এবার পরীমণির সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে চাকরি হারাতে চলেছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) গুলশান বিভাগের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) গোলাম সাকলায়েন। তার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বাধ্যতামূলক অবসর দিতে পিএসসির কাছে সুপারিশ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এরই প্রেক্ষিতে সাকলায়েনের পক্ষ নিয়ে মুখ খুলেছেন পরীমণি। চিত্রনায়িকার দাবি, সাকলায়েনের বরখাস্ত হওয়ার বিষয়টি অন্যায়। সম্প্রতি গণমাধ্যমকে দেওয়া এক বক্তব্যে এ কথা বলেন পরীমণি। যদিও এ বিষয়ে কথা বলতে একরকম নারাজ ছিলেন এই চিত্রনায়িকা। তার কথায়, ‘বিষয়টি যদি ব্যক্তিগত পর্যায়ে আসে, তখন আমি কথা বলব। এখনও মনে হয় না আমার কোনো কথা বলার দরকার আছে।’
এদিকে সাকলাইনের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক আছে কী না, এ বিষয়ে বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন পরীমণি। বলতে না চাওয়ার কারণ হিসেবে পরীমণি বলেন, ‘আমাকে রিমান্ডে কী করেছে, এটাও কেউ কখনও জানতে চায়নি, তাই আমি এটা (এই সম্পর্ক) নিয়েও কথা বলব না।’
পরীমণি আরও বলেন, ‘এই সম্পর্কটা কী, তা নিয়ে তো কেউ এর আগে কিছু জিজ্ঞেস করেনি। তার আগেই তো এত অপবাদ, এত কিছু। যেখানে সম্পর্কটা ডিফাইন করার আগে এত অপবাদ নিয়ে ফেলছি, সেখানে এই সম্পর্কটা কী, তা নিয়ে কথা বলার জায়গাও তো জনগণ রাখেনি। আমার মনে হয় না এটার আর কোনো দরকার আছে, যেটা নিয়ে এগোনো যাবে।’
প্রসঙ্গত, গোলাম সাকলায়েন পুলিশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা হয়ে সরকারি দায়িত্বের বাইরে নায়িকা পরীমণির সঙ্গে অতিমাত্রায় ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন বলে প্রমাণিত হয়েছে। পরীমণির সঙ্গে জন্মদিন উদযাপন ও নিজের সরকারি বাসভবনে নিজ স্ত্রীর অবর্তমানে সময় কাটানোর মত ঘটনা বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে তা প্রচারিত হওয়ায় সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। তাই উল্লেখিত অভিযোগে বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয় সাকলায়েনের বিরুদ্ধে।
এদিকে সামাজিক মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়ে এ সকল আলোচনাকে আরও চাউর করে দেন পরীমণি। মঙ্গলবার দুপুরে দেওয়া ওই ফেসবুক স্ট্যাটাসে চিত্রনায়িকা লেখেন, ‘বাই বাই রাসেলস ভাইপার।’ তবে কাকে ‘রাসেলস ভাইপার’ বলে বিদায় জানালেন নায়িকা, তা অবশ্য তিনি নির্দিষ্ট করে বলেননি। যদিও পরীমণি ওই ফেসবুক পোস্টের মন্তব্য ঘর বন্ধ রাখেন। তবে নেটিজেনরা ধারণা করছেন, তার এই পোস্ট সামাজিক মাধ্যমে চলমান ইস্যুকে ইঙ্গিত করেই দেওয়া হয়েছে।
এরই প্রেক্ষিতে সাকলায়েনের পক্ষ নিয়ে মুখ খুলেছেন পরীমণি। চিত্রনায়িকার দাবি, সাকলায়েনের বরখাস্ত হওয়ার বিষয়টি অন্যায়। সম্প্রতি গণমাধ্যমকে দেওয়া এক বক্তব্যে এ কথা বলেন পরীমণি। যদিও এ বিষয়ে কথা বলতে একরকম নারাজ ছিলেন এই চিত্রনায়িকা। তার কথায়, ‘বিষয়টি যদি ব্যক্তিগত পর্যায়ে আসে, তখন আমি কথা বলব। এখনও মনে হয় না আমার কোনো কথা বলার দরকার আছে।’
এদিকে সাকলাইনের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক আছে কী না, এ বিষয়ে বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন পরীমণি। বলতে না চাওয়ার কারণ হিসেবে পরীমণি বলেন, ‘আমাকে রিমান্ডে কী করেছে, এটাও কেউ কখনও জানতে চায়নি, তাই আমি এটা (এই সম্পর্ক) নিয়েও কথা বলব না।’
পরীমণি আরও বলেন, ‘এই সম্পর্কটা কী, তা নিয়ে তো কেউ এর আগে কিছু জিজ্ঞেস করেনি। তার আগেই তো এত অপবাদ, এত কিছু। যেখানে সম্পর্কটা ডিফাইন করার আগে এত অপবাদ নিয়ে ফেলছি, সেখানে এই সম্পর্কটা কী, তা নিয়ে কথা বলার জায়গাও তো জনগণ রাখেনি। আমার মনে হয় না এটার আর কোনো দরকার আছে, যেটা নিয়ে এগোনো যাবে।’
প্রসঙ্গত, গোলাম সাকলায়েন পুলিশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা হয়ে সরকারি দায়িত্বের বাইরে নায়িকা পরীমণির সঙ্গে অতিমাত্রায় ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন বলে প্রমাণিত হয়েছে। পরীমণির সঙ্গে জন্মদিন উদযাপন ও নিজের সরকারি বাসভবনে নিজ স্ত্রীর অবর্তমানে সময় কাটানোর মত ঘটনা বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে তা প্রচারিত হওয়ায় সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। তাই উল্লেখিত অভিযোগে বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয় সাকলায়েনের বিরুদ্ধে।
এদিকে সামাজিক মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়ে এ সকল আলোচনাকে আরও চাউর করে দেন পরীমণি। মঙ্গলবার দুপুরে দেওয়া ওই ফেসবুক স্ট্যাটাসে চিত্রনায়িকা লেখেন, ‘বাই বাই রাসেলস ভাইপার।’ তবে কাকে ‘রাসেলস ভাইপার’ বলে বিদায় জানালেন নায়িকা, তা অবশ্য তিনি নির্দিষ্ট করে বলেননি। যদিও পরীমণি ওই ফেসবুক পোস্টের মন্তব্য ঘর বন্ধ রাখেন। তবে নেটিজেনরা ধারণা করছেন, তার এই পোস্ট সামাজিক মাধ্যমে চলমান ইস্যুকে ইঙ্গিত করেই দেওয়া হয়েছে।