এবার টানা তৃতীয় দিনের অভিযানে ভেঙে দেয়া হয়েছে আলোচিত-সমালোচিত ‘উচ্চবংশীয়’ গরু বিক্রেতা সাদিক অ্যাগ্রোর অবশিষ্ট অংশসহ আশপাশের অবৈধ স্থাপনা। শনিবার (২৯ জুন) সকাল থেকেই তৃতীয় দিনের মতো উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন মোহাম্মদপুরের সাত মসজিদ হাউজিংয়ের ভেতরে রামচন্দ্রপুর খাল দখল ও ভরাট করে সীমানার ভেতরে এই খামার গড়ে তোলা হয়েছিল। ২০ বছর ধরে দখলে থাকা মোহাম্মদপুরের রামচন্দ্রপুর খালে গড়ে ওঠা সাদিক অ্যাগ্রো অবশিষ্ট স্থাপনাসহ অবৈধভাবে গড়ে ওঠা বিভিন্ন স্থাপনা এক্সকাভেটর দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়।
এদিকে উচ্ছেদের পাশাপাশি খালও খনন করে সিটি করপোরেশন। সিটি করপোরেশন জানায়, উদ্ধার কাজ শেষে খালটির চারদিকে গড়ে তোলা হবে দৃষ্টিনন্দন ওয়াকওয়ে। এ বিষয়ে ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আসিফ আহমেদ বলেন, জমি উদ্ধার করে পানিপ্রবাহের পাশাপাশি সৌন্দর্য বর্ধন করা হবে খালের। তৈরি করা হবে ওয়াকওয়ে। প্রায় ২০ বিঘা জমি উদ্ধার করা হয়েছে। অবৈধ এসব স্থাপনা উচ্ছেদ করে রামচন্দ্রপুর খালকে ফিরিয়ে আনা হবে।
এ বিষয়ে ঢাকা ডিএনসিসির তথ্য কর্মকর্তা পিয়াল হাসান বলেন, তিন দিনব্যাপী এই উচ্ছেদ কার্যক্রম আজ শেষ হবে। এরইমধ্যে খালের যে অংশ ভরাট করা হয়েছিল, সেটি খনন প্রক্রিয়া শুরু করেছে ডিএনসিসি। উচ্ছেদ করা স্থাপনাগুলোর মধ্যে রয়েছে দোকানপাট, রেস্টুরেন্ট, কাঠের মিল, রাজনৈতিক দলের অফিস ও একটি গবাদি পশুর বাণিজ্যিক ফার্মের স্থাপনা।
এদিকে মোহাম্মদপুরের সাত মসজিদ হাউজিং এলাকায় গত ২৭ জুন থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও খাল খনন কার্যক্রম পরিচালনা করছে ডিএনসিসি মন্তব্য করে পিয়াল বলেন, সাদিক অ্যাগ্রোর উদ্ধার করা অংশে খাল খনন কার্যক্রম এখন প্রায় শেষের পথে। বৃহস্পতিবার থেকে ডিএনসিসির নিজস্ব জমি, খাল ও রাস্তা দখল করে গড়ে তোলা ৬০টির বেশি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে প্রায় ২০ বিঘা নিজস্ব সম্পত্তি উদ্ধার করা হয়। যার মধ্যে সাদিক অ্যাগ্রোর দখল করা খালের অংশও ছিল। আজ উদ্ধার কার্যক্রম শেষ হবে। এরপর শুরু হবে খালের সৌন্দর্যবর্ধন।
এর আগে শুক্রবার (২৮ জুন) উচ্ছেদ করে উন্মুক্ত নিলামে জব্দ করা মালামাল ৬৭ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানের সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহে আলম, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব হাসান, স্থানীয় কাউন্সিলর আসিফ আহমেদ।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন মোহাম্মদপুরের সাত মসজিদ হাউজিংয়ের ভেতরে রামচন্দ্রপুর খাল দখল ও ভরাট করে সীমানার ভেতরে এই খামার গড়ে তোলা হয়েছিল। ২০ বছর ধরে দখলে থাকা মোহাম্মদপুরের রামচন্দ্রপুর খালে গড়ে ওঠা সাদিক অ্যাগ্রো অবশিষ্ট স্থাপনাসহ অবৈধভাবে গড়ে ওঠা বিভিন্ন স্থাপনা এক্সকাভেটর দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়।
এদিকে উচ্ছেদের পাশাপাশি খালও খনন করে সিটি করপোরেশন। সিটি করপোরেশন জানায়, উদ্ধার কাজ শেষে খালটির চারদিকে গড়ে তোলা হবে দৃষ্টিনন্দন ওয়াকওয়ে। এ বিষয়ে ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আসিফ আহমেদ বলেন, জমি উদ্ধার করে পানিপ্রবাহের পাশাপাশি সৌন্দর্য বর্ধন করা হবে খালের। তৈরি করা হবে ওয়াকওয়ে। প্রায় ২০ বিঘা জমি উদ্ধার করা হয়েছে। অবৈধ এসব স্থাপনা উচ্ছেদ করে রামচন্দ্রপুর খালকে ফিরিয়ে আনা হবে।
এ বিষয়ে ঢাকা ডিএনসিসির তথ্য কর্মকর্তা পিয়াল হাসান বলেন, তিন দিনব্যাপী এই উচ্ছেদ কার্যক্রম আজ শেষ হবে। এরইমধ্যে খালের যে অংশ ভরাট করা হয়েছিল, সেটি খনন প্রক্রিয়া শুরু করেছে ডিএনসিসি। উচ্ছেদ করা স্থাপনাগুলোর মধ্যে রয়েছে দোকানপাট, রেস্টুরেন্ট, কাঠের মিল, রাজনৈতিক দলের অফিস ও একটি গবাদি পশুর বাণিজ্যিক ফার্মের স্থাপনা।
এদিকে মোহাম্মদপুরের সাত মসজিদ হাউজিং এলাকায় গত ২৭ জুন থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও খাল খনন কার্যক্রম পরিচালনা করছে ডিএনসিসি মন্তব্য করে পিয়াল বলেন, সাদিক অ্যাগ্রোর উদ্ধার করা অংশে খাল খনন কার্যক্রম এখন প্রায় শেষের পথে। বৃহস্পতিবার থেকে ডিএনসিসির নিজস্ব জমি, খাল ও রাস্তা দখল করে গড়ে তোলা ৬০টির বেশি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে প্রায় ২০ বিঘা নিজস্ব সম্পত্তি উদ্ধার করা হয়। যার মধ্যে সাদিক অ্যাগ্রোর দখল করা খালের অংশও ছিল। আজ উদ্ধার কার্যক্রম শেষ হবে। এরপর শুরু হবে খালের সৌন্দর্যবর্ধন।
এর আগে শুক্রবার (২৮ জুন) উচ্ছেদ করে উন্মুক্ত নিলামে জব্দ করা মালামাল ৬৭ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানের সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহে আলম, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব হাসান, স্থানীয় কাউন্সিলর আসিফ আহমেদ।