আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিএনপির আমলে বিদেশি দাতা দেশগুলো থেকে ভিক্ষার টাকা এনে জড়ো করে বাজেট ঘোষণা করা হতো। আজ শুক্রবার (২ জুন) বেলা সাড়ে ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে আয়োজিত মোগড়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই মন্তব্য করেন তিনি।
আইনমন্ত্রী বলেন, ২০০৬ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে ৬৩ হাজার কোটি টাকা বাজেট ছিল। ভিক্ষার টাকা যখন একসঙ্গে জড়ো হতো তখন বুঝা যেত কত টাকার বাজেট হবে। বাজেটের মধ্যে লেখা থাকত এই ৬৩ হাজার কোটি টাকার বাজেটের শতকরা ৮০ টাকা আসবে বিদেশ থেকে আর ২০ টাকা দেবে জনগণ। আজকে সেই চিত্র পাল্টে গেছে। ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট দেওয়ার পরও আমরা বলতে পারি যে শতকরা ৮৩ টাকা বাংলাদেশের জনগণ দেবে এ বাজেটে। আর মাত্র শতকরা ১৭ টাকা বিদেশ থেকে আসবে। আমরা নিজেদের পায়ে দাঁড়াতে শিখেছি। আমাদেরকে আর দাবিয়ে রাখতে পারবে না।
তিনি আরও বলেন, জনগণের ভোটে বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখে না। তারা নির্বাচন করতে জনগণের কাছে আসবে না। কারণ নির্বাচন দিলেই তারা বলে, ‘আমরা নির্বাচনে যাব না’। গত নির্বাচনে বিএনপি নির্বাচন করবে বলেছে। তারপর একেকটা নির্বাচনী এলাকায় ৩ থেকে ৪ জন করে প্রার্থী দিয়ে টাকা নিয়েছে। তারপর বলে নির্বাচন করবে না। নির্বাচন তারা করবে না, নির্বাচন নষ্ট করবে। মানুষকে বাসে পুড়িয়ে মারবে।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল, কসবা পৌর মেয়র মো. গোলাম হাক্কানী, আখাউড়া উপজেলা ছাত্র লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন বেগ শাপলু প্রমূখ।
আইনমন্ত্রী বলেন, ২০০৬ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে ৬৩ হাজার কোটি টাকা বাজেট ছিল। ভিক্ষার টাকা যখন একসঙ্গে জড়ো হতো তখন বুঝা যেত কত টাকার বাজেট হবে। বাজেটের মধ্যে লেখা থাকত এই ৬৩ হাজার কোটি টাকার বাজেটের শতকরা ৮০ টাকা আসবে বিদেশ থেকে আর ২০ টাকা দেবে জনগণ। আজকে সেই চিত্র পাল্টে গেছে। ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট দেওয়ার পরও আমরা বলতে পারি যে শতকরা ৮৩ টাকা বাংলাদেশের জনগণ দেবে এ বাজেটে। আর মাত্র শতকরা ১৭ টাকা বিদেশ থেকে আসবে। আমরা নিজেদের পায়ে দাঁড়াতে শিখেছি। আমাদেরকে আর দাবিয়ে রাখতে পারবে না।
তিনি আরও বলেন, জনগণের ভোটে বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখে না। তারা নির্বাচন করতে জনগণের কাছে আসবে না। কারণ নির্বাচন দিলেই তারা বলে, ‘আমরা নির্বাচনে যাব না’। গত নির্বাচনে বিএনপি নির্বাচন করবে বলেছে। তারপর একেকটা নির্বাচনী এলাকায় ৩ থেকে ৪ জন করে প্রার্থী দিয়ে টাকা নিয়েছে। তারপর বলে নির্বাচন করবে না। নির্বাচন তারা করবে না, নির্বাচন নষ্ট করবে। মানুষকে বাসে পুড়িয়ে মারবে।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল, কসবা পৌর মেয়র মো. গোলাম হাক্কানী, আখাউড়া উপজেলা ছাত্র লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন বেগ শাপলু প্রমূখ।