এবার এক দশকে রাজধানীতে তাপমাত্রা বেড়েছে প্রায় ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ জন্য নগরে অতিমাত্রায় কাঁচের ভবন নির্মাণ ও এসির মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারকে দুষছেন গবেষকেরা। আর এতে স্বাস্থ্যগত ঝুঁকিতে পড়ছে নিম্ন আয়ের মানুষেরা। সম্প্রতি বেসরকারি স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজধানীতে এলাকাভেদে তাপমাত্রায় ভিন্নতা দেখা দিয়েছে।
জাতীয় চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেন এলাকায় ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলেও একই সময়ে তে জগাঁও শিল্পাঞ্চলে পারদ উঠছে ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে। একই অবস্থা অন্য এলাকাতেও। বিশ্ববিদ্যালয়টির পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি ড. কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, এই ধরণের কাঁচের ভবন সাধারণত সুইডেন, ইউরোপসহ নানা দেশে দেখা যায়, যেখানে সূর্যের অল্প কয়েক ঘণ্টার আলো ধারণ করে তাপমাত্রা বাড়ানো হয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটা মোটেও বিজ্ঞানভিত্তিক নয়।
রাজধানী ঢাকায় গত এক দশকে বেড়েছে কাঁচের নির্মিত ভবন। এসব ভবন থেকে সহজেই তাপ বিকিরণ হয়। আবার বেড়েছে এসির ব্যবহারও। অস্ট্রেলিয়ার কার্টিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অপর এক গবেষণা বলছে, কাঁচের ভবনের পাশাপাশি রাজধানীতে বেড়েছে এসির ব্যবহার। এতে বাড়ছে বাতাসের আদ্রতা। যে কারণে আগামীতে তাপপ্রবাহ আরও দীর্ঘায়িত হবে।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনির কার্টিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. আশরাফ দেওয়ান বলেন, সরকারের কাছে এসির কোন হিসেব নেই। যেকেউ ইচ্ছে হলেও এসি লাগাচ্ছে। এতেই রাজধানীর তাপমাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। গবেষকেরা বলছে, বৈশ্বিক জলবায়ুর পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবকে আরও তরান্বিত করছে স্থানীয় নানা কর্মকাণ্ড। তাই রাজধানীসহ শহরের তাপ নিয়ন্ত্রণ, পরবেশবান্ধব অবকাঠমো নির্মাণ, জলাধার সংরক্ষণ ও পর্যাপ্ত গাছ রোপনের বিকল্প নেই।
জাতীয় চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেন এলাকায় ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলেও একই সময়ে তে জগাঁও শিল্পাঞ্চলে পারদ উঠছে ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে। একই অবস্থা অন্য এলাকাতেও। বিশ্ববিদ্যালয়টির পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি ড. কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, এই ধরণের কাঁচের ভবন সাধারণত সুইডেন, ইউরোপসহ নানা দেশে দেখা যায়, যেখানে সূর্যের অল্প কয়েক ঘণ্টার আলো ধারণ করে তাপমাত্রা বাড়ানো হয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটা মোটেও বিজ্ঞানভিত্তিক নয়।
রাজধানী ঢাকায় গত এক দশকে বেড়েছে কাঁচের নির্মিত ভবন। এসব ভবন থেকে সহজেই তাপ বিকিরণ হয়। আবার বেড়েছে এসির ব্যবহারও। অস্ট্রেলিয়ার কার্টিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অপর এক গবেষণা বলছে, কাঁচের ভবনের পাশাপাশি রাজধানীতে বেড়েছে এসির ব্যবহার। এতে বাড়ছে বাতাসের আদ্রতা। যে কারণে আগামীতে তাপপ্রবাহ আরও দীর্ঘায়িত হবে।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনির কার্টিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. আশরাফ দেওয়ান বলেন, সরকারের কাছে এসির কোন হিসেব নেই। যেকেউ ইচ্ছে হলেও এসি লাগাচ্ছে। এতেই রাজধানীর তাপমাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। গবেষকেরা বলছে, বৈশ্বিক জলবায়ুর পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবকে আরও তরান্বিত করছে স্থানীয় নানা কর্মকাণ্ড। তাই রাজধানীসহ শহরের তাপ নিয়ন্ত্রণ, পরবেশবান্ধব অবকাঠমো নির্মাণ, জলাধার সংরক্ষণ ও পর্যাপ্ত গাছ রোপনের বিকল্প নেই।