এবার কিশোরগঞ্জের ইটনা হাওরে ৩৩ কেভি বৈদ্যুতিক টাওয়ারের চূড়ায় মানসিক ভারসাম্যহীন এক যুবক উঠে পড়ায় ৩ উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। পাগলকে নামাতে ঘটনাস্থলে গিয়েছে ইটনা ফায়ার সার্ভিস।
আজ বুধবার (২৬ জুন) সকালে ইটনা উপজেলার এলেংজুরী গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মানসিক ভারসাম্যহীন আলমগীর হোসেন (২৭) উপজেলার এলেংজুরী গ্রামের মনজিল মিয়ার ছেলে।
আজ সকালে সবার অজান্তে বাড়ির সামনে হাওর সাঁতরে বৈদ্যুতিক টাওয়ারের চূড়ায় উঠে পড়েন মানসিক ভারসাম্যহীন ওই যুবক। পরে স্থানীয়রা কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে অবহিত করলে তারা তিন উপজেলার বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন বন্ধ করে দেয়।
খবর পেয়ে ইটনা ফায়ার সার্ভিস ছিলনি থেকে বেলা সাড়ে ১০টার দিকে উদ্ধার অভিযানের জন্য নৌকাযোগে ঘটনাস্থলে রওনা দেন। এ সময় কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীনে অষ্টগ্রাম, ইটনা ও মিঠামইন উপজেলার ২৪টি ইউনিয়নের ২৩টিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।
তিন উপজেলার অষ্টগ্রামে ২৯ হাজার, মিঠামইনে ২৫ হাজার ও ইটনা আংশিকে ২০ হাজারসহ, প্রায় ৭৪ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি মিঠামইন জোনাল অফিসের উপসহকারী প্রকৌশলী শামীম হোসাইন বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করেছি। উদ্ধার অভিযান শেষে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হবে।’
আজ বুধবার (২৬ জুন) সকালে ইটনা উপজেলার এলেংজুরী গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মানসিক ভারসাম্যহীন আলমগীর হোসেন (২৭) উপজেলার এলেংজুরী গ্রামের মনজিল মিয়ার ছেলে।
আজ সকালে সবার অজান্তে বাড়ির সামনে হাওর সাঁতরে বৈদ্যুতিক টাওয়ারের চূড়ায় উঠে পড়েন মানসিক ভারসাম্যহীন ওই যুবক। পরে স্থানীয়রা কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে অবহিত করলে তারা তিন উপজেলার বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন বন্ধ করে দেয়।
খবর পেয়ে ইটনা ফায়ার সার্ভিস ছিলনি থেকে বেলা সাড়ে ১০টার দিকে উদ্ধার অভিযানের জন্য নৌকাযোগে ঘটনাস্থলে রওনা দেন। এ সময় কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীনে অষ্টগ্রাম, ইটনা ও মিঠামইন উপজেলার ২৪টি ইউনিয়নের ২৩টিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।
তিন উপজেলার অষ্টগ্রামে ২৯ হাজার, মিঠামইনে ২৫ হাজার ও ইটনা আংশিকে ২০ হাজারসহ, প্রায় ৭৪ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি মিঠামইন জোনাল অফিসের উপসহকারী প্রকৌশলী শামীম হোসাইন বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করেছি। উদ্ধার অভিযান শেষে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হবে।’