আজ সকালে কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে বিদ্যুতের খুঁটি থেকে হাদী মিয়া (২০) নামে এক লাইনম্যানের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। তিনি হোসেনপুর পল্লী বিদ্যুতে লাইনম্যান হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
আজ শুক্রবার ২ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হোসেনপুর মডেল থানার পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। জানা যায়, হাদী মিয়া পার্শ্ববর্তী ময়মনসিংহ জেলার পাগলা থানার চরশাখচূড়া গ্রামের ফজলুল হকের ছেলে।
এদিকে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার আবুজর গিফারী গণমাধ্যমকে জানান, লাইনম্যান হাদী মিয়া বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করেই কাজ করছিলেন। হঠাৎ করে একটি লাইন চালু হয়ে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যান তিনি।
মাটি থেকে প্রায় ৩৫ ফুট উঁচু খুঁটিতে ঝুলছিল হাদী মিয়ার মরদেহ। পরে স্থানীয়রা হোসেনপুর ফায়ার সার্ভিসে খবর দেন। হোসেনপুর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। কিন্তু বড় লেডার না থাকার ওপরে উঠতে পারছিলেন না।
পরে তারা কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে স্টেশন অফিসারের নেতৃত্বে ফায়ার ফাইটার শাকিল খান, ড্রাইভার মানুম, নাজমুল, রুবেল মিয়া ও সুজনসহ ছয় সদস্যের একটি দল তার মরদেহ উদ্ধার করে খুঁটি থেকে নিচে নামান। পরে মরদেহ হোসেনপুর পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
আজ শুক্রবার ২ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হোসেনপুর মডেল থানার পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। জানা যায়, হাদী মিয়া পার্শ্ববর্তী ময়মনসিংহ জেলার পাগলা থানার চরশাখচূড়া গ্রামের ফজলুল হকের ছেলে।
এদিকে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার আবুজর গিফারী গণমাধ্যমকে জানান, লাইনম্যান হাদী মিয়া বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করেই কাজ করছিলেন। হঠাৎ করে একটি লাইন চালু হয়ে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যান তিনি।
মাটি থেকে প্রায় ৩৫ ফুট উঁচু খুঁটিতে ঝুলছিল হাদী মিয়ার মরদেহ। পরে স্থানীয়রা হোসেনপুর ফায়ার সার্ভিসে খবর দেন। হোসেনপুর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। কিন্তু বড় লেডার না থাকার ওপরে উঠতে পারছিলেন না।
পরে তারা কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে স্টেশন অফিসারের নেতৃত্বে ফায়ার ফাইটার শাকিল খান, ড্রাইভার মানুম, নাজমুল, রুবেল মিয়া ও সুজনসহ ছয় সদস্যের একটি দল তার মরদেহ উদ্ধার করে খুঁটি থেকে নিচে নামান। পরে মরদেহ হোসেনপুর পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।