এবার একে একে নয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সবগুলো আসরে নিজের নাম জড়িয়েছেন সাকিব আল হাসান। বয়সটাও পেরিয়েছে ৩৭। পারফরম্যান্সেও নেই আগের সেই ধার। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারে নিজের শেষ দেখছেন কি টাইগার অলরাউন্ডার?
এদিকে ভারতের বিপক্ষে শনিবার (২২ জুন) ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে কিছুটা কৌশলী উত্তর দিয়েছেন সাকিব। জানিয়েছেন, অবসরের সিদ্ধান্ত সময়ের উপরই ছেড়ে দিচ্ছেন। দল যতদিন প্রয়োজন মনে করবে, নিজে যতদিন দলের প্রয়োজন মনে করবেন; ততদিন খেলে যেতে চান তিনি।
গত ২০০৬ সালে বাংলাদেশের জার্সি গায়ে জড়িয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। এরপর ১৭ বছরের বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দ্যুতি ছড়িয়েছেন। ব্যাট-বলে ২২ গজ মাতিয়ে তিন ফরম্যাটেই হয়েছিলেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার।
তবে সময় পাল্টেছে। পারফরম্যান্সে ধার কমেছে। বয়সও পেরিয়েছে ৩৭। একে একে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নয় আসরের সবগুলোতে নাম লিখিয়েছেন সাকিব। এবার কি তবে থামবেন তিনি? ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে হওয়া আসরটিই কি সাকিবের শেষ বিশ্বকাপ আসর?
ভারতের বিপক্ষে ৫০ রানের হারের পর সংবাদ সম্মেলনে সাকিব জানিয়েছেন, শেষটা সময়ের ওপর ছেড়ে নিয়েছেন তিনি। বিশ্বকাপ শেষে এসব নিয়ে ভাববেন তিনি। এই ব্যাপারে বোর্ড ও নিজের মতকে গুরুত্ব দেবেন।
সাকিব বলেন, ‘শেষ কিনা জানি না। পৃথিবীতে যেকোনো সময় যেকোনো কিছু হওয়া সম্ভব। এটা তো সিদ্ধান্ত নেবে বোর্ড, আমারও ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত থাকতে হবে। এগুলো এখানে আলোচনার বিষয় না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আলোচনা হতে পারে। বলেছিলাম তখন (২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি) পর্যন্ত চিন্তা। চিন্তা পরিবর্তন হতেই পারে। এগুলো নিয়ে আমি চিন্তিত না। সামনে অনেক বিরতি আছে। নিজের উপর মনোযোগ দেয়া যাবে।’
যতদিন দল সাকিবকে প্রয়োজন মনে করবে আর সাকিব নিজেকে দলের প্রয়োজন মনে করবেন, ততদিন খেলে যেতে চান। তবে খেলা উপভোগ না করলে ভিন্ন সিদ্ধান্তও নিতে পারেন তিনি। আপাতত চলতি বছর বাংলাদেশ দলের হয়ে সাদা পোশাকে মনোযোগ দিতে চান তিনি।
সাকিব বলেন, ‘দল যদি মনে করে দরকার আছে, আমি যদি মনে করি আমাকে দলে দরকার আছে, আমারও সেভাবে ইচ্ছা আছে, সব ঠিকঠাক থাকলে এটা খেলার বিষয়। উপভোগ না করলে তো খেলার বিষয় না। এগুলো সময়ের ব্যাপার। অনেক বড় গ্যাপ আছে। এখন টেস্ট বেশি খেলা হবে। স্বাভাবিকভাবে ফোকাস ওদিকেই চলে যাবে। সময়ের উপরই ছেড়ে দেই। সময় হলে সবাই সব জেনে যাবে।’
