এবারের ঈদুল আজহা সিলেটবাসীর জন্য অনেকটা বিষাদের। জলমগ্ন হয়ে পড়েছে সিলেট নগরী ও আশেপাশের অন্তত ৫ উপজেলা। এতে করে দুই লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। অনেকে পানি ডিঙিয়ে ঈদগাহ আর মসজিদে নামাজ আদায় করতে পারলেও বেশিরভাগ মানুষ নামাজে যোগ দিতে পারেননি।
ঈদের দিন সোমবার ভোররাত ৪টা থেকে সিলেটে ভারী বর্ষণ শুরু হয়। তলিয়ে যায় সিলেট নগরীর অনেক এলাকা। রাস্তাঘাট ডুবে পানি ঢুকে অনেকেরই বাসাবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে। এ অবস্থায় ঈদগাহে মুসল্লির উপস্থিতি কম ছিলো। বেশিরভাগ মুসল্লি পার্শ্ববর্তী মসজিদে ঈদের জামাত আদায় করেছেন।
ভারী বর্ষণে সিলেট নগরীর বিমানবন্দর রোড তলিয়ে গেছে। এছাড়া পায়রা, বাগবাড়ি, যতরপুর, উপশহর, মেন্দিবাগ, হাউজিং এস্টেট, শামীমাবাদসহ নগরীর নদীতীরবর্তী অন্তত ১০টি ওয়ার্ডের অনেক সড়কে হাঁটুর উপরে পানি। এ অবস্থায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন জলাবদ্ধ এলাকাগুলোর মানুষজন। অনেকেই ঈদের জামাতে যেতে পারেননি। পানিবন্দী মানুষের মনে নেই ঈদ আনন্দ।
গত ২৪ ঘন্টায় সিলেটে ১৭৩.৬ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। উজানের পাহাড়ি ঢলে সিলেটের সুরমা, কুশিয়ারা ও সারীনদীর পানি ৩টি পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপরে বইছে। সীমান্তবর্তী গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কোম্পানীগঞ্জসহ বেশ কয়েকটি উপজেলার রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ায় জেলা সদর ও উপজেলা সদরের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
তবে এই মূহুর্তে বন্যা পরিস্থিতি হবে না বলে আশাবাদ মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর। তিনি জানান, বৃষ্টি শুরু হওয়ার পর থেকে সারারাত পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা কাজ করে গেছেন। পবিত্র ঈদুল আজহা সিলেটের পানিবন্দী মানুষের কাছে আনন্দের বদলে বিষাদে রূপ নিয়েছে।
ঈদের দিন সোমবার ভোররাত ৪টা থেকে সিলেটে ভারী বর্ষণ শুরু হয়। তলিয়ে যায় সিলেট নগরীর অনেক এলাকা। রাস্তাঘাট ডুবে পানি ঢুকে অনেকেরই বাসাবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে। এ অবস্থায় ঈদগাহে মুসল্লির উপস্থিতি কম ছিলো। বেশিরভাগ মুসল্লি পার্শ্ববর্তী মসজিদে ঈদের জামাত আদায় করেছেন।
ভারী বর্ষণে সিলেট নগরীর বিমানবন্দর রোড তলিয়ে গেছে। এছাড়া পায়রা, বাগবাড়ি, যতরপুর, উপশহর, মেন্দিবাগ, হাউজিং এস্টেট, শামীমাবাদসহ নগরীর নদীতীরবর্তী অন্তত ১০টি ওয়ার্ডের অনেক সড়কে হাঁটুর উপরে পানি। এ অবস্থায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন জলাবদ্ধ এলাকাগুলোর মানুষজন। অনেকেই ঈদের জামাতে যেতে পারেননি। পানিবন্দী মানুষের মনে নেই ঈদ আনন্দ।
গত ২৪ ঘন্টায় সিলেটে ১৭৩.৬ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। উজানের পাহাড়ি ঢলে সিলেটের সুরমা, কুশিয়ারা ও সারীনদীর পানি ৩টি পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপরে বইছে। সীমান্তবর্তী গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কোম্পানীগঞ্জসহ বেশ কয়েকটি উপজেলার রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ায় জেলা সদর ও উপজেলা সদরের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
তবে এই মূহুর্তে বন্যা পরিস্থিতি হবে না বলে আশাবাদ মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর। তিনি জানান, বৃষ্টি শুরু হওয়ার পর থেকে সারারাত পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা কাজ করে গেছেন। পবিত্র ঈদুল আজহা সিলেটের পানিবন্দী মানুষের কাছে আনন্দের বদলে বিষাদে রূপ নিয়েছে।