এবার অ্যাটর্নি জেনারেলের উদ্দেশে আপিল বিভাগ বলেছেন, রাস্তায় এত কীসের আন্দোলন শুরু হয়েছে? আন্দোলনের চাপ দিয়ে কি হাইকোর্টের রায়, সুপ্রিম কোর্টের রায় পরিবর্তন করবেন? আজ বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতির বৈধতার হাইকোর্টের রায় স্থগিত আবেদনের শুনানিকালে আপিল বিভাগ এ মন্তব্য করেন।
পরে শুনানি ‘নট টুডে’ (আজ নয়) বলে আদেশ দেন আদালত। পাশাপাশি রাষ্ট্রপক্ষকে নিয়মিত লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করতে বলেছেন সর্বোচ্চ আদালত। আজ (বৃহস্পতিবার) মামলার শুনানি শুরু হলে রিট আবেদনের পক্ষে অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড মো. জহিরুল ইসলাম এক দিনের সময় প্রার্থনা করেন। তিনি বলেন, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনসুরুল হক দেশের বাইরে আছেন। তাই শুনানির জন্য সময় প্রয়োজন।
আদালত চেম্বার আদালত কী আদেশ দিয়েছিলেন জানতে চাইলে মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ শুনানির জন্য দিন নির্ধারণ করেছেন। এ সময় আদালত বলেন, ‘নট টুডে (আজ নয়)। আপনারা সিপি (লিভ টু আপিল) ফাইল করেন। আমরা এখন ইন্টারফেয়ার (হস্তক্ষেপ) করব না।’ অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘রায়টা (হাইকোর্ট) পাইনি।’ আদালত বলেন, ‘পাবেন।’
এক পর্যায়ে আদালত বলেন, ‘কীসের এত আন্দোলন রাস্তায় শুরু হয়েছে? আন্দোলনের চাপ দিয়ে কি হাইকোর্টের রায়, সুপ্রিম কোর্টের রায় পরিবর্তন করবেন?’ তখন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘নো, নো’।
এর আগে, গত ৯ জুন প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের রায় স্থগিত না করে আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠিয়ে দেন চেম্বার আদালত। ওইদিন আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোতাহার হোসেন সাজু। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
পরে শুনানি ‘নট টুডে’ (আজ নয়) বলে আদেশ দেন আদালত। পাশাপাশি রাষ্ট্রপক্ষকে নিয়মিত লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করতে বলেছেন সর্বোচ্চ আদালত। আজ (বৃহস্পতিবার) মামলার শুনানি শুরু হলে রিট আবেদনের পক্ষে অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড মো. জহিরুল ইসলাম এক দিনের সময় প্রার্থনা করেন। তিনি বলেন, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনসুরুল হক দেশের বাইরে আছেন। তাই শুনানির জন্য সময় প্রয়োজন।
আদালত চেম্বার আদালত কী আদেশ দিয়েছিলেন জানতে চাইলে মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ শুনানির জন্য দিন নির্ধারণ করেছেন। এ সময় আদালত বলেন, ‘নট টুডে (আজ নয়)। আপনারা সিপি (লিভ টু আপিল) ফাইল করেন। আমরা এখন ইন্টারফেয়ার (হস্তক্ষেপ) করব না।’ অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘রায়টা (হাইকোর্ট) পাইনি।’ আদালত বলেন, ‘পাবেন।’
এক পর্যায়ে আদালত বলেন, ‘কীসের এত আন্দোলন রাস্তায় শুরু হয়েছে? আন্দোলনের চাপ দিয়ে কি হাইকোর্টের রায়, সুপ্রিম কোর্টের রায় পরিবর্তন করবেন?’ তখন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘নো, নো’।
এর আগে, গত ৯ জুন প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের রায় স্থগিত না করে আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠিয়ে দেন চেম্বার আদালত। ওইদিন আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোতাহার হোসেন সাজু। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।