এবার ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশনের (ইসরো) সঙ্গে বাংলাদেশ যৌথভাবে একটি ছোট স্যাটেলাইট তৈরি করবে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। আজ সোমবার (২৪ জুন) সচিবালয়ে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মেরি মাসদুপুই এর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান।
সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারত সফর করেছেন, 'আপনার মন্ত্রণালয়ের কী বিষয় ছিল- জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের দুটি বিষয় ছিল খুব গুরুত্বপূর্ণ। একটি হলো ভিশন পার্টনারশিপ ডকুমেন্টস ফর ডিজিটাল পার্টনারশিপ। যেটা ভারতের আছে ‘বিকশিত ভারত-২০৪৭’।
তাদের উন্নত, উচ্চ আয়ের দেশ হওয়া। আর প্রধানমন্ত্রীর ভিশন-২০৪১, স্মার্ট বাংলাদেশ, উন্নত বাংলাদেশ হওয়া। এর জন্য কীভাবে প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে আমরা দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করবো, সেজন্য একটা ভিশন ডিজিটাল পার্টনারশিপ ডকুমেন্টস, একটা নতুন ধরনের বড় পরিধির ভিশন সাইন করেছি।'
তিনি বলেন, 'তাদের যে ইসরো আছে- স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন, যেটা বেশ ভালো করছে এবং চন্দ্রযান-৩ সফলভাবে চাঁদেও অবতরণ করেছে। তাদের সঙ্গে আমরা যৌথভাবে একটা স্মল স্যাটেলাইট তৈরি করবো। যেখানে ওরা প্রায় ৫০ কোটি টাকার মতো অনুদান দেবে।
আর আমাদের প্রায় ৫০ জন ছেলে মেয়েকে এখানে (স্যাটেলাইট তৈরি) ব্যবহার করবো যারা ইসরো ভিজিট করবে, তাদের বিজনেস উইংয়ের সঙ্গে কাজ করবে, গবেষণার কাজ করবে এবং ওদের কিছু স্যাটেলাইটের কনস্ট্রাকশন ডিজাইন আমরা যৌথভাবে করবো।'
এ সময় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, 'ওটা হবে আর্থ অবজারভেটরি জিও স্পেশাল স্যাটেলাইট। যার ৫-৬ বছরের মেয়াদ থাকবে।'
সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারত সফর করেছেন, 'আপনার মন্ত্রণালয়ের কী বিষয় ছিল- জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের দুটি বিষয় ছিল খুব গুরুত্বপূর্ণ। একটি হলো ভিশন পার্টনারশিপ ডকুমেন্টস ফর ডিজিটাল পার্টনারশিপ। যেটা ভারতের আছে ‘বিকশিত ভারত-২০৪৭’।
তাদের উন্নত, উচ্চ আয়ের দেশ হওয়া। আর প্রধানমন্ত্রীর ভিশন-২০৪১, স্মার্ট বাংলাদেশ, উন্নত বাংলাদেশ হওয়া। এর জন্য কীভাবে প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে আমরা দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করবো, সেজন্য একটা ভিশন ডিজিটাল পার্টনারশিপ ডকুমেন্টস, একটা নতুন ধরনের বড় পরিধির ভিশন সাইন করেছি।'
তিনি বলেন, 'তাদের যে ইসরো আছে- স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন, যেটা বেশ ভালো করছে এবং চন্দ্রযান-৩ সফলভাবে চাঁদেও অবতরণ করেছে। তাদের সঙ্গে আমরা যৌথভাবে একটা স্মল স্যাটেলাইট তৈরি করবো। যেখানে ওরা প্রায় ৫০ কোটি টাকার মতো অনুদান দেবে।
আর আমাদের প্রায় ৫০ জন ছেলে মেয়েকে এখানে (স্যাটেলাইট তৈরি) ব্যবহার করবো যারা ইসরো ভিজিট করবে, তাদের বিজনেস উইংয়ের সঙ্গে কাজ করবে, গবেষণার কাজ করবে এবং ওদের কিছু স্যাটেলাইটের কনস্ট্রাকশন ডিজাইন আমরা যৌথভাবে করবো।'
এ সময় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, 'ওটা হবে আর্থ অবজারভেটরি জিও স্পেশাল স্যাটেলাইট। যার ৫-৬ বছরের মেয়াদ থাকবে।'