এবার রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খাল ও সড়কের জায়গা দখল করে গড়ে তোলা খামার উচ্ছেদ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) দুপুর ১২টায় উচ্ছেদ অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে লাপাত্তা রয়েছে সমালোচিত সাদিক এগ্রোর মালিক ইমরান হোসেন।
প্রভাবশালী এই গরু ব্যবসায়ীকে অভিযানের আশপাশেও দেখা যায়নি। তিনি কোথায় আছেন, তাও জানা যায়নি। কয়েক দফায় তার ব্যক্তিগত মুঠোফোনে ফোন ও ক্ষুদেবার্তা পাঠিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি।
আগে থেকে উচ্ছেদের কথা প্রকাশ পাওয়ায় বেশির ভাগ পশু আগেভাগে সরিয়ে ফেলা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। যদিও আলোচিত সেই ছাগলসহ আরও কিছু পশু উচ্ছেদের সময় সাদিক এগ্রোতে দেখা গেছে।
এর আগে দুপুর পৌনে ১২টার দিকে একটি পেলোডার, একটি হুইল এক্সক্ভেটর, তিনটি বেক-হো লোডার নিয়ে হাজির হন সিটি করপোরেশনের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
প্রসঙ্গত, কোরবানির ঈদে কোটি টাকা দামের কথিত ‘বংশীয় গরু’ ও ১৫ লাখ টাকা ছাগলের দাম হাঁকিয়ে তুমুল আলোচনা ও সমালোচনার মুখে পড়েন সাদেক এগ্রোর মালিক ইমরান।
প্রভাবশালী এই গরু ব্যবসায়ীকে অভিযানের আশপাশেও দেখা যায়নি। তিনি কোথায় আছেন, তাও জানা যায়নি। কয়েক দফায় তার ব্যক্তিগত মুঠোফোনে ফোন ও ক্ষুদেবার্তা পাঠিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি।
আগে থেকে উচ্ছেদের কথা প্রকাশ পাওয়ায় বেশির ভাগ পশু আগেভাগে সরিয়ে ফেলা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। যদিও আলোচিত সেই ছাগলসহ আরও কিছু পশু উচ্ছেদের সময় সাদিক এগ্রোতে দেখা গেছে।
এর আগে দুপুর পৌনে ১২টার দিকে একটি পেলোডার, একটি হুইল এক্সক্ভেটর, তিনটি বেক-হো লোডার নিয়ে হাজির হন সিটি করপোরেশনের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
প্রসঙ্গত, কোরবানির ঈদে কোটি টাকা দামের কথিত ‘বংশীয় গরু’ ও ১৫ লাখ টাকা ছাগলের দাম হাঁকিয়ে তুমুল আলোচনা ও সমালোচনার মুখে পড়েন সাদেক এগ্রোর মালিক ইমরান।