এবার সময়মতো কয়লার বকেয়া বিল ডলারে পরিশোধ করতে না পারায় আগামীকাল রবিবার ৪ জুন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র পায়রা। আগামী ২৫ জুনের আগে সেটি আর চালু হওয়ার সম্ভাবনাও কম। কর্তৃপক্ষ বলছে, বকেয়ার প্রায় ১০০ মিলিয়ন ডলার পরিশোধের পর নতুন করে এলসি খুললেও কয়লা আসতে সময় লাগবে অন্তত তিন সপ্তাহ। ফলে অন্তত আগামী ২১ দিন বন্ধ থাকবে দেশের সবচেয়ে সাশ্রয়ী এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি।
এদিকে ভয়-আশঙ্কা আগে থেকেই ছিলো। কারণ ছয় মাসের বেশি সময় ধরে কয়লা আমদানির বিল পরিশোধ করতে পারছিলো না পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ। ফলাফল, মধ্য এপ্রিলের পর থেকে আর কয়লা পাঠায়নি চীনা অংশীদার। মজুদ কমতে থাকায় একটা ইউনিট গত ২৫ মে থেকেই বন্ধ। দ্বিতীয়টিকেও বরণ করতে হচ্ছে একই পরিণতি।
এ বিষয়ে পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্ল্যান্ট ম্যানেজার শাহ আব্দুল মওলা বলেন, এটা অত্যন্ত দুঃক্লহের বিষয় যে আমাদের একটা প্ল্যান্ট অলরেডি বন্ধ হয়ে গেছে। আরেকটা প্ল্যান্টও বন্ধ হয়ে যাবে ৩-৪ তারিখের মধ্যে। প্ল্যান্ট বন্ধ হলেও ৫-২৫ তারিখ পর্যন্ত রুটিন মেইনটেনেন্স আমরা অবশ্যই করবো।
এদিকে পায়রায় দৈনিক কয়লার চাহিদা ছিলো ১২ হাজার টন। ডলার সঙ্কটে বেইজিং থেকে এলসি খুলে কয়লা এনে দিতো প্রকল্পের অংশীদার চীনা কোম্পানি। শর্ত ছিলো, ছয় মাসের মধ্যে সুদসহ তা শোধ করতে হবে। দশ মাস পেরিয়ে গেলেও তা পরিশোধ না হওয়ায় বন্ধ হয় কয়লা পাঠানো। মোট বকেয়া ৩৯০ মিলিয়ন ডলারের বিপরীতে ৩১ মে পর্যন্ত শোধ হয়েছে ৮৮ মিলিয়ন। ফলে, ফের এলসি খুলে ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লা পাঠাচ্ছে চীনা অংশীদার সিএমসি।
এদিকে বাংলাদেশ চায়না পাওয়ার কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক খোরশেদুল আলম এ প্রসঙ্গে বলেন, কয়লা সংক্রান্ত জটিলতা আছে কিছু। ২৫ জুন পর্যন্ত সময় প্রয়োজন। ২৫ তারিখের পরে বিদ্যুতকেন্দ্র আবারও স্বাভাবিক হবে।
সাম্প্রতিক সময়ে কয়লার দাম সর্বনিম্ন। বর্তমান বাজারে প্রতি ইউনিটে জ্বালানি খরচ পড়তো সাড়ে পাঁচ টাকার মতো। যদিও কম দামের সে সুবিধা নিতে পারলো না সরকার। নতুন করে কয়লা আসলে নিয়মিত উৎপাদনের পাশাপাশি অন্তত দেড় মাসের মজুদও রাখার পরিকল্পনা কর্তৃপক্ষের।
এদিকে বাংলাদেশ চায়না পাওয়ার কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক খোরশেদুল আলম আরও বলেন, ৫০ দিনের রিজার্ভ রাখার চেষ্টা করবো কারণ আমাদের কয়লার কোনো রিজার্ভ নেই। প্রসঙ্গত, দেশের সবচেয়ে বড় এ কেন্দ্রটির উৎপাদন সক্ষমতা শতভাগ। আবার সবচেয়ে কম দামেও বিদ্যুৎ মিলতো এখান থেকেই।
এদিকে ভয়-আশঙ্কা আগে থেকেই ছিলো। কারণ ছয় মাসের বেশি সময় ধরে কয়লা আমদানির বিল পরিশোধ করতে পারছিলো না পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ। ফলাফল, মধ্য এপ্রিলের পর থেকে আর কয়লা পাঠায়নি চীনা অংশীদার। মজুদ কমতে থাকায় একটা ইউনিট গত ২৫ মে থেকেই বন্ধ। দ্বিতীয়টিকেও বরণ করতে হচ্ছে একই পরিণতি।
এ বিষয়ে পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্ল্যান্ট ম্যানেজার শাহ আব্দুল মওলা বলেন, এটা অত্যন্ত দুঃক্লহের বিষয় যে আমাদের একটা প্ল্যান্ট অলরেডি বন্ধ হয়ে গেছে। আরেকটা প্ল্যান্টও বন্ধ হয়ে যাবে ৩-৪ তারিখের মধ্যে। প্ল্যান্ট বন্ধ হলেও ৫-২৫ তারিখ পর্যন্ত রুটিন মেইনটেনেন্স আমরা অবশ্যই করবো।
এদিকে পায়রায় দৈনিক কয়লার চাহিদা ছিলো ১২ হাজার টন। ডলার সঙ্কটে বেইজিং থেকে এলসি খুলে কয়লা এনে দিতো প্রকল্পের অংশীদার চীনা কোম্পানি। শর্ত ছিলো, ছয় মাসের মধ্যে সুদসহ তা শোধ করতে হবে। দশ মাস পেরিয়ে গেলেও তা পরিশোধ না হওয়ায় বন্ধ হয় কয়লা পাঠানো। মোট বকেয়া ৩৯০ মিলিয়ন ডলারের বিপরীতে ৩১ মে পর্যন্ত শোধ হয়েছে ৮৮ মিলিয়ন। ফলে, ফের এলসি খুলে ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লা পাঠাচ্ছে চীনা অংশীদার সিএমসি।
এদিকে বাংলাদেশ চায়না পাওয়ার কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক খোরশেদুল আলম এ প্রসঙ্গে বলেন, কয়লা সংক্রান্ত জটিলতা আছে কিছু। ২৫ জুন পর্যন্ত সময় প্রয়োজন। ২৫ তারিখের পরে বিদ্যুতকেন্দ্র আবারও স্বাভাবিক হবে।
সাম্প্রতিক সময়ে কয়লার দাম সর্বনিম্ন। বর্তমান বাজারে প্রতি ইউনিটে জ্বালানি খরচ পড়তো সাড়ে পাঁচ টাকার মতো। যদিও কম দামের সে সুবিধা নিতে পারলো না সরকার। নতুন করে কয়লা আসলে নিয়মিত উৎপাদনের পাশাপাশি অন্তত দেড় মাসের মজুদও রাখার পরিকল্পনা কর্তৃপক্ষের।
এদিকে বাংলাদেশ চায়না পাওয়ার কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক খোরশেদুল আলম আরও বলেন, ৫০ দিনের রিজার্ভ রাখার চেষ্টা করবো কারণ আমাদের কয়লার কোনো রিজার্ভ নেই। প্রসঙ্গত, দেশের সবচেয়ে বড় এ কেন্দ্রটির উৎপাদন সক্ষমতা শতভাগ। আবার সবচেয়ে কম দামেও বিদ্যুৎ মিলতো এখান থেকেই।