এবার ইতিহাস গড়ার সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় হতাশ দক্ষিণ আফ্রিকা। নিশ্চিতভাবেই বলা যায়, অনেকদিন এই কষ্টটা বয়ে বেড়াবে প্রোটিয়ারা। তবে পুরো আসর ও ফাইনালে দলের পারফরম্যান্সে গর্বিত অধিনায়ক এইডেন মার্করাম।
এবারের বিশ্বকাপ দিয়েই সেমির মঞ্চে থেকে বাদ পড়ার দুঃস্বপ্ন কাটিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা, যা ঘাড়ে ঝেঁকে বসেছিল প্রোটিয়াদের। শন পোলক, মার্ক বাউচার, কিংবা জ্যাক ক্যালিসরা যা পারেননি, মার্করাম পরম আরাধ্যের শিরোপাটা হাতে নেয়ার সম্ভবনাও তৈরি করেছিলেন বেশ। তবে তাদের ইতিহাস গড়তে দিল না ভারত। আক্ষেপ থাকলেও সতীর্থদের পারফরম্যান্সে গর্বিত অধিনায়ক।
আইসিসি ইভেন্টে এর আগে মার্করামের নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকার হারের নজির ছিল না। সেটা সিনিয়র ক্রিকেটে যেমন, তেমনি জুনিয়র ক্রিকেটেও। গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে ২ ম্যাচে দায়িত্ব নিয়ে ২টিতেই দলকে জিতিয়েছিলেন তিনি।
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফাইনালের আগে জিতেছিলেন সব কটি ম্যাচ। ২০১৪ সালে এই মার্করামই অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ প্রোটিয়াদের অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন। ভারতের বিপক্ষে মার্করামের জয়ের সেই ধারা ভাঙল। হেরেও গর্বিত তিনি।
মার্করাম বলেন, ‘সত্যি বলার কিছু নেই। হতাশ আমরা, পুরো আসর ভালোভাবে কাটনোর পর এখান থেকে ঘুঁরে দাড়ানো সহজ নয়। খুব কষ্ট লাগছে। আপনারা দেখেছেন দুদলের সামনেই মোমেন্টাম ছিল। আমরা ভালো খেলেছি, আমি দলের সবার পারফরম্যান্সে গর্বিত। উইকেট ভালো ছিল, গ্রাউন্ডসম্যানরা ভালো পিচ প্রস্তুত করেছে, ফাইনালটা যেমন হওয়া উচিৎ, ঠিক সেরকম হয়েছে। কখনও বোলাররা আবার কখনো ব্যাটাররা সুবিধা পেয়েছে।’
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ১৭ বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আক্ষেপ ঘুচিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। তবে, ফাইনালে হেইনরিখ ক্লাসেন ঝড়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছিল ম্যাচ হাতছাড়া হওয়ার। দুশ্চিন্তার কারণ ছিলেন ডেভিড মিলারও। তবে হার্দিক ও জাসপ্রিত বুমরাহরা ত্রাতা হয়ে আবির্ভুত হন। ৩০ বলে ৩০ ডিফেন্ড করে ভারত জয় পায় ৭ রানে।
এবারের বিশ্বকাপ দিয়েই সেমির মঞ্চে থেকে বাদ পড়ার দুঃস্বপ্ন কাটিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা, যা ঘাড়ে ঝেঁকে বসেছিল প্রোটিয়াদের। শন পোলক, মার্ক বাউচার, কিংবা জ্যাক ক্যালিসরা যা পারেননি, মার্করাম পরম আরাধ্যের শিরোপাটা হাতে নেয়ার সম্ভবনাও তৈরি করেছিলেন বেশ। তবে তাদের ইতিহাস গড়তে দিল না ভারত। আক্ষেপ থাকলেও সতীর্থদের পারফরম্যান্সে গর্বিত অধিনায়ক।
আইসিসি ইভেন্টে এর আগে মার্করামের নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকার হারের নজির ছিল না। সেটা সিনিয়র ক্রিকেটে যেমন, তেমনি জুনিয়র ক্রিকেটেও। গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে ২ ম্যাচে দায়িত্ব নিয়ে ২টিতেই দলকে জিতিয়েছিলেন তিনি।
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফাইনালের আগে জিতেছিলেন সব কটি ম্যাচ। ২০১৪ সালে এই মার্করামই অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ প্রোটিয়াদের অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন। ভারতের বিপক্ষে মার্করামের জয়ের সেই ধারা ভাঙল। হেরেও গর্বিত তিনি।
মার্করাম বলেন, ‘সত্যি বলার কিছু নেই। হতাশ আমরা, পুরো আসর ভালোভাবে কাটনোর পর এখান থেকে ঘুঁরে দাড়ানো সহজ নয়। খুব কষ্ট লাগছে। আপনারা দেখেছেন দুদলের সামনেই মোমেন্টাম ছিল। আমরা ভালো খেলেছি, আমি দলের সবার পারফরম্যান্সে গর্বিত। উইকেট ভালো ছিল, গ্রাউন্ডসম্যানরা ভালো পিচ প্রস্তুত করেছে, ফাইনালটা যেমন হওয়া উচিৎ, ঠিক সেরকম হয়েছে। কখনও বোলাররা আবার কখনো ব্যাটাররা সুবিধা পেয়েছে।’
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ১৭ বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আক্ষেপ ঘুচিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। তবে, ফাইনালে হেইনরিখ ক্লাসেন ঝড়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছিল ম্যাচ হাতছাড়া হওয়ার। দুশ্চিন্তার কারণ ছিলেন ডেভিড মিলারও। তবে হার্দিক ও জাসপ্রিত বুমরাহরা ত্রাতা হয়ে আবির্ভুত হন। ৩০ বলে ৩০ ডিফেন্ড করে ভারত জয় পায় ৭ রানে।