এবার বাগেরহাটে পারিবারিক কলহের কারণে গলায় ফাঁস নিয়ে স্বামী-স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সকালে সদর উপজেলার বৈটপুর এলাকায় নিজ বসতঘর থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মৃতরা হলেন- বৈটপুর এলাকার আবু দাউদ শেখ (৪৫) ও তার স্ত্রী কোহেলি সুলতানা লাকি। এই দম্পতির এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। মেয়ে জান্নাতুল ফেরদাউস একাদশ শ্রেণি এবং ছেলে আল কাইয়ুম ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
এদিকে বেমরতা ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য সদস্য রেকসনা বেগম বলেন, আমি বাড়িতে ছিলাম। আমার কাছে একটা ফোন আসে। আমি শুনতে পেলাম আবু দাউদ ও তার স্ত্রী লাকি গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। কী কারণে এমনটা করেছে এখন পর্যন্ত জানি না।
ফয়সাল আহমেদ নামে এক প্রতিবেশী বলেন, গতকাল রাতে আবু দাউদের ঘরের পাশে তার বড় ভাই নিজাম শেখের নাতনির জন্মদিনের অনুষ্ঠান ছিল। সেই অনুষ্ঠানে আবু দাউদের ছেলে-মেয়ে গেলেও, আবু দাউদ ও তার স্ত্রী যাননি। কেন যাননি এটি নিয়েও গুঞ্জন চলছে।
এদিকে এক সাথে স্বামী-স্ত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। কান্না থামছে না ছেলে-মেয়ের। যেকোনো মূল্যে বাবা-মাকে ফিরে চেয়ে বিলাপ করছেন একমাত্র মেয়ে জান্নাতুল ফেরদাউস।
এ বিষয়ে বাগেরহাট মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইদুর রহমান জানান, পারিবারিক কলহের কারণে স্বামী-স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
এদিকে বেমরতা ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য সদস্য রেকসনা বেগম বলেন, আমি বাড়িতে ছিলাম। আমার কাছে একটা ফোন আসে। আমি শুনতে পেলাম আবু দাউদ ও তার স্ত্রী লাকি গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। কী কারণে এমনটা করেছে এখন পর্যন্ত জানি না।
ফয়সাল আহমেদ নামে এক প্রতিবেশী বলেন, গতকাল রাতে আবু দাউদের ঘরের পাশে তার বড় ভাই নিজাম শেখের নাতনির জন্মদিনের অনুষ্ঠান ছিল। সেই অনুষ্ঠানে আবু দাউদের ছেলে-মেয়ে গেলেও, আবু দাউদ ও তার স্ত্রী যাননি। কেন যাননি এটি নিয়েও গুঞ্জন চলছে।
এদিকে এক সাথে স্বামী-স্ত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। কান্না থামছে না ছেলে-মেয়ের। যেকোনো মূল্যে বাবা-মাকে ফিরে চেয়ে বিলাপ করছেন একমাত্র মেয়ে জান্নাতুল ফেরদাউস।
এ বিষয়ে বাগেরহাট মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইদুর রহমান জানান, পারিবারিক কলহের কারণে স্বামী-স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।