এবার ব্রিটেনের সাধারণ নির্বাচনে লেবারদের কাছে দলের ভরাডুবির পরিপ্রেক্ষিতে দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে যাচ্ছেন ঋষি সুনাক। ফলপ্রকাশের পর শুক্রবার (৫ জুলাই) ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিট থেকে এক বিবৃতিতে পদত্যাগের ঘোষণা দেন তিনি। সুনাক এখন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লসের সাথে দেখা করতে যাবেন।
এর মাধ্যমে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার প্রধানের দায়িত্ব হস্তান্তর এবং বিজয়ী দল লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমারকে ডাউনিং স্ট্রিটে প্রবেশের পথ সুগম করবেন। কনজারভেটিভ পার্টির নেতা হিসাবে সুনাকে পদত্যাগের এই সিদ্ধান্তে শিগগিরই নেতৃত্বের আরেকটি লড়াই শুরু হবে।
নির্বাচনে বিপর্যয়কর ফলাফলের পরে নিজেকে নতুন করে গড়তে চান সুনাক। তিনি বলেছেন, নতুন নেতা খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত তিনিই দলের নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসের ৪৬ দিনের শাসন শেষ হওয়ার পর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই ২০২২ সালের অক্টোবরে দলের নেতা ও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন সুনাক।
আগাম নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা আরও পাকাপোক্ত করতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ব্রিটিশ জনগণের রায়ে ক্ষমতাচ্যুত হলেন। তবে বর্তমান সংসদের পূর্ণ মেয়াদে এমপি হিসেবে থাকার অঙ্গীকার করেছেন তিনি। গত বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পরই শুরু হয় গণনা। শুক্রবার (৫ জুলাই) ঘোষণা করা হয় ফলাফল। ফলাফলে জনমত জরিপের প্রতিফলন দেখা গেছে।
বিরোধী লেবার পার্টি বড় জয় পেয়েছে। সবশেষ তথ্য মতে, সংসদের ৬৫০টির মধ্যে ৪১২ আসনে জয় নিশ্চিত করেছে দলটি। এর মধ্যদিয়ে পতন হয়েছে ১৪ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা কনজারভেটিভ পার্টির। নির্বাচনে ক্ষমতাসীন কনজার্ভেটিভ পার্টির পরাজয় মেনে নিয়েছেন দলের প্রধান ঋষি সুনাক। জয়ীয় হওয়ায় স্টারমারকে ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, সব পক্ষের শুভেচ্ছার মধ্য দিয়ে আজ ক্ষমতা শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে হাত বদল করবে। এখানে অনেক কিছু শেখার ও তা প্রয়োগ করার আছে এবং আমি কঠোর পরিশ্রমী কনজারভেটিভ প্রার্থীদের ক্ষতির দায় নিচ্ছি…আমি দুঃখ প্রকাশ করছি।’ ব্রিটেনের নিয়ম অনুযায়ী, ৯ জুলাই নতুন পার্লামেন্ট সদস্যদের শপথ গ্রহণ ও স্পিকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। আর ১৭ জুলাই রাজা তৃতীয় চার্লসের উদ্বোধনী বক্তব্যের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করবে নতুন সরকার।
এর মাধ্যমে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার প্রধানের দায়িত্ব হস্তান্তর এবং বিজয়ী দল লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমারকে ডাউনিং স্ট্রিটে প্রবেশের পথ সুগম করবেন। কনজারভেটিভ পার্টির নেতা হিসাবে সুনাকে পদত্যাগের এই সিদ্ধান্তে শিগগিরই নেতৃত্বের আরেকটি লড়াই শুরু হবে।
নির্বাচনে বিপর্যয়কর ফলাফলের পরে নিজেকে নতুন করে গড়তে চান সুনাক। তিনি বলেছেন, নতুন নেতা খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত তিনিই দলের নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসের ৪৬ দিনের শাসন শেষ হওয়ার পর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই ২০২২ সালের অক্টোবরে দলের নেতা ও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন সুনাক।
আগাম নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা আরও পাকাপোক্ত করতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ব্রিটিশ জনগণের রায়ে ক্ষমতাচ্যুত হলেন। তবে বর্তমান সংসদের পূর্ণ মেয়াদে এমপি হিসেবে থাকার অঙ্গীকার করেছেন তিনি। গত বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পরই শুরু হয় গণনা। শুক্রবার (৫ জুলাই) ঘোষণা করা হয় ফলাফল। ফলাফলে জনমত জরিপের প্রতিফলন দেখা গেছে।
বিরোধী লেবার পার্টি বড় জয় পেয়েছে। সবশেষ তথ্য মতে, সংসদের ৬৫০টির মধ্যে ৪১২ আসনে জয় নিশ্চিত করেছে দলটি। এর মধ্যদিয়ে পতন হয়েছে ১৪ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা কনজারভেটিভ পার্টির। নির্বাচনে ক্ষমতাসীন কনজার্ভেটিভ পার্টির পরাজয় মেনে নিয়েছেন দলের প্রধান ঋষি সুনাক। জয়ীয় হওয়ায় স্টারমারকে ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, সব পক্ষের শুভেচ্ছার মধ্য দিয়ে আজ ক্ষমতা শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে হাত বদল করবে। এখানে অনেক কিছু শেখার ও তা প্রয়োগ করার আছে এবং আমি কঠোর পরিশ্রমী কনজারভেটিভ প্রার্থীদের ক্ষতির দায় নিচ্ছি…আমি দুঃখ প্রকাশ করছি।’ ব্রিটেনের নিয়ম অনুযায়ী, ৯ জুলাই নতুন পার্লামেন্ট সদস্যদের শপথ গ্রহণ ও স্পিকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। আর ১৭ জুলাই রাজা তৃতীয় চার্লসের উদ্বোধনী বক্তব্যের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করবে নতুন সরকার।