এবার ক্রিকেট বিশ্বায়নের অংশ হিসেবে ২০ দলের অংশগ্রহণে টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপের আয়োজনের উদ্যোগ নেয় আইসিসি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পাশাপাশি টেস্ট মর্যাদা না থাকা যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতেও বসেছে এবারের বিশ্ব আসর। দুই বছর পর হতে যাওয়া বিশ্বকাপেও খেলবে ২০ দল।
চলতি টুর্নামেন্টে সুপার এইটে যাওয়া দেশগুলো আগামী আসরে সরাসরি খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। বাংলাদেশের সামনেও রয়েছে সেই সুযোগ। স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলতি বিশ্বকাপের সুপার এইটে পা দিয়ে আগামী আসরের টিকিট ইতিমধ্যে হাতে পেয়েছে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, আফগানিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও সাউথ আফ্রিকা।
২০২৬ সালে ভারত ও শ্রীলঙ্কা যৌথভাবে আয়োজন করবে টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ। স্বাগতিক দেশ হিসেবে দেশ দুটির খেলাটা আগে থেকেই নিশ্চিত। তাই গ্রুপপর্বে বাদ পড়লেও স্বাগতিক হওয়ার সুবাদে লঙ্কানদের অংশগ্রহণে বাধা নেই। সুপার এইটে না উঠলেও আগামী বিশ্বকাপের টিকিট কাটতে পারবে আরও তিন দল।
তবে গ্রুপপর্ব থেকে বিদায় নিলেও র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকার ভিত্তিতে আরও তিন দল ২০২৬ বিশ্বকাপে খেলতে পারবে। চলতি মাসের ৩০ জুন পর্যন্ত টি-টুয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ের যে অবস্থা থাকবে, সেই অনুযায়ী নিয়ম কার্যকর হবে। সুপার এইটে যাওয়ার সমীকরণ বাংলাদেশের জন্য এখন অনেকটাই সহজ।
নেপালকে হারাতে পারলে ৬ পয়েন্ট নিয়ে সুপার এইটের টিকিট হাতে পাওয়া যাবে। তবে গ্রুপপর্বে নিজেদের শেষ খেলায় হারলে এবং নেদারল্যান্ডসের কাছে শ্রীলঙ্কা পরাজিত হয়, তাহলে তখন রানরেটের হিসাব আসবে। তাতে লাল-সবুজের দল বাদ পড়লে র্যাঙ্কিংয়ের তাদের উপর নির্ভর করতে হতে পারে।
র্যাঙ্কিংয়ের নবম স্থানে থাকায় ২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে তাই টাইগারদের দুশ্চিন্তার আপাতত কোনো কারণ নেই। বর্তমানে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেয়া নিউজিল্যান্ড ও পাকিস্তান যথাক্রমে র্যাঙ্কিংয়ের ষষ্ঠ, সপ্তম এবং নবম স্থানে রয়েছে। বর্তমান বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
গ্রুপপর্বে বাদ পড়লেও ইংলিশদের ২০২৬ সালের আসর নিয়ে উদ্বেগের কারণ নেই। সুপার এইটে গিয়ে ইংল্যান্ড সরাসরি খেলার সুযোগ পেলে ১১তম স্থানে থাকা আয়ারল্যান্ডের বিশ্বকাপ ভাগ্য খুলবে। বিশ্বকাপের বাকি আটটি দল আইসিসির আঞ্চলিক বাছাইপর্ব থেকে থেকে বেছে নেয়া হবে। বর্তমানে ইতালিতে চলছে ইউরোপ অঞ্চলের প্রাক-বাছাইপর্ব।
চলতি টুর্নামেন্টে সুপার এইটে যাওয়া দেশগুলো আগামী আসরে সরাসরি খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। বাংলাদেশের সামনেও রয়েছে সেই সুযোগ। স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলতি বিশ্বকাপের সুপার এইটে পা দিয়ে আগামী আসরের টিকিট ইতিমধ্যে হাতে পেয়েছে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, আফগানিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও সাউথ আফ্রিকা।
২০২৬ সালে ভারত ও শ্রীলঙ্কা যৌথভাবে আয়োজন করবে টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ। স্বাগতিক দেশ হিসেবে দেশ দুটির খেলাটা আগে থেকেই নিশ্চিত। তাই গ্রুপপর্বে বাদ পড়লেও স্বাগতিক হওয়ার সুবাদে লঙ্কানদের অংশগ্রহণে বাধা নেই। সুপার এইটে না উঠলেও আগামী বিশ্বকাপের টিকিট কাটতে পারবে আরও তিন দল।
তবে গ্রুপপর্ব থেকে বিদায় নিলেও র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকার ভিত্তিতে আরও তিন দল ২০২৬ বিশ্বকাপে খেলতে পারবে। চলতি মাসের ৩০ জুন পর্যন্ত টি-টুয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ের যে অবস্থা থাকবে, সেই অনুযায়ী নিয়ম কার্যকর হবে। সুপার এইটে যাওয়ার সমীকরণ বাংলাদেশের জন্য এখন অনেকটাই সহজ।
নেপালকে হারাতে পারলে ৬ পয়েন্ট নিয়ে সুপার এইটের টিকিট হাতে পাওয়া যাবে। তবে গ্রুপপর্বে নিজেদের শেষ খেলায় হারলে এবং নেদারল্যান্ডসের কাছে শ্রীলঙ্কা পরাজিত হয়, তাহলে তখন রানরেটের হিসাব আসবে। তাতে লাল-সবুজের দল বাদ পড়লে র্যাঙ্কিংয়ের তাদের উপর নির্ভর করতে হতে পারে।
র্যাঙ্কিংয়ের নবম স্থানে থাকায় ২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে তাই টাইগারদের দুশ্চিন্তার আপাতত কোনো কারণ নেই। বর্তমানে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেয়া নিউজিল্যান্ড ও পাকিস্তান যথাক্রমে র্যাঙ্কিংয়ের ষষ্ঠ, সপ্তম এবং নবম স্থানে রয়েছে। বর্তমান বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
গ্রুপপর্বে বাদ পড়লেও ইংলিশদের ২০২৬ সালের আসর নিয়ে উদ্বেগের কারণ নেই। সুপার এইটে গিয়ে ইংল্যান্ড সরাসরি খেলার সুযোগ পেলে ১১তম স্থানে থাকা আয়ারল্যান্ডের বিশ্বকাপ ভাগ্য খুলবে। বিশ্বকাপের বাকি আটটি দল আইসিসির আঞ্চলিক বাছাইপর্ব থেকে থেকে বেছে নেয়া হবে। বর্তমানে ইতালিতে চলছে ইউরোপ অঞ্চলের প্রাক-বাছাইপর্ব।