টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে সবগুলো আসরে অংশ নিয়েছে মোট নয়টি দল। যাদের মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশ কখনো সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি। চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসরে ব্যাটারদের হতশ্রী পারফম্যান্স সত্বেও নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সেমিফাইনালের বেশ কাছে পৌঁছে গিয়েছিল বাংলাদেশ দল। তবে নিজেদের বিভীষিকাময় ব্যাটিংয়ে সেমির টিকিট কাটতে ব্যর্থ হয় নাজমুল হোসেন শান্তর দল। এরই মধ্যে সাত ম্যাচে তিন জয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শেষ করেছে হাতুরুর শিষ্যরা। বিশ্বকাপে টাইগারদের এমন বাজে পারফম্যান্সের পরও বড় গলা বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্রীড়ামন্ত্রী এবং বিসিবির প্রধান নাজমুল হাসান পাপনের একটি জনসমাবেশে দেয়া বক্তব্য বেশ সাড়া ফেলেছে। সে বক্তব্যে বাংলাদেশ দলের কজন খেলোয়াড়কে বাচ্চা বলতেও শোনা গেছে পাপনের কণ্ঠে। পাপন বলেছেন 'এই যে প্রথম বারের মতো বাচ্চা বাচ্চা ছেলেগুলো খেলতে গেছে, ক্রিকেট খেলতে গেছে, এই যে আমরা সুপার এইটে উঠলাম, এর আগে তো কখনো পারি নাই'।
উল্লেখ্য ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই সুপার এইটে উঠেছিল বাংলাদেশ দল। সেবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে গ্রুপ-এ থেকে সুপার এইটে জায়গা করে নেয় টাইগাররা।
তিনি আরও বলেন, 'আমরা হারতে পারি কিন্ত কাউকে ভয় পাইনা। লড়াই করে জিতব আমরা। এবং এটা একমাত্র সম্ভব এই নতুন প্রজন্মের মাধ্যমে'। নাজমুল হাসান পাপন লড়াইয়ের কথা উল্লেখ করলেও এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দল আসলে কতটা লড়াই করার প্রবণতা দেখিয়েছে সে প্রশ্ন থেকেই যায়।
জনসমাবেশে বক্তব্যের অন্তিম মুহুর্তে পাপন আরও যোগ করেন, 'এই যে তানজিদ তামিম, বাচ্চা ছেলে, কি সব বাঘা বাঘা বোলার, ভয় পায় না কিন্ত, এক ফোটাও ভয় পায় না। তানজিম সাকিব, এটাও একটা বাচ্চা ছেলে, জীবনে প্রথম খেলতেছে (বিশ্বকাপ), এসব (বিপক্ষ) দলের প্লেয়ারদের দেখেই নাই, নামই শুনছে খালি, ও বল করে যে, একটুও ভয় পায় না। বড় বড় প্লেয়াররা থমকে গেছে, যে এ কে? কই থেকে আসলো। রিশাদ হোসেন বাচ্চা ছেলে, ওর বলই বুঝতে পারে না'।
পাপনের এমন বক্তব্য বেশ হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে ক্রিকেট মহলে। যেখানে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পরে ক্রিকেটের যাত্রা শুরু করা যুদ্ববিদ্ধস্ত আফগানিস্তান দল সুপার এইটের সবশেষ ম্যাচে বাংলাদেশদেশকে ডি/এল মেথডে ৮ রানের পরাজয়ে কান্নায় ভাসিয়ে নিশ্চিত করে নেয় সেমি নামক সোনার হরিণ। সেখানে সাত ম্যাচে মাত্র তিন জয়ে অনেকটা সন্তষ্ট ও নির্ভার থাকার প্রতিচ্ছবি ফুঠে ওঠেছে পাপনের কন্ঠে। যা এদেশের ক্রিকেটের জন্য খুব একটা সুখকর নয়।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্রীড়ামন্ত্রী এবং বিসিবির প্রধান নাজমুল হাসান পাপনের একটি জনসমাবেশে দেয়া বক্তব্য বেশ সাড়া ফেলেছে। সে বক্তব্যে বাংলাদেশ দলের কজন খেলোয়াড়কে বাচ্চা বলতেও শোনা গেছে পাপনের কণ্ঠে। পাপন বলেছেন 'এই যে প্রথম বারের মতো বাচ্চা বাচ্চা ছেলেগুলো খেলতে গেছে, ক্রিকেট খেলতে গেছে, এই যে আমরা সুপার এইটে উঠলাম, এর আগে তো কখনো পারি নাই'।
উল্লেখ্য ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই সুপার এইটে উঠেছিল বাংলাদেশ দল। সেবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে গ্রুপ-এ থেকে সুপার এইটে জায়গা করে নেয় টাইগাররা।
তিনি আরও বলেন, 'আমরা হারতে পারি কিন্ত কাউকে ভয় পাইনা। লড়াই করে জিতব আমরা। এবং এটা একমাত্র সম্ভব এই নতুন প্রজন্মের মাধ্যমে'। নাজমুল হাসান পাপন লড়াইয়ের কথা উল্লেখ করলেও এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দল আসলে কতটা লড়াই করার প্রবণতা দেখিয়েছে সে প্রশ্ন থেকেই যায়।
জনসমাবেশে বক্তব্যের অন্তিম মুহুর্তে পাপন আরও যোগ করেন, 'এই যে তানজিদ তামিম, বাচ্চা ছেলে, কি সব বাঘা বাঘা বোলার, ভয় পায় না কিন্ত, এক ফোটাও ভয় পায় না। তানজিম সাকিব, এটাও একটা বাচ্চা ছেলে, জীবনে প্রথম খেলতেছে (বিশ্বকাপ), এসব (বিপক্ষ) দলের প্লেয়ারদের দেখেই নাই, নামই শুনছে খালি, ও বল করে যে, একটুও ভয় পায় না। বড় বড় প্লেয়াররা থমকে গেছে, যে এ কে? কই থেকে আসলো। রিশাদ হোসেন বাচ্চা ছেলে, ওর বলই বুঝতে পারে না'।
পাপনের এমন বক্তব্য বেশ হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে ক্রিকেট মহলে। যেখানে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পরে ক্রিকেটের যাত্রা শুরু করা যুদ্ববিদ্ধস্ত আফগানিস্তান দল সুপার এইটের সবশেষ ম্যাচে বাংলাদেশদেশকে ডি/এল মেথডে ৮ রানের পরাজয়ে কান্নায় ভাসিয়ে নিশ্চিত করে নেয় সেমি নামক সোনার হরিণ। সেখানে সাত ম্যাচে মাত্র তিন জয়ে অনেকটা সন্তষ্ট ও নির্ভার থাকার প্রতিচ্ছবি ফুঠে ওঠেছে পাপনের কন্ঠে। যা এদেশের ক্রিকেটের জন্য খুব একটা সুখকর নয়।