এবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সংঘটিত অপকর্মের জন্য ফেসবুক, এক্স, হোয়াটসঅ্যাপ ও টিকটককে ক্রিমিনাল বলে মন্তব্য করলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। আজ বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সকালে আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলে এক মতবিনিময় সভায় কথা বলেন তিনি।
এদিকে অনলাইন জুয়া, সাইবার বুলিং ও ডিপ ফেইক ভিডিও দিয়ে অপরাধ সংঘটনের জন্য ফেসবুক, এক্স, হোয়াটসঅ্যাপ ও টিকটককে একহাত নিলেন টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, ডিজিটাল এসব প্লাটফর্ম ক্রিমিনাল। ব্যবসা ছাড়া কিছুই বোঝে না। আইন মেনে জবাবদিহি না করলে, সরকার চুপ করে থাকবে না।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হরহামেশাই চোখে পড়ে তারকাদের ভুয়া পর্ণ ভিডিও। তাদের দেখা যায়, অনলাইন জুয়ার প্রচারণাতেও। অভিযোগ ওঠেছে, এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারকা বা গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের জেনারেট করা ছবি ও কণ্ঠ হুবহু নকল করে বানানো হচ্ছে এসব ডিপ ফেইক ভিডিও। এতে সামাজিকভাবে হেয় হচ্ছেন অনেকেই।
এছাড়া, প্রতিমন্ত্রীর দেয়া তথ্যানুযায়ী, অনলাইন জুয়ার ফাঁদে আটকা পড়েছে দেশের ৫০ লাখ মানুষ। ঘটছে নানা অপরাধ; পাচার হচ্ছে দেশের টাকা। এসব বন্ধে বারবার তাগাদা দিয়েও সাড়া না পাওয়ায় ফেসবুক, এক্স ও টিকটকসহ ডিজিটাল প্লাটফর্মের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী।
এ সময়, রোহিঙ্গা সমস্যার জন্যও ফেসবুকের প্রচারণাকে দায়ী করেন প্রতিমন্ত্রী। পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেতিবাচক কর্মকাণ্ড কিংবা প্রচার-প্রচারণা সম্পর্কে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান জুনাইদ আহমেদ পলক।
এদিকে অনলাইন জুয়া, সাইবার বুলিং ও ডিপ ফেইক ভিডিও দিয়ে অপরাধ সংঘটনের জন্য ফেসবুক, এক্স, হোয়াটসঅ্যাপ ও টিকটককে একহাত নিলেন টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, ডিজিটাল এসব প্লাটফর্ম ক্রিমিনাল। ব্যবসা ছাড়া কিছুই বোঝে না। আইন মেনে জবাবদিহি না করলে, সরকার চুপ করে থাকবে না।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হরহামেশাই চোখে পড়ে তারকাদের ভুয়া পর্ণ ভিডিও। তাদের দেখা যায়, অনলাইন জুয়ার প্রচারণাতেও। অভিযোগ ওঠেছে, এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারকা বা গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের জেনারেট করা ছবি ও কণ্ঠ হুবহু নকল করে বানানো হচ্ছে এসব ডিপ ফেইক ভিডিও। এতে সামাজিকভাবে হেয় হচ্ছেন অনেকেই।
এছাড়া, প্রতিমন্ত্রীর দেয়া তথ্যানুযায়ী, অনলাইন জুয়ার ফাঁদে আটকা পড়েছে দেশের ৫০ লাখ মানুষ। ঘটছে নানা অপরাধ; পাচার হচ্ছে দেশের টাকা। এসব বন্ধে বারবার তাগাদা দিয়েও সাড়া না পাওয়ায় ফেসবুক, এক্স ও টিকটকসহ ডিজিটাল প্লাটফর্মের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী।
এ সময়, রোহিঙ্গা সমস্যার জন্যও ফেসবুকের প্রচারণাকে দায়ী করেন প্রতিমন্ত্রী। পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেতিবাচক কর্মকাণ্ড কিংবা প্রচার-প্রচারণা সম্পর্কে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান জুনাইদ আহমেদ পলক।