এবার গাইবান্ধায় গৃহবধূর গোসলের ভিডিও ধারণের অভিযোগে এক পুলিশ সদস্যকে আটক করে পিটুনি দিয়েছে স্থানীয় জনতা। খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে গেছে গাইবান্ধা সদর থানা পুলিশ। শনিবার (৬ জুলাই) বিকেলে শহরের দক্ষিণ ধানগড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যের নাম মো. শাহ আলম বলে জানা গেছে। তিনি বর্তমানে গাইবান্ধা পুলিশ লাইনসে কর্মরত আছেন।
এদিকে স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শনিবার বিকেলে দক্ষিণ ধানগড়া এলাকায় ছাদ খোলা একটি বাথরুমে গোসল করছিলেন এক গৃহবধূ। এ সময় এক লোক ভিডিও করছিল। স্থানীয় একজন বিষয়টি দেখতে পেয়ে চিৎকার করলে এলাকার লোকজন গিয়ে তাকে ধরে ফেলে। ওই লোক নিজেকে পুলিশ সদস্য বলে পরিচয় দেন। তবে, উপস্থিত লোকজন তাকে মারধর করে আটকে রাখে। পরে খবর পেয়ে গাইবান্ধা সদর থানা থেকে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে।
এ সময় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গাইবান্ধা সদর থানার এক কর্মকর্তা বলেন, সিভিল পোশাকে ওই পুলিশ সদস্য এই ঘটনা ঘটায়। স্থানীয়রা আটক করে তাকে মারধর করেন। পরে নিজেকে পুলিশ বলে পরিচয় দিলে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে জনগণ। পরে থানায় ফোন দিলে সদর থানা পুলিশ তাকে থানায় নিয়ে আসে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) সেরাজুল ইসলাম বলেন, তিনি অসুস্থ জানিয়ে ফোন করলে তাকে থানায় নিয়ে আসা হয়। ওই পুলিশ সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শনিবার বিকেলে দক্ষিণ ধানগড়া এলাকায় ছাদ খোলা একটি বাথরুমে গোসল করছিলেন এক গৃহবধূ। এ সময় এক লোক ভিডিও করছিল। স্থানীয় একজন বিষয়টি দেখতে পেয়ে চিৎকার করলে এলাকার লোকজন গিয়ে তাকে ধরে ফেলে। ওই লোক নিজেকে পুলিশ সদস্য বলে পরিচয় দেন। তবে, উপস্থিত লোকজন তাকে মারধর করে আটকে রাখে। পরে খবর পেয়ে গাইবান্ধা সদর থানা থেকে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে।
এ সময় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গাইবান্ধা সদর থানার এক কর্মকর্তা বলেন, সিভিল পোশাকে ওই পুলিশ সদস্য এই ঘটনা ঘটায়। স্থানীয়রা আটক করে তাকে মারধর করেন। পরে নিজেকে পুলিশ বলে পরিচয় দিলে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে জনগণ। পরে থানায় ফোন দিলে সদর থানা পুলিশ তাকে থানায় নিয়ে আসে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) সেরাজুল ইসলাম বলেন, তিনি অসুস্থ জানিয়ে ফোন করলে তাকে থানায় নিয়ে আসা হয়। ওই পুলিশ সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।