এবারের বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৬৪ রানের অপরাজিত ইনিংস ছাড়া বাকি পাঁচ ম্যাচে ব্যাট হাতে জ্বলে উঠতে পারেননি সাকিব। বল হাতে নিয়েছেন মাত্র ৩ উইকেট। ইকোনমি রেটটাও ৮ এর উপর।
এদিকে ভারতের বিপক্ষে শনিবার (২২ জুন) ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে কিছুটা কৌশলী উত্তর দিয়েছেন সাকিব। জানিয়েছেন, অবসরের সিদ্ধান্ত সময়ের উপরই ছেড়ে দিচ্ছেন। দল যতদিন প্রয়োজন মনে করবে, নিজে যতদিন দলের প্রয়োজন মনে করবেন; ততদিন খেলে যেতে চান তিনি।
গত ২০০৬ সালে বাংলাদেশের জার্সি গায়ে জড়িয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। এরপর ১৭ বছরের বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দ্যুতি ছড়িয়েছেন। ব্যাট-বলে ২২ গজ মাতিয়ে তিন ফরম্যাটেই হয়েছিলেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার।
তবে সময় পাল্টেছে। পারফরম্যান্সে ধার কমেছে। বয়সও পেরিয়েছে ৩৭। একে একে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নয় আসরের সবগুলোতে নাম লিখিয়েছেন সাকিব। এবার কি তবে থামবেন তিনি? ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে হওয়া আসরটিই কি সাকিবের শেষ বিশ্বকাপ আসর?
ভারতের বিপক্ষে ৫০ রানের হারের পর সংবাদ সম্মেলনে সাকিব জানিয়েছেন, শেষটা সময়ের ওপর ছেড়ে নিয়েছেন তিনি। বিশ্বকাপ শেষে এসব নিয়ে ভাববেন তিনি। এই ব্যাপারে বোর্ড ও নিজের মতকে গুরুত্ব দেবেন।
সাকিব বলেন, ‘শেষ কিনা জানি না। পৃথিবীতে যেকোনো সময় যেকোনো কিছু হওয়া সম্ভব। এটা তো সিদ্ধান্ত নেবে বোর্ড, আমারও ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত থাকতে হবে। এগুলো এখানে আলোচনার বিষয় না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আলোচনা হতে পারে। বলেছিলাম তখন (২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি) পর্যন্ত চিন্তা। চিন্তা পরিবর্তন হতেই পারে। এগুলো নিয়ে আমি চিন্তিত না। সামনে অনেক বিরতি আছে। নিজের উপর মনোযোগ দেয়া যাবে।’
যতদিন দল সাকিবকে প্রয়োজন মনে করবে আর সাকিব নিজেকে দলের প্রয়োজন মনে করবেন, ততদিন খেলে যেতে চান। তবে খেলা উপভোগ না করলে ভিন্ন সিদ্ধান্তও নিতে পারেন তিনি। আপাতত চলতি বছর বাংলাদেশ দলের হয়ে সাদা পোশাকে মনোযোগ দিতে চান তিনি।
সাকিব বলেন, ‘দল যদি মনে করে দরকার আছে, আমি যদি মনে করি আমাকে দলে দরকার আছে, আমারও সেভাবে ইচ্ছা আছে, সব ঠিকঠাক থাকলে এটা খেলার বিষয়। উপভোগ না করলে তো খেলার বিষয় না। এগুলো সময়ের ব্যাপার। অনেক বড় গ্যাপ আছে। এখন টেস্ট বেশি খেলা হবে। স্বাভাবিকভাবে ফোকাস ওদিকেই চলে যাবে। সময়ের উপরই ছেড়ে দেই। সময় হলে সবাই সব জেনে যাবে।’
এবারের বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৬৪ রানের অপরাজিত ইনিংস ছাড়া বাকি পাঁচ ম্যাচে ব্যাট হাতে জ্বলে উঠতে পারেননি সাকিব। বল হাতে নিয়েছেন মাত্র ৩ উইকেট। ইকোনমি রেটটাও ৮ এর উপর।