চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার বড়উঠান এলাকায় পিএবি সড়কে বাস-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহতের পরিচয় পাওয়া গেছে।
নিহতেরা হলেন পটিয়া উপজেলার জিরি ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মল্লাপাড়া এলাকার মো. শফির স্ত্রী কোহিনুর আকতার (৫০), বড় ছেলে ওহিদুল আলম মানিক (২৩), ছোট ছেলে মো. মিরাজ (১৬)। এ ঘটনায় আহত হয়েছে ছোট মেয়ে সোমাইয়া আকতার (১০)। তাকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (১ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে পিএবি সড়কের বড়উঠান ইউনিয়নের ডাকপাড়া এলাকায় সিএনজি ও বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতদের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, নিহত ওহিদুল আলম মানিক চট্টগ্রামের ইসলামিয়া ডিগ্রি কলেজের এইচএসসি শিক্ষার্থী ও তার ছোট ভাই মিরাজ স্হানীয় কুসুমপুরা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। পরিবারের ছোট ছেলের এসএসসি পরীক্ষা শেষ করে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আনোয়ারা উপজেলার গুন্ধিপ এলাকায় নানার বাড়িতে সবাই মিলে বেড়াতে যাওয়ার জন্য ক্রসিং হতে সিএনজিতে ওঠেন। যাত্রী নিয়ে সিএনজিটি আনোয়ারা উপজেলার চাতরী চৌমুহনীর দিকে যাচ্ছিল।
এ সময় বড়উঠান এলাকার ডাকপাড়া এলাকায় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি যাত্রীবাহী বাসের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই মারা যান কোহিনূর আকতার।
এ সময় স্হানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় চার জনকে উদ্ধার করে আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে তাদের মধ্যে কর্তব্যরত চিকিৎসক মা কোহিনূর আকতার ও ছেলে ওহিদুল আলম মানিককে মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় মো. মিরাজ ও সোমাইয়া আকতারকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে হাসপাতালে নেওয়ার পথেই মৃত্যু হয় মিরাজের।
ঘটনার পরপরই বড়উঠান রাস্তার মাথা এলাকায় ঘাতক বাসটি স্হানীয়রা জব্দ করে পুলিশকে দিয়েছেন।
তবে বাসটির চালক ও সহকারী পালিয়ে গেছে। নিহতদের প্রতিবেশী সাজ্জাদ হোসাইন কালের কণ্ঠকে জানান, তাদের পরিবারের ছোট ছেলে মিরাজের সবেমাত্র এসএসসি পরীক্ষা শেষ হলো। পরিবারের সবাই মিলে নানার বাড়িতে যাওয়ার সময় এ মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়ে একই পরিবারের তিনটি তাজা প্রাণ হারালো। তাদের একমাত্র ছোট্ট মেয়েটিও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
পাঁচলাইশ থানার ওসি সাদেকুর রহমান বলেন, 'পিএবি সড়কে বাস-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় কোহিনূর আকতার নামের একজন ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন।
আরো দুজনকে হাসপাতালে আনার পথেই মৃত্যু হয়। লাশগুলো চমেক হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহতের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।'
নিহতেরা হলেন পটিয়া উপজেলার জিরি ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মল্লাপাড়া এলাকার মো. শফির স্ত্রী কোহিনুর আকতার (৫০), বড় ছেলে ওহিদুল আলম মানিক (২৩), ছোট ছেলে মো. মিরাজ (১৬)। এ ঘটনায় আহত হয়েছে ছোট মেয়ে সোমাইয়া আকতার (১০)। তাকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (১ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে পিএবি সড়কের বড়উঠান ইউনিয়নের ডাকপাড়া এলাকায় সিএনজি ও বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতদের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, নিহত ওহিদুল আলম মানিক চট্টগ্রামের ইসলামিয়া ডিগ্রি কলেজের এইচএসসি শিক্ষার্থী ও তার ছোট ভাই মিরাজ স্হানীয় কুসুমপুরা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। পরিবারের ছোট ছেলের এসএসসি পরীক্ষা শেষ করে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আনোয়ারা উপজেলার গুন্ধিপ এলাকায় নানার বাড়িতে সবাই মিলে বেড়াতে যাওয়ার জন্য ক্রসিং হতে সিএনজিতে ওঠেন। যাত্রী নিয়ে সিএনজিটি আনোয়ারা উপজেলার চাতরী চৌমুহনীর দিকে যাচ্ছিল।
এ সময় বড়উঠান এলাকার ডাকপাড়া এলাকায় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি যাত্রীবাহী বাসের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই মারা যান কোহিনূর আকতার।
এ সময় স্হানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় চার জনকে উদ্ধার করে আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে তাদের মধ্যে কর্তব্যরত চিকিৎসক মা কোহিনূর আকতার ও ছেলে ওহিদুল আলম মানিককে মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় মো. মিরাজ ও সোমাইয়া আকতারকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে হাসপাতালে নেওয়ার পথেই মৃত্যু হয় মিরাজের।
ঘটনার পরপরই বড়উঠান রাস্তার মাথা এলাকায় ঘাতক বাসটি স্হানীয়রা জব্দ করে পুলিশকে দিয়েছেন।
তবে বাসটির চালক ও সহকারী পালিয়ে গেছে। নিহতদের প্রতিবেশী সাজ্জাদ হোসাইন কালের কণ্ঠকে জানান, তাদের পরিবারের ছোট ছেলে মিরাজের সবেমাত্র এসএসসি পরীক্ষা শেষ হলো। পরিবারের সবাই মিলে নানার বাড়িতে যাওয়ার সময় এ মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়ে একই পরিবারের তিনটি তাজা প্রাণ হারালো। তাদের একমাত্র ছোট্ট মেয়েটিও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
পাঁচলাইশ থানার ওসি সাদেকুর রহমান বলেন, 'পিএবি সড়কে বাস-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় কোহিনূর আকতার নামের একজন ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন।
আরো দুজনকে হাসপাতালে আনার পথেই মৃত্যু হয়। লাশগুলো চমেক হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহতের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।'