এবার বাংলাদেশের রাজশাহী মহানগর থেকে ভারতের কলকাতা পর্যন্ত ট্রেন চলাচল চালু হতে যাচ্ছে। শনিবার (২২ জুন) নয়াদিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠকের পর এ ঘোষণা আসে।
দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে বৈঠকের ১০টি বিষয়ে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এ ছাড়া বৈঠক শেষে রাজশাহী ও কলকাতার মধ্যে ট্রেন চালুসহ ১৩টি ঘোষণা দেওয়া হয়। সেই ঘোষণার প্রথমে রয়েছে রাজশাহী ও কলকাতার মধ্যে নতুন ট্রেন সার্ভিস চালুকরণ।
রাজশাহী-কলকাতা ট্রেন চলাচল চালু করতে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন। এটি রাসিক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের ২০১৮ ও ২০২৩ সালের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিও ছিল।
২০২৩ সালের নির্বাচনী ইশতেহারের ‘শিল্প-বাণিজ্য, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও অবকাঠামো উন্নয়ন’ খাতের ৬ নম্বরে আছে রাজশাহী টু কলকাতা ট্রেন ও রাজশাহী টু কলকাতা বিমান এবং রাজশাহী টু কলকাতা সরাসরি বাস সার্ভিস চালু করা হবে। এর আগে ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারের ৭ এর খ নম্বরে লেখা ছিল- ‘রাজশাহী-কলকাতা ট্রেন সার্ভিস চালু করা।’
এদিকে রাজশাহী-কলকাতা ট্রেন চলাচল চালু করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট লিখিতভাবে ও মৌখিকভাবে বারবার দাবি জানিয়ে আসছিলেন রাসিক মেয়র। এছাড়া রাজশাহী-কলকাতা ট্রেন চলাচল চালুর গুরুত্ব তুলে ধরে রেলমন্ত্রীকে কয়েকবার ডিও দিয়েছেন রাসিক মেয়র।
সর্বশেষ গত ১০ মে ২০২৪ তারিখে রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুর হাকিম, এমপি রাজশাহী সফরে আসলে রাজশাহী-কলকাতা সরাসরি ট্রেন ও বিমান চালুর দাবি সম্বলিত ডিও লেটার প্রদান করেন মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাসিক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘রাজশাহী থেকে কলকাতা সরাসরি ট্রেন ও বিমান যোগাযোগ চালু করা আমার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির মধ্যে অন্যতম একটি প্রতিশ্রুতি ছিল। অবশেষে বহুল কাঙ্ক্ষিত রাজশাহী-কলকাতা ট্রেন সার্ভিস চালু হতে যাচ্ছে। ২২ জুন দিল্লিতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে রাজশাহী-কলকাতা ট্রেন সার্ভিস চালুর ঘোষণা এসেছে।
এই ট্রেন সার্ভিস চালু হলে রাজশাহী তথা উত্তরাঞ্চলের মানুষ ব্যাপকভাবে উপকৃত হবে। বিশেষ করে যারা চিকিৎসা নিতে ভারতে যান, তারা ও তাদের স্বজনরা বেশি উপকৃত হবেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে রাজশাহী থেকে কলকাতা সরাসরি ট্রেন সার্ভিস চালুর বিষয়টি চূড়ান্ত করায় বঙ্গবন্ধু কন্যাকে আমি রাজশাহীবাসীর পক্ষ থেকে অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।’
দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে বৈঠকের ১০টি বিষয়ে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এ ছাড়া বৈঠক শেষে রাজশাহী ও কলকাতার মধ্যে ট্রেন চালুসহ ১৩টি ঘোষণা দেওয়া হয়। সেই ঘোষণার প্রথমে রয়েছে রাজশাহী ও কলকাতার মধ্যে নতুন ট্রেন সার্ভিস চালুকরণ।
রাজশাহী-কলকাতা ট্রেন চলাচল চালু করতে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন। এটি রাসিক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের ২০১৮ ও ২০২৩ সালের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিও ছিল।
২০২৩ সালের নির্বাচনী ইশতেহারের ‘শিল্প-বাণিজ্য, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও অবকাঠামো উন্নয়ন’ খাতের ৬ নম্বরে আছে রাজশাহী টু কলকাতা ট্রেন ও রাজশাহী টু কলকাতা বিমান এবং রাজশাহী টু কলকাতা সরাসরি বাস সার্ভিস চালু করা হবে। এর আগে ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারের ৭ এর খ নম্বরে লেখা ছিল- ‘রাজশাহী-কলকাতা ট্রেন সার্ভিস চালু করা।’
এদিকে রাজশাহী-কলকাতা ট্রেন চলাচল চালু করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট লিখিতভাবে ও মৌখিকভাবে বারবার দাবি জানিয়ে আসছিলেন রাসিক মেয়র। এছাড়া রাজশাহী-কলকাতা ট্রেন চলাচল চালুর গুরুত্ব তুলে ধরে রেলমন্ত্রীকে কয়েকবার ডিও দিয়েছেন রাসিক মেয়র।
সর্বশেষ গত ১০ মে ২০২৪ তারিখে রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুর হাকিম, এমপি রাজশাহী সফরে আসলে রাজশাহী-কলকাতা সরাসরি ট্রেন ও বিমান চালুর দাবি সম্বলিত ডিও লেটার প্রদান করেন মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাসিক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘রাজশাহী থেকে কলকাতা সরাসরি ট্রেন ও বিমান যোগাযোগ চালু করা আমার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির মধ্যে অন্যতম একটি প্রতিশ্রুতি ছিল। অবশেষে বহুল কাঙ্ক্ষিত রাজশাহী-কলকাতা ট্রেন সার্ভিস চালু হতে যাচ্ছে। ২২ জুন দিল্লিতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে রাজশাহী-কলকাতা ট্রেন সার্ভিস চালুর ঘোষণা এসেছে।
এই ট্রেন সার্ভিস চালু হলে রাজশাহী তথা উত্তরাঞ্চলের মানুষ ব্যাপকভাবে উপকৃত হবে। বিশেষ করে যারা চিকিৎসা নিতে ভারতে যান, তারা ও তাদের স্বজনরা বেশি উপকৃত হবেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে রাজশাহী থেকে কলকাতা সরাসরি ট্রেন সার্ভিস চালুর বিষয়টি চূড়ান্ত করায় বঙ্গবন্ধু কন্যাকে আমি রাজশাহীবাসীর পক্ষ থেকে অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।’