এবার গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় প্রেমিকা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে বন্ধু সেরাজুল ইসলামের (২০) বিশেষ অঙ্গ কাটার পর নিজের বিশেষ অঙ্গ কেটে ফেলা যুবক বেলাল হোসেন (২১) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
বৃহস্পতিবার (২০ জুন) সকালে সাঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করছেন। বুধবার সন্ধ্যার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বেলাল। অপর বন্ধু সেরাজুল ইসলাম একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৮ জুন) দুপুরে গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার কামালের পাড়া ইউনিয়নের সুজালপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত বেলাল হোসেন উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়নের সুজালপুর গ্রামের মফিজুল হক মফির ছেলে ও আহত সেরাজুল ইসলাম (১৯) পশ্চিম পবনতাইড় গ্রামের তোতা মিয়ার ছেলে।
জানা যায়, এক মেয়ের সঙ্গে দুই বন্ধুর সম্পর্ক। এ নিয়েই তাদের দ্বন্দ্ব। মেয়েটি বেলালের নিকটাত্মীয়। ওই মেয়ের সঙ্গে প্রেম করার সময় বেলাল জানতে পারেন সিরাজুলের সঙ্গেও গোপনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছে তার।
বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর বেলাল ঈদের পরদিন বন্ধু সিরাজুলকে বাড়িতে দাওয়াত দিয়ে ডেকে আনেন। তারপর কৌশলে তার বিশেষ অঙ্গ কেটে দেন। এ সময় সিরাজুলের চিৎকারে আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত বেলাল হোসেন বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। বিকেলের দিকে কামালের পাড়া ইউনিয়নের একটি মাঠ থেকে বিশেষ অঙ্গ কাটা অবস্থায় উদ্ধার করা হয় তাকে। পরে তাদের উদ্ধার করে প্রথমে সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে সাঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বলেন, বেলালের মরহেদ বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রয়েছে। ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এই ঘটনায় আহত সেরাজুলের বাবা তোতা মিয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
বৃহস্পতিবার (২০ জুন) সকালে সাঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করছেন। বুধবার সন্ধ্যার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বেলাল। অপর বন্ধু সেরাজুল ইসলাম একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৮ জুন) দুপুরে গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার কামালের পাড়া ইউনিয়নের সুজালপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত বেলাল হোসেন উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়নের সুজালপুর গ্রামের মফিজুল হক মফির ছেলে ও আহত সেরাজুল ইসলাম (১৯) পশ্চিম পবনতাইড় গ্রামের তোতা মিয়ার ছেলে।
জানা যায়, এক মেয়ের সঙ্গে দুই বন্ধুর সম্পর্ক। এ নিয়েই তাদের দ্বন্দ্ব। মেয়েটি বেলালের নিকটাত্মীয়। ওই মেয়ের সঙ্গে প্রেম করার সময় বেলাল জানতে পারেন সিরাজুলের সঙ্গেও গোপনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছে তার।
বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর বেলাল ঈদের পরদিন বন্ধু সিরাজুলকে বাড়িতে দাওয়াত দিয়ে ডেকে আনেন। তারপর কৌশলে তার বিশেষ অঙ্গ কেটে দেন। এ সময় সিরাজুলের চিৎকারে আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত বেলাল হোসেন বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। বিকেলের দিকে কামালের পাড়া ইউনিয়নের একটি মাঠ থেকে বিশেষ অঙ্গ কাটা অবস্থায় উদ্ধার করা হয় তাকে। পরে তাদের উদ্ধার করে প্রথমে সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে সাঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বলেন, বেলালের মরহেদ বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রয়েছে। ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এই ঘটনায় আহত সেরাজুলের বাবা তোতা মিয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।