জনপ্রিয় ফুটবল ক্লাব আল হিলালে যোগদানের প্রস্তাব পেয়েছেন লিওনেল মেসি। অপরদিকে, করিম বেনজেমাকে দলে টানতে মরিয়া আল ইত্তিহাদ। লুকা মদ্রিচও সৌদি আরবের একটি ক্লাব থেকে তিন বছরের চুক্তির প্রস্তাব পেয়েছেন বলে খবর বেরিয়েছে। তাদের মতো তারকারা সৌদি প্রো লিগে যোগ দিলে প্রতিযোগিতাটির উন্নতিতে সেটি বড় ভূমিকা রাখবে বলেই মনে করেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
আগামী মৌসুমেও আল নাসেরে খেলার বিষয়টি নিজেই নিশ্চিত করেছেন পর্তুগিজ মহাতারকা। গত জানুয়ারিতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে আসার পর ক্লাবটির হয়ে ১৬ ম্যাচ খেলে তিনি করেছেন ১৪ গোল। মেসি, বেনজেমা ও মদ্রিচদের মতো তারকাদের সৌদি প্রো লিগে খেলতে আসার সম্ভাবনার মাঝেই নিজের মতামত জানালেন রোনালদো।
গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বললেন, ‘তাদের মতো বড় নামের তারকাদের সঙ্গে তরুণ ও বয়স্ক খেলোয়াড়রা খেলতে আসেন, তাহলে আমি তাদের স্বাগত জানাই। কারণ এমনটা হলে লিগের কিছুটা উন্নতি হবে।’ রেফারি এবং ভিএআর-এর মতো ক্ষেত্রে সৌদি প্রো লিগের আরও উন্নতির জায়গা আছে বলে জানান ৩৮ বর্ষী ফুটবলার। তার বিশ্বাস, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটির আসরটি বিশ্বের শীর্ষ পাঁচ লিগের একটি হতে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘লিগের মান খুব ভালো। কিন্তু আমি মনে করি এখনো উন্নতির অনেক জায়গা আছে। লিগ প্রতিযোগিতামূলক, ভালো মানের দল ও আরব খেলোয়াড়ও আছে। তবে অবকাঠামোর আরেকটু উন্নতি করতে হবে। রেফারি ও ভিএআরের কাছ থেকে সিদ্ধান্ত আরও দ্রুত আসা উচিৎ। আমি মনে করি অন্যান্য ছোটখাটো জিনিসগুলোতে তাদের উন্নতি করতে হবে। আমি এখানে সুখেই আছি। এখানেই খেলতে চাই এবং তা অব্যাহত রাখব।’
এদিকে সৌদিতে যাওয়ার পর মধ্যপ্রাচ্যের সংস্কৃতির সাথে মানিয়ে নেয়াটা যে চ্যালেঞ্জিং ছিল, সেটি স্বীকার করেছেন সিআর সেভেন। বিষয়টি নিয়ে তিনি খোলামেলাভাবেই কথা বলেছেন। ‘উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ইউরোপে আমরা সকালে বেশি অনুশীলন করি। কিন্তু এখানে আমরা বিকেলে বা সন্ধ্যায় অনুশীলন করি। রমজান মাসে আমরা রাত ১০টায় অনুশীলন করি। এটা খুবই অদ্ভুত।’
তিনি বলেন, ‘তবে এসব অভিজ্ঞতা তো জীবনেরই অংশ। এগুলোই স্মৃতি হয়ে থাকবে। আমি এসব মুহূর্তগুলোর উপভোগ করি। কারণ এসব বিষয় থেকেও শেখার সুযোগ আছে। মানিয়ে নেয়া কঠিন। তবে ব্যাপারটা এমন নয় যার সম্মুখীন আমি আগে হইনি। এ পর্যন্ত আমার অভিজ্ঞতা হল সৌদি ভক্তরা সত্যিই ফুটবল ভালোবাসে এবং জীবন উপভোগ করতে পছন্দ করে। এখানে আমি এখন পর্যন্ত খুব সুখে আছি।’
আগামী মৌসুমেও আল নাসেরে খেলার বিষয়টি নিজেই নিশ্চিত করেছেন পর্তুগিজ মহাতারকা। গত জানুয়ারিতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে আসার পর ক্লাবটির হয়ে ১৬ ম্যাচ খেলে তিনি করেছেন ১৪ গোল। মেসি, বেনজেমা ও মদ্রিচদের মতো তারকাদের সৌদি প্রো লিগে খেলতে আসার সম্ভাবনার মাঝেই নিজের মতামত জানালেন রোনালদো।
গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বললেন, ‘তাদের মতো বড় নামের তারকাদের সঙ্গে তরুণ ও বয়স্ক খেলোয়াড়রা খেলতে আসেন, তাহলে আমি তাদের স্বাগত জানাই। কারণ এমনটা হলে লিগের কিছুটা উন্নতি হবে।’ রেফারি এবং ভিএআর-এর মতো ক্ষেত্রে সৌদি প্রো লিগের আরও উন্নতির জায়গা আছে বলে জানান ৩৮ বর্ষী ফুটবলার। তার বিশ্বাস, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটির আসরটি বিশ্বের শীর্ষ পাঁচ লিগের একটি হতে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘লিগের মান খুব ভালো। কিন্তু আমি মনে করি এখনো উন্নতির অনেক জায়গা আছে। লিগ প্রতিযোগিতামূলক, ভালো মানের দল ও আরব খেলোয়াড়ও আছে। তবে অবকাঠামোর আরেকটু উন্নতি করতে হবে। রেফারি ও ভিএআরের কাছ থেকে সিদ্ধান্ত আরও দ্রুত আসা উচিৎ। আমি মনে করি অন্যান্য ছোটখাটো জিনিসগুলোতে তাদের উন্নতি করতে হবে। আমি এখানে সুখেই আছি। এখানেই খেলতে চাই এবং তা অব্যাহত রাখব।’
এদিকে সৌদিতে যাওয়ার পর মধ্যপ্রাচ্যের সংস্কৃতির সাথে মানিয়ে নেয়াটা যে চ্যালেঞ্জিং ছিল, সেটি স্বীকার করেছেন সিআর সেভেন। বিষয়টি নিয়ে তিনি খোলামেলাভাবেই কথা বলেছেন। ‘উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ইউরোপে আমরা সকালে বেশি অনুশীলন করি। কিন্তু এখানে আমরা বিকেলে বা সন্ধ্যায় অনুশীলন করি। রমজান মাসে আমরা রাত ১০টায় অনুশীলন করি। এটা খুবই অদ্ভুত।’
তিনি বলেন, ‘তবে এসব অভিজ্ঞতা তো জীবনেরই অংশ। এগুলোই স্মৃতি হয়ে থাকবে। আমি এসব মুহূর্তগুলোর উপভোগ করি। কারণ এসব বিষয় থেকেও শেখার সুযোগ আছে। মানিয়ে নেয়া কঠিন। তবে ব্যাপারটা এমন নয় যার সম্মুখীন আমি আগে হইনি। এ পর্যন্ত আমার অভিজ্ঞতা হল সৌদি ভক্তরা সত্যিই ফুটবল ভালোবাসে এবং জীবন উপভোগ করতে পছন্দ করে। এখানে আমি এখন পর্যন্ত খুব সুখে আছি।’