এবার বিশ্বে প্রথমবারের মতো গবাদি পশুর ওপর কর নির্ধারণ করা হয়েছে। পশু পালনকারী এবং খামারীকে গরুপ্রতি বছরে কর দিতে হবে ৯৬ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১১ হাজার টাকা। ইউরোপের অন্যতম কৃষি ও খামার নির্ভর অর্থনীতির দেশ ডেনমার্কে এই সংক্রান্ত চুক্তি সই হয়েছে।
চুক্তিতে বলা হয়েছে, পৃথিবীর উত্তাপ বাড়াতে পশু থেকে নির্গত গ্যাস (কার্বন) বিশেষভাবে দায়ী। তাই পশুপালনকারীকেও এই দায় বহন করতে হবে। প্রতি গরুর জন্যে পালনকারীকে দিতে হবে ৬৭২ ক্রোন বা ৯৬ মার্কিন ডলার। খবর সিএনএনের।
এদিকে দেশটির জোট সরকার চলতি সপ্তাহে কৃষিতে বিশ্বের প্রথম কার্বন নির্গমন কর চালু করতে সম্মত হয়েছে। ২০৩০ সাল থেকে পশুর ওপর নতুন এই কর আদায় কার্যকর হবে। ইউরোপের দেশ ডেনমার্ক একটি প্রধান দুগ্ধ এবং শুয়োরের মাংস রপ্তানিকারক দেশ। কৃষি নির্ভর অর্থনীতির এই দেশটি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর গ্যাস নির্গমনের বড় উৎস।
জোট সরকারের এই চুক্তির উদ্দেশ হচ্ছে, ৪০ বিলিয়ন ক্রোন খরচ করে বিশাল এলাকায় বনভূমি এবং জলাশয় পুনরুদ্ধার করা। এই বিনিয়োগ দেশটির জলবায়ু সংক্রান্ত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক হবে।
এই বিষয়ে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী লার্স লোককে রাসমুসেন মঙ্গলবার (২৫ জুন) বলেন, 'আজকের চুক্তির মাধ্যমে, আমরা সাম্প্রতিক সময়ে ডেনমার্কের পরিবেশগত উন্নয়নে সবচেয়ে বড় পরিবর্তন আনতে যাচ্ছি। বিপুল অঙ্কের কর আমরা পরিবেশ সুরক্ষায় বিনিয়োগ করবো। একই সময়ে, আমরা কৃষিতে (কার্বন) কর নির্ধারক হিসেবে বিশ্বের প্রথম দেশ হবো।'
চুক্তিতে বলা হয়েছে, পৃথিবীর উত্তাপ বাড়াতে পশু থেকে নির্গত গ্যাস (কার্বন) বিশেষভাবে দায়ী। তাই পশুপালনকারীকেও এই দায় বহন করতে হবে। প্রতি গরুর জন্যে পালনকারীকে দিতে হবে ৬৭২ ক্রোন বা ৯৬ মার্কিন ডলার। খবর সিএনএনের।
এদিকে দেশটির জোট সরকার চলতি সপ্তাহে কৃষিতে বিশ্বের প্রথম কার্বন নির্গমন কর চালু করতে সম্মত হয়েছে। ২০৩০ সাল থেকে পশুর ওপর নতুন এই কর আদায় কার্যকর হবে। ইউরোপের দেশ ডেনমার্ক একটি প্রধান দুগ্ধ এবং শুয়োরের মাংস রপ্তানিকারক দেশ। কৃষি নির্ভর অর্থনীতির এই দেশটি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর গ্যাস নির্গমনের বড় উৎস।
জোট সরকারের এই চুক্তির উদ্দেশ হচ্ছে, ৪০ বিলিয়ন ক্রোন খরচ করে বিশাল এলাকায় বনভূমি এবং জলাশয় পুনরুদ্ধার করা। এই বিনিয়োগ দেশটির জলবায়ু সংক্রান্ত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক হবে।
এই বিষয়ে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী লার্স লোককে রাসমুসেন মঙ্গলবার (২৫ জুন) বলেন, 'আজকের চুক্তির মাধ্যমে, আমরা সাম্প্রতিক সময়ে ডেনমার্কের পরিবেশগত উন্নয়নে সবচেয়ে বড় পরিবর্তন আনতে যাচ্ছি। বিপুল অঙ্কের কর আমরা পরিবেশ সুরক্ষায় বিনিয়োগ করবো। একই সময়ে, আমরা কৃষিতে (কার্বন) কর নির্ধারক হিসেবে বিশ্বের প্রথম দেশ হবো।'