এবার অবৈধভাবে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জনের তথ্য দিয়ে গণমাধ্যমে যেসব খবর প্রকাশিত হয়েছে তা ‘মিথ্যা ও ভিত্তিহীন’ বলে দাবি করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া। তিনি বর্তমানে হৃদরোগের চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে আছেন বলেও দাবি করেছেন। গতকাল বুধবার (১৯ জুন) গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান আছাদুজ্জামান মিয়া।
তিনি বলেন, আমি অত্যন্ত গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পরে কয়েকটি মিডিয়া আমাকে নিয়ে নিউজ করেছে আমি ও আমার স্ত্রী দেশ থেকে পালিয়ে এসেছি। যা মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। মূলত হৃদরোগের চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী দেশের বাইরে এসেছি। চিকিৎসা শেষে আমি আগামী ২২ জুন দেশে ফিরব।
তিনি বলেন, দুই একটি মিডিয়া আমার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের যে খবর প্রকাশ করেছে তা মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। জ্ঞাত আয়ের বাইরে ও জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এমন কোনো সম্পদ আমার নেই। মূলত একটি চিহ্নিত মহল দেশ ও দেশ বাইরে থেকে এ ধরনের অপ্রচার করছে।
আমাকে ও আমার পরিবারের মর্যাদা সামাজিকভাবে ক্ষুণ্ন করার জন্য হীন স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য আক্রোশমূলকভাবে এই ধরনের অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। আমি মিডিয়ার ভাই-বোনদের অনুরোধ করব আমাকে হেয় করে এমন ধরনের অপ্রচার থেকে বিরত থাকবেন।
এদিকে আছাদুজ্জামান মিয়া ২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ডিএমপি কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে তাকে জাতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত সেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিয়োগ দেয় সরকার। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে তার চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়।
তিনি বলেন, আমি অত্যন্ত গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পরে কয়েকটি মিডিয়া আমাকে নিয়ে নিউজ করেছে আমি ও আমার স্ত্রী দেশ থেকে পালিয়ে এসেছি। যা মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। মূলত হৃদরোগের চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী দেশের বাইরে এসেছি। চিকিৎসা শেষে আমি আগামী ২২ জুন দেশে ফিরব।
তিনি বলেন, দুই একটি মিডিয়া আমার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের যে খবর প্রকাশ করেছে তা মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। জ্ঞাত আয়ের বাইরে ও জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এমন কোনো সম্পদ আমার নেই। মূলত একটি চিহ্নিত মহল দেশ ও দেশ বাইরে থেকে এ ধরনের অপ্রচার করছে।
আমাকে ও আমার পরিবারের মর্যাদা সামাজিকভাবে ক্ষুণ্ন করার জন্য হীন স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য আক্রোশমূলকভাবে এই ধরনের অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। আমি মিডিয়ার ভাই-বোনদের অনুরোধ করব আমাকে হেয় করে এমন ধরনের অপ্রচার থেকে বিরত থাকবেন।
এদিকে আছাদুজ্জামান মিয়া ২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ডিএমপি কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে তাকে জাতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত সেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিয়োগ দেয় সরকার। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে তার চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়।