পর্তুগাল সুপার স্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো কোনো রকম চমক ছাড়াই সৌদি আরবে নিজের প্রথম মৌসুমটি শেষ করেছেন। কিন্তু শত কোটি মজুরি নিয়ে তার সৌদি আরবে গমনের ফলে গোটা বিশ্বের মনোযোগ আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে তেল সমৃদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যের ধনী দেশটি। যদিও মেগাস্টার হতে পারেননি পাঁচ বারের ব্যালন ডি’অর খেতাবজয়ী এই তারকা।
আতশবাজি পুড়িয়ে দারুণ উচ্ছ্বাস নিয়ে গালা আয়োজনের মাধ্যমে গত জানুয়ারিতে আল নাসর ক্লাব যেভাবে রোনালদোকে উপস্থাপন করেছিলেন তার বিপরীত চিত্র দেখা গেছে মৌসুমের সমাপ্তিতে। আড়াই বছরের জন্য ৪০০ মিলিয়ন ইউরোতে পর্তুগাল তারকাকে দলভুক্ত করা আল নাসর সৌদি প্রো-লিগ শেষ করেছে দ্বিতীয়স্থান নিয়ে। অবশ্য শিরোপা না পেলেও সান্ত্বনা হিসেবে তারা অর্জন করেছে এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খেলার যোগ্যতা।
ক্লাবটির হয়ে ১৪ গোল করেছেন রোনালদো, যার মধ্যে ৫টি গোল ছিল পেনাল্টি থেকে। যে কারণে এটিকে রিয়াদ ভিত্তিক ক্লাবের জন্য ‘হতাশার মৌসুম’হিসেবে উল্লেখ করেছেন সৌদি আরবের রাজধানীর বহুল প্রচারিত আল রিয়াদের এডিটর-ইন-চিফ মকবেল আল জাবনি।সূত্র-বাসস।
আতশবাজি পুড়িয়ে দারুণ উচ্ছ্বাস নিয়ে গালা আয়োজনের মাধ্যমে গত জানুয়ারিতে আল নাসর ক্লাব যেভাবে রোনালদোকে উপস্থাপন করেছিলেন তার বিপরীত চিত্র দেখা গেছে মৌসুমের সমাপ্তিতে। আড়াই বছরের জন্য ৪০০ মিলিয়ন ইউরোতে পর্তুগাল তারকাকে দলভুক্ত করা আল নাসর সৌদি প্রো-লিগ শেষ করেছে দ্বিতীয়স্থান নিয়ে। অবশ্য শিরোপা না পেলেও সান্ত্বনা হিসেবে তারা অর্জন করেছে এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খেলার যোগ্যতা।
ক্লাবটির হয়ে ১৪ গোল করেছেন রোনালদো, যার মধ্যে ৫টি গোল ছিল পেনাল্টি থেকে। যে কারণে এটিকে রিয়াদ ভিত্তিক ক্লাবের জন্য ‘হতাশার মৌসুম’হিসেবে উল্লেখ করেছেন সৌদি আরবের রাজধানীর বহুল প্রচারিত আল রিয়াদের এডিটর-ইন-চিফ মকবেল আল জাবনি।সূত্র-বাসস।