এবার চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার চন্দ্রঘোনা-কদমতলি ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড ফেরিঘাট এলাকা মাহবুবা নাজমিন। গত মঙ্গলবার (১১ জুন) সকালে ছেলে সন্তানের মা হন তিনি। এরপর ফেসবুকে সন্তানের জন্য দোয়া কামনা করে স্ট্যাটাসও দিয়েছিলেন নাজমিন।
নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে তিনি লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, পুত্র সন্তানের মা হলাম।’ কিন্তু এই আনন্দ তার স্থায়ী হয়নি। এদিন রাতেই শারীরিক অবস্থার অবনতি হয় নাজমিনের। একপর্যায়ে হাসপাতালে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি।
এদিকে নাজমিনের স্বামী দুবাই প্রবাসী মো. রিমনও সেখানে বসে সন্তান জন্মের আনন্দে শামিল হয়েছিলেন। তিনিও ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। ফেসবুকে রিমন লিখেছিলেন, ‘আল্লাহ তায়লার দরবারে লাখো কোটি শুকরিয়া, আমাকে রাজপুত্র দান করেছেন। মা ও সন্তান দুজনেই সুস্থ আছেন, আলহামদুলিল্লাহ। সকলের কাছে দোয়া প্রার্থী।’
রিমনের এই আনন্দ স্থায়ী হয়নি। স্ত্রীকে দাফন করতে দেশে আসবেন তিনি। দেখবেন তার শিশুপুত্রকেও। তবে সেই দেখায় আর আনন্দ থাকবে না। জানা যায়, সোমবার (১০ জুন) রাতে নাজমিনের প্রসব ব্যথা উঠলে স্বজনরা তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান।
মঙ্গলবার সকালে সিজারিয়ার অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নাজমিনের পুত্র সন্তানের জন্ম হয়। এরপর তিনি সুস্থ ছিলেন বলে জানান স্বজনেরা। তবে বিকেলের পর তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। রাতে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা। নাজমিনের স্বজনদের দাবি, প্রসবজনিত জটিলতা থেকে নাজমিