এবার আফগানিস্তানের বিপক্ষে হতাশাজনক হার দিয়ে বিশ্বকাপ শেষ করল বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের দেয়া ১১৬ রানের লক্ষ্য ১২.১ ওভারে পার করতে পারলে সেমিফাইনালের দুয়ার খুলে যেত বাংলাদেশের জন্য। কিন্তু সেই লক্ষ্য পূরণ তো দূরের কথা, ম্যাচটায় ৮ রানে হেরে গেছে টাইগাররা। সুপার এইটে খেলার লক্ষ্য পূরণ হলেও বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সার্বিক পারফরম্যান্স হতাশই করেছে সমর্থকদের।
মঙ্গলবার (২৫ জুন) আর্নস ভ্যালে স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের সুপার এইটের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান। ম্যাচটিতে সুবিধাজনক জায়গা থেকেও ৮ রানে হেরে গেছে বাংলাদেশ। বৃষ্টিআইনে ১৯ ওভারে আফগানিস্তানের দেয়া ১১৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১৭.৫ ওভারে ১০৫ রানে গুটিয়ে গেছে টাইগাররা। বাংলাদেশকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে আফগানিস্তান। সুপার এইটে কোন ম্যাচেই জয়ের মুখ দেখেনি বাংলাদেশ।
এদিকে ২০ দল নিয়ে আয়োজিত এবারের বিশ্বকাপে রেকর্ড পরিমাণ প্রাইজমানির ঘোষণা দিয়েছে আইসিসি। সব মিলিয়ে ১১.২৫ মিলিয়ন ডলার বা ১৩২ কোটি টাকার প্রাইজমানি দেয়া হবে এবারের আসরে। যেখানে চ্যাম্পিয়ন দল প্রাইজমানি হিসেবে পাবে ২.৪৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকারও বেশি। চ্যাম্পিয়ন দলের জন্য এটাই সর্বোচ্চ প্রাইজমানি।
এছাড়া রানার্স আপ দল কমপক্ষে ১.২৮ মিলিয়ন ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৫ কোটি ২ লাখ টাকা প্রাইজমানি হিসেবে পাবে। সেমিফাইনালে হেরে যাওয়া দল দুটি পাবে ৭ লাখ ৮৭ হাজার ৫০০ ডলার করে। টুর্নামেন্টের সুপার এইটে জায়গা করে নেওয়া দলগুলোর জন্য ন্যুনতম প্রাইজমানি ৩ লাখ ৮২ হাজার ৫০০ ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ৪ কোটি ৪৯ লাখ ২৬ হাজার টাকারও বেশি।
সে হিসেবে বিশ্বকাপের সুপার এইট থেকে বিদায় নেওয়া বাংলাদেশ শুধু প্রাইজমানি হিসেবে এই পরিমাণ অর্থ পাচ্ছে। এছাড়া এবারের বিশ্বকাপে প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য দলগুলো পাচ্ছে ৩১ হাজার ১৫৪ ডলার। সে হিসেবে তিন ম্যাচ জেতা বাংলাদেশ পাচ্ছে ৯৩ হাজার ৪৬২ ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ১ কোটি ৯ লাখ ৭৭ হাজার ৬৫৩ টাকার সমান।
সব মিলিয়ে বিশ্বকাপ থেকে বাংলাদেশের আয় ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৯৬২ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকারও বেশি। এর বাইরে ম্যাচ ফি, ম্যাচসেরার পুরস্কারসহ অন্যান্য আয় তো আছেই। সব মিলিয়ে আর্থিক দিক থেকে বেশ ভালো বিশ্বকাপ কাটিয়েছে টাইগাররা। তবে মাঠের পারফরম্যান্সে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলার সুযোগ পাচ্ছে না সমর্থকরা।
মঙ্গলবার (২৫ জুন) আর্নস ভ্যালে স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের সুপার এইটের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান। ম্যাচটিতে সুবিধাজনক জায়গা থেকেও ৮ রানে হেরে গেছে বাংলাদেশ। বৃষ্টিআইনে ১৯ ওভারে আফগানিস্তানের দেয়া ১১৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১৭.৫ ওভারে ১০৫ রানে গুটিয়ে গেছে টাইগাররা। বাংলাদেশকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে আফগানিস্তান। সুপার এইটে কোন ম্যাচেই জয়ের মুখ দেখেনি বাংলাদেশ।
এদিকে ২০ দল নিয়ে আয়োজিত এবারের বিশ্বকাপে রেকর্ড পরিমাণ প্রাইজমানির ঘোষণা দিয়েছে আইসিসি। সব মিলিয়ে ১১.২৫ মিলিয়ন ডলার বা ১৩২ কোটি টাকার প্রাইজমানি দেয়া হবে এবারের আসরে। যেখানে চ্যাম্পিয়ন দল প্রাইজমানি হিসেবে পাবে ২.৪৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকারও বেশি। চ্যাম্পিয়ন দলের জন্য এটাই সর্বোচ্চ প্রাইজমানি।
এছাড়া রানার্স আপ দল কমপক্ষে ১.২৮ মিলিয়ন ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৫ কোটি ২ লাখ টাকা প্রাইজমানি হিসেবে পাবে। সেমিফাইনালে হেরে যাওয়া দল দুটি পাবে ৭ লাখ ৮৭ হাজার ৫০০ ডলার করে। টুর্নামেন্টের সুপার এইটে জায়গা করে নেওয়া দলগুলোর জন্য ন্যুনতম প্রাইজমানি ৩ লাখ ৮২ হাজার ৫০০ ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ৪ কোটি ৪৯ লাখ ২৬ হাজার টাকারও বেশি।
সে হিসেবে বিশ্বকাপের সুপার এইট থেকে বিদায় নেওয়া বাংলাদেশ শুধু প্রাইজমানি হিসেবে এই পরিমাণ অর্থ পাচ্ছে। এছাড়া এবারের বিশ্বকাপে প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য দলগুলো পাচ্ছে ৩১ হাজার ১৫৪ ডলার। সে হিসেবে তিন ম্যাচ জেতা বাংলাদেশ পাচ্ছে ৯৩ হাজার ৪৬২ ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ১ কোটি ৯ লাখ ৭৭ হাজার ৬৫৩ টাকার সমান।
সব মিলিয়ে বিশ্বকাপ থেকে বাংলাদেশের আয় ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৯৬২ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকারও বেশি। এর বাইরে ম্যাচ ফি, ম্যাচসেরার পুরস্কারসহ অন্যান্য আয় তো আছেই। সব মিলিয়ে আর্থিক দিক থেকে বেশ ভালো বিশ্বকাপ কাটিয়েছে টাইগাররা। তবে মাঠের পারফরম্যান্সে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলার সুযোগ পাচ্ছে না সমর্থকরা।