এবার মুন্সীগঞ্জ সদরের ধলেশ্বরী নদী থেকে বেপারিদের মারধর ও পিস্তল ঠেকিয়ে গরুভর্তি ট্রলার জোর করে হাটে নেয়ার চেষ্টা করে দুর্বৃত্তরা। পরে নৌপুলিশ ছিনতাই দলের ব্যবহৃত একটি ট্রলার ও লাঠিসোটাসহ ৪ জনকে হাতেনাতে আটক করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) দুপুরে ধলেশ্বরী নদীতে ট্রলার ছিনতাইয়ের চেষ্টাকালে তাদের আটক করা হয়েছে। আটকরা হলেন: মো. শুভ (২৬), আলিফ (২২), আকমল হোসেন (৪৫) ও মো. করিম (৩৬)। তাদের সবার বাড়ি মিরকাদিম পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায়।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার গরুভর্তি ট্রলারটি ধলেশ্বরী নদীর মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিম পয়েন্ট অতিক্রম করার সময় একদল যুবক লাঠিসোটা ও অস্ত্র নিয়ে চড়াও হয়। গরুর ট্রলার জোর করে মিরকাদিমের হাটে ওঠানোর চেষ্টা করে তারা। কিন্তু ব্যাপারিরা অনিচ্ছুক হলে, তাদের বেদম মারধর করা হয়। দূর থেকে ট্রলারের ইঞ্জিন নিয়ন্ত্রণের তার ছিঁড়ে ফেলে এবং অস্ত্র ঠেকানো হয়।
এদিকে ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলা থেকে মুক্তারপুর হাটে আসা গরুর বেপারী আরিফ জানান, আমরা ট্রলারভর্তি গরু নিয়ে মুক্তারপুর হাটের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলাম। মিরকাদিম পয়েন্টে আশার পর আমাদেরকে পিস্তল ঠেকিয়েছে ট্রলার তাদের হাটে ভেড়ানোর জন্য। আমাদের অনেক বেপারিকে লাঠিসোটা দিয়ে মারধর করেছে। আমরা তাদেরকে উপেক্ষা করে মুক্তারপুর হাটে যাই। আমরা প্রতিবছর মুক্তারপুর হাটে গরু নিয়ে যাই।
আরেক বেপারী বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের ট্রলারটি আমাদের ট্রলারের সঙ্গে ঠেকানোর পর তারা লাফিয়ে ট্রলারে উঠে। ট্রলার চালককে মারধর করে। আমরা যখন ট্রলার চালককে রক্ষা করতে সামনে যাই। তখন তারা আমাদের গলায় ছুরি ও কোমরে পিস্তল ঠেকায়। তারা ৩০-৩৫ জন ছিল।’
পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টার দিকে সদর উপজেলার মিরকাদিম সংলগ্ন নদী থেকে তাদের আটক করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, মিরকাদিম হাটের হয়ে গরু নামানোর কাজ করছিলেন তারা।
এদিকে মুক্তারপুর নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাজ্জাদ করিম খান বলেন, ‘হাটে গরু সরবরাহে নির্বিঘ্ন করতে মুন্সীগঞ্জে নদীপথে নৌপুলিশের তদারকি চলছিল। দুপুরে ধলেশ্বরী নদীতে অর্ধশত গরু নিয়ে হাটের উদ্দেশ্যে যাওয়ার পথে একটি ট্রলার আটকে গরু ছিনতাইয়ের খবর পেয়ে মিরকাদিম সংলগ্ন নদীতে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
পরে দেখা যায় দুটি ট্রলার যোগে ৪০-৫০ জন লাঠিসোটা নিয়ে একটি পশুবাহী নৌযান নদীর পাড়ে নোঙরের চেষ্টা করছেন। এ সময় ছিনতাইকারীদের একটি ট্রলার থেকে চারজনকে আটক করা সম্ভব হলেও বাকিরা পালিয়ে যান। ট্রলারসহ লাঠিসোঁটা জব্দ করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আটকদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন। নৌপথের নিরাপত্তায় নজরদারি আরও বৃদ্ধি করা হবে। ছিনতাইয়ের কবলে পড়া পশুবাহী নৌযানটি নিরাপদে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে চলে গেছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) দুপুরে ধলেশ্বরী নদীতে ট্রলার ছিনতাইয়ের চেষ্টাকালে তাদের আটক করা হয়েছে। আটকরা হলেন: মো. শুভ (২৬), আলিফ (২২), আকমল হোসেন (৪৫) ও মো. করিম (৩৬)। তাদের সবার বাড়ি মিরকাদিম পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায়।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার গরুভর্তি ট্রলারটি ধলেশ্বরী নদীর মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিম পয়েন্ট অতিক্রম করার সময় একদল যুবক লাঠিসোটা ও অস্ত্র নিয়ে চড়াও হয়। গরুর ট্রলার জোর করে মিরকাদিমের হাটে ওঠানোর চেষ্টা করে তারা। কিন্তু ব্যাপারিরা অনিচ্ছুক হলে, তাদের বেদম মারধর করা হয়। দূর থেকে ট্রলারের ইঞ্জিন নিয়ন্ত্রণের তার ছিঁড়ে ফেলে এবং অস্ত্র ঠেকানো হয়।
এদিকে ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলা থেকে মুক্তারপুর হাটে আসা গরুর বেপারী আরিফ জানান, আমরা ট্রলারভর্তি গরু নিয়ে মুক্তারপুর হাটের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলাম। মিরকাদিম পয়েন্টে আশার পর আমাদেরকে পিস্তল ঠেকিয়েছে ট্রলার তাদের হাটে ভেড়ানোর জন্য। আমাদের অনেক বেপারিকে লাঠিসোটা দিয়ে মারধর করেছে। আমরা তাদেরকে উপেক্ষা করে মুক্তারপুর হাটে যাই। আমরা প্রতিবছর মুক্তারপুর হাটে গরু নিয়ে যাই।
আরেক বেপারী বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের ট্রলারটি আমাদের ট্রলারের সঙ্গে ঠেকানোর পর তারা লাফিয়ে ট্রলারে উঠে। ট্রলার চালককে মারধর করে। আমরা যখন ট্রলার চালককে রক্ষা করতে সামনে যাই। তখন তারা আমাদের গলায় ছুরি ও কোমরে পিস্তল ঠেকায়। তারা ৩০-৩৫ জন ছিল।’
পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টার দিকে সদর উপজেলার মিরকাদিম সংলগ্ন নদী থেকে তাদের আটক করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, মিরকাদিম হাটের হয়ে গরু নামানোর কাজ করছিলেন তারা।
এদিকে মুক্তারপুর নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাজ্জাদ করিম খান বলেন, ‘হাটে গরু সরবরাহে নির্বিঘ্ন করতে মুন্সীগঞ্জে নদীপথে নৌপুলিশের তদারকি চলছিল। দুপুরে ধলেশ্বরী নদীতে অর্ধশত গরু নিয়ে হাটের উদ্দেশ্যে যাওয়ার পথে একটি ট্রলার আটকে গরু ছিনতাইয়ের খবর পেয়ে মিরকাদিম সংলগ্ন নদীতে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
পরে দেখা যায় দুটি ট্রলার যোগে ৪০-৫০ জন লাঠিসোটা নিয়ে একটি পশুবাহী নৌযান নদীর পাড়ে নোঙরের চেষ্টা করছেন। এ সময় ছিনতাইকারীদের একটি ট্রলার থেকে চারজনকে আটক করা সম্ভব হলেও বাকিরা পালিয়ে যান। ট্রলারসহ লাঠিসোঁটা জব্দ করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আটকদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন। নৌপথের নিরাপত্তায় নজরদারি আরও বৃদ্ধি করা হবে। ছিনতাইয়ের কবলে পড়া পশুবাহী নৌযানটি নিরাপদে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে চলে গেছে।’