এবার নিষেধাজ্ঞার কারণে ডাগআউটে ছিলেন না কোচ লিওনেল স্কালোনির। চোটের কারণে এদিন মাঠে নামেননি লিওনেল মেসি। একই সঙ্গে একাদশে রাখা হয়নি অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টার, রদ্রিগো ডি পলের মতো নিয়মিত সব মুখ। তবুও জিততে সমস্যা হয়নি বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার।
চলমান কোপা আমেরিকার গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে দারুণ ছন্দে থাকা লাওতারো মার্তিনেজের জোড়া গোলে পেরুর বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে জিতেছে কোপার ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা।
এই জয়ে গ্রুপ ‘এ’ এর চ্যাম্পিয়ন হয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠে আলবিসেলেস্তেরা। ৩ ম্যাচে ৯ পয়েন্ট গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। দিনের অন্য ম্যাচে চিলিকে রুখে দিয়ে এই গ্রুপ থেকে আর্জেন্টিনার সঙ্গী হয়েছে কানাডা।
আজ রোববার (৩০ জুন) ফ্লোরিডার হার্ড রক স্টেডিয়ামে মেসিসহ বেশ কিছু পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামলেও আর্জেন্টিনার লক্ষ্য ছিল স্পষ্ট। শুরু থেকেই আক্রমণ করতে থাকে তারা। তবে শেষ কয়েকবার সুযোগ পেয়েও সেটা কাজে লাগাতে পারেনি মেসিবিহীন আর্জেন্টিনা। এতে প্রথমার্ধ ছিল গোল শূন্য।
বিরতি থেকে ফিরেই ডেডলক ভেঙে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দেন লাওতারো মার্তিনেজ। দলীয় সমন্বয়ের এক আক্রমণ থেকে ডি মারিয়ার পাসে গোলটি করেন এ ইন্টার মিলান স্ট্রাইকার। ৫৫ মিনিটে দ্বিতীয় গোলটাও প্রায় পেয়ে গিয়েছিল আর্জেন্টিনা।
কিন্তু কর্নার থেকে বল পেয়ে নিকোলাস তালিয়াফিকোর করা গোলটি বাতিল হয় ফাউল করার কারণে। এরপর আবারও দারুণ সুযোগ পায় আর্জেন্টিনা। ম্যাচের ৬৯ মিনিটে আক্রমণ ঠেকাতে গিয়ে বক্সের ভেতর হ্যান্ডবল করে আলবিসেলেস্তেদের পেনাল্টি উপহার দেয় পেরু।
কিন্তু পেনাল্টি থেকে ব্যবধান ২-০ করতে ব্যর্থ হন পারাদেস। গোলরক্ষক ভুল দিকে ঝাঁপ দিলেও, পারাদেসের শট ফিরে আসে পোস্টে লেগে। ৮৬ মিনিটে আর্জেন্টিনা অবশ্য ঠিকই দ্বিতীয় গোলটি পেয়ে যায়। নিজের ও দলের হয়ে দ্বিতীয় গোলটি করেন মার্তিনেজ। এ নিয়ে আর্জেন্টিনার জার্সিতে শেষ ৬ ম্যাচে ৭ গোল করলেন মার্তিনেজ।
চলমান কোপা আমেরিকার গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে দারুণ ছন্দে থাকা লাওতারো মার্তিনেজের জোড়া গোলে পেরুর বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে জিতেছে কোপার ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা।
এই জয়ে গ্রুপ ‘এ’ এর চ্যাম্পিয়ন হয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠে আলবিসেলেস্তেরা। ৩ ম্যাচে ৯ পয়েন্ট গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। দিনের অন্য ম্যাচে চিলিকে রুখে দিয়ে এই গ্রুপ থেকে আর্জেন্টিনার সঙ্গী হয়েছে কানাডা।
আজ রোববার (৩০ জুন) ফ্লোরিডার হার্ড রক স্টেডিয়ামে মেসিসহ বেশ কিছু পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামলেও আর্জেন্টিনার লক্ষ্য ছিল স্পষ্ট। শুরু থেকেই আক্রমণ করতে থাকে তারা। তবে শেষ কয়েকবার সুযোগ পেয়েও সেটা কাজে লাগাতে পারেনি মেসিবিহীন আর্জেন্টিনা। এতে প্রথমার্ধ ছিল গোল শূন্য।
বিরতি থেকে ফিরেই ডেডলক ভেঙে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দেন লাওতারো মার্তিনেজ। দলীয় সমন্বয়ের এক আক্রমণ থেকে ডি মারিয়ার পাসে গোলটি করেন এ ইন্টার মিলান স্ট্রাইকার। ৫৫ মিনিটে দ্বিতীয় গোলটাও প্রায় পেয়ে গিয়েছিল আর্জেন্টিনা।
কিন্তু কর্নার থেকে বল পেয়ে নিকোলাস তালিয়াফিকোর করা গোলটি বাতিল হয় ফাউল করার কারণে। এরপর আবারও দারুণ সুযোগ পায় আর্জেন্টিনা। ম্যাচের ৬৯ মিনিটে আক্রমণ ঠেকাতে গিয়ে বক্সের ভেতর হ্যান্ডবল করে আলবিসেলেস্তেদের পেনাল্টি উপহার দেয় পেরু।
কিন্তু পেনাল্টি থেকে ব্যবধান ২-০ করতে ব্যর্থ হন পারাদেস। গোলরক্ষক ভুল দিকে ঝাঁপ দিলেও, পারাদেসের শট ফিরে আসে পোস্টে লেগে। ৮৬ মিনিটে আর্জেন্টিনা অবশ্য ঠিকই দ্বিতীয় গোলটি পেয়ে যায়। নিজের ও দলের হয়ে দ্বিতীয় গোলটি করেন মার্তিনেজ। এ নিয়ে আর্জেন্টিনার জার্সিতে শেষ ৬ ম্যাচে ৭ গোল করলেন মার্তিনেজ।