চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটে টানা দুই হারের পরও শেষ হয়ে যায়নি বাংলাদেশের সেমিফাইনালের স্বপ্ন। এখনও কাগজে-কলমে টিকে আছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। তবে এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে মেলাতে হবে বেশকটি সমীকরণ।
মূলত ভারতের কাছে ৫০ রানে হারের পর অনেকটা বিদায় নিশ্চিত হয়েছিল বাংলাদেশের। তবে অস্ট্রেলিয়া-আফগানিস্তান ম্যাচের পর পাল্টে যায় সবকিছু। প্রথমবার অজিদের হারিয়ে সেমির দৌড়ে বাংলাদেশকেও টিকিয়ে রেখেছে আফগানরা।
এদিকে সুপার এইট পর্বে অজিরা যদি ভারতে বিপক্ষে জেতে এবং আফগানরা বাংলাদেশকে হারিয়ে দেয়, তাহলে এই গ্রুপে তিন দলেরই সমান ৪ পয়েন্ট হবে। তখন রান রেটে এগিয়ে থাকা দল দুটি সেমিতে উঠে যাবে। এক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়া যদি ম্যান ইন ব্লুদের ১ রানে হারায়, তবে সেমিতে যেতে আফগানদের কমপক্ষে ৩৬ রানে বাংলাদেশের বিপক্ষে জয় পেতে হবে।
আবার অজিরা যদি ম্যাচের একদম শেষ বলে জয় পায়, তবে ১৫ দশমিক ৪ ওভারে ১৬০ রান করে টাইগারদের বিপক্ষে জিততে হবে রশিদ খানের দলের। পয়েন্ট টেবিলের হিসেব অনুযায়ী, বর্তমানে ভারতের নেট রানরেট +২.৪২৫। যা টপকানো বেশ কঠিন। এক্ষেত্রে ভারতকে আটকাতে নিজেদের শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া ও আফগানিস্তানকে বেশ বড় ব্যবধানে জিততে হবে।
অজিদের অন্তত ৪১ রানে জয় পেতে হবে এবং বাংলাদেশকে অন্তত ৮৩ রানে হারাতে হবে আফগানিস্তানের। এদিকে অজিদের যদি আজ (২৪ জুন) রাতে ভারত হারিয়ে দেয়, তাহলে কোনো হিসেব-নিকাশ ছাড়াই গ্রুপের শীর্ষ দল হিসেবে সেরা চারে উঠে যাবে রোহিত শর্মার দল। তখন বাকি একটি স্লট নির্ভর করবে আফগান-বাংলাদেশের ম্যাচের ওপর। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ যদি রশিদ-নবিদের বিপক্ষে হেরে যায়, তাহলে আফগানরা গ্রুপ রানার্স-আপ হিসেবে সেমিতে জায়গা করে নেবে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ যদি আফগানদের হারিয়ে দেয়, তাহলে তিন দলের পয়েন্টই হবে সমান ২। এক্ষেত্রে সামনে আসবে নেট রানরেটের হিসেব। অজিদের বর্তমান নেট রানরেট +০.২২৩। আফগানরা বাংলাদেশের সঙ্গে ১ রানে হারলে, বাদ পড়ার জন্য অজিদের ভারতের কাছে অন্তত ৩১ রানে হারতে হবে। অন্যদিকে ৩১ রানে জিতলে নেট রানরেটে আফগানদের পেছনে ফেলতে পারবে বাংলাদেশ। এক্ষেত্রে অজিদেরও পেছনে ফেলতে হবে।
তবে এই কাজের সক্ষমতা বাংলাদেশের হাতে নেই। কাজটা ভারতকেই করতে হবে। অস্ট্রেলিয়াকে কমপক্ষে ৫৫ রানে হারাতে হবে। এই সমীকরণ আপাতদৃষ্টিতে বেশ কঠিন। তবে ক্রিকেটে সবই সম্ভব। তবে বাংলাদেশ-আফগান ম্যাচের আগেই সব হিসাব-নিকাশ সহজ হয়ে যাবে। সেন্ট লুসিয়ায় ভারত-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচই বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ম্যাচের গুরুত্ব পুনর্নির্ধারণ করে দেবে। এই ম্যাচের পরই বোঝা যাবে, সেমির দৌড়ে কারা শেষ পর্যন্ত টিকে থাকছে।
মূলত ভারতের কাছে ৫০ রানে হারের পর অনেকটা বিদায় নিশ্চিত হয়েছিল বাংলাদেশের। তবে অস্ট্রেলিয়া-আফগানিস্তান ম্যাচের পর পাল্টে যায় সবকিছু। প্রথমবার অজিদের হারিয়ে সেমির দৌড়ে বাংলাদেশকেও টিকিয়ে রেখেছে আফগানরা।
এদিকে সুপার এইট পর্বে অজিরা যদি ভারতে বিপক্ষে জেতে এবং আফগানরা বাংলাদেশকে হারিয়ে দেয়, তাহলে এই গ্রুপে তিন দলেরই সমান ৪ পয়েন্ট হবে। তখন রান রেটে এগিয়ে থাকা দল দুটি সেমিতে উঠে যাবে। এক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়া যদি ম্যান ইন ব্লুদের ১ রানে হারায়, তবে সেমিতে যেতে আফগানদের কমপক্ষে ৩৬ রানে বাংলাদেশের বিপক্ষে জয় পেতে হবে।
আবার অজিরা যদি ম্যাচের একদম শেষ বলে জয় পায়, তবে ১৫ দশমিক ৪ ওভারে ১৬০ রান করে টাইগারদের বিপক্ষে জিততে হবে রশিদ খানের দলের। পয়েন্ট টেবিলের হিসেব অনুযায়ী, বর্তমানে ভারতের নেট রানরেট +২.৪২৫। যা টপকানো বেশ কঠিন। এক্ষেত্রে ভারতকে আটকাতে নিজেদের শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া ও আফগানিস্তানকে বেশ বড় ব্যবধানে জিততে হবে।
অজিদের অন্তত ৪১ রানে জয় পেতে হবে এবং বাংলাদেশকে অন্তত ৮৩ রানে হারাতে হবে আফগানিস্তানের। এদিকে অজিদের যদি আজ (২৪ জুন) রাতে ভারত হারিয়ে দেয়, তাহলে কোনো হিসেব-নিকাশ ছাড়াই গ্রুপের শীর্ষ দল হিসেবে সেরা চারে উঠে যাবে রোহিত শর্মার দল। তখন বাকি একটি স্লট নির্ভর করবে আফগান-বাংলাদেশের ম্যাচের ওপর। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ যদি রশিদ-নবিদের বিপক্ষে হেরে যায়, তাহলে আফগানরা গ্রুপ রানার্স-আপ হিসেবে সেমিতে জায়গা করে নেবে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ যদি আফগানদের হারিয়ে দেয়, তাহলে তিন দলের পয়েন্টই হবে সমান ২। এক্ষেত্রে সামনে আসবে নেট রানরেটের হিসেব। অজিদের বর্তমান নেট রানরেট +০.২২৩। আফগানরা বাংলাদেশের সঙ্গে ১ রানে হারলে, বাদ পড়ার জন্য অজিদের ভারতের কাছে অন্তত ৩১ রানে হারতে হবে। অন্যদিকে ৩১ রানে জিতলে নেট রানরেটে আফগানদের পেছনে ফেলতে পারবে বাংলাদেশ। এক্ষেত্রে অজিদেরও পেছনে ফেলতে হবে।
তবে এই কাজের সক্ষমতা বাংলাদেশের হাতে নেই। কাজটা ভারতকেই করতে হবে। অস্ট্রেলিয়াকে কমপক্ষে ৫৫ রানে হারাতে হবে। এই সমীকরণ আপাতদৃষ্টিতে বেশ কঠিন। তবে ক্রিকেটে সবই সম্ভব। তবে বাংলাদেশ-আফগান ম্যাচের আগেই সব হিসাব-নিকাশ সহজ হয়ে যাবে। সেন্ট লুসিয়ায় ভারত-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচই বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ম্যাচের গুরুত্ব পুনর্নির্ধারণ করে দেবে। এই ম্যাচের পরই বোঝা যাবে, সেমির দৌড়ে কারা শেষ পর্যন্ত টিকে থাকছে।