উচ্চমধ্যম আয়ের দেশ গঠন এবং সবুজ ও টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে ১ দশমিক ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ সহায়তা দেবে। বাংলাদেশি মুদ্রায় (ডলারপ্রতি ১০৬ টাকা হিসাবে) বিশ্বব্যাংকের অনুমোদন দেওয়া ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৩ হাজার ২৬৮ কোটি টাকা।
বিশ্বব্যাংক গ্রুপের নতুন কান্ট্রি পার্টনারশিপ ফ্রেমওয়ার্কের আওতায় অনুমোদন দেয়া হয় এ ঋণের। শুক্রবার (২৮ এপ্রিল) বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে এ তথ্য।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক বোর্ড বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন কান্ট্রি পার্টনারশিপ ফ্রেমওয়ার্ক (২০২৩-২০২৭) নিয়ে আলোচনা করেছে এবং তিনটি নতুন প্রকল্পে ১ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলার অর্থায়ন অনুমোদন করেছে। কান্ট্রি পার্টনারশিপ ফ্রেমওয়ার্ক, সরকারের অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিপ্রেক্ষিত পরিকল্পনায় এ অর্থ ব্যবহার হবে।
আরও বলা হয়, উচ্চমধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হতে আগামী ১২ বছরে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় দ্বিগুণেরও বেশি করতে হবে। আগামী ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ ওই শ্রেণির দেশে উন্নীত হতে চায়।
এছাড়া বলা হয়, বর্তমানে ক্রয়ক্ষমতার সমতা অনুসারে (পিপিপি) বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৫৫৪ ডলার। উচ্চমধ্যম আয়ের দেশ হতে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় কমপক্ষে ৩ হাজার ৯৯৬ মার্কিন ডলার হতে হবে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এ ঋণ সহায়তা সব বাধা মোকাবিলা করে ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের উচ্চমধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা অর্জনের লক্ষ্যকে সমর্থন করবে। উচ্চ এবং টেকসই বৃদ্ধিতে এ ঋণ বৈচিত্র্যময় এবং প্রতিযোগিতামূলক বেসরকারি খাতকে আরও শক্তিশালী করবে।
বিশ্বব্যাংক গ্রুপের নতুন কান্ট্রি পার্টনারশিপ ফ্রেমওয়ার্কের আওতায় অনুমোদন দেয়া হয় এ ঋণের। শুক্রবার (২৮ এপ্রিল) বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে এ তথ্য।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক বোর্ড বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন কান্ট্রি পার্টনারশিপ ফ্রেমওয়ার্ক (২০২৩-২০২৭) নিয়ে আলোচনা করেছে এবং তিনটি নতুন প্রকল্পে ১ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলার অর্থায়ন অনুমোদন করেছে। কান্ট্রি পার্টনারশিপ ফ্রেমওয়ার্ক, সরকারের অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিপ্রেক্ষিত পরিকল্পনায় এ অর্থ ব্যবহার হবে।
আরও বলা হয়, উচ্চমধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হতে আগামী ১২ বছরে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় দ্বিগুণেরও বেশি করতে হবে। আগামী ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ ওই শ্রেণির দেশে উন্নীত হতে চায়।
এছাড়া বলা হয়, বর্তমানে ক্রয়ক্ষমতার সমতা অনুসারে (পিপিপি) বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৫৫৪ ডলার। উচ্চমধ্যম আয়ের দেশ হতে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় কমপক্ষে ৩ হাজার ৯৯৬ মার্কিন ডলার হতে হবে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এ ঋণ সহায়তা সব বাধা মোকাবিলা করে ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের উচ্চমধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা অর্জনের লক্ষ্যকে সমর্থন করবে। উচ্চ এবং টেকসই বৃদ্ধিতে এ ঋণ বৈচিত্র্যময় এবং প্রতিযোগিতামূলক বেসরকারি খাতকে আরও শক্তিশালী করবে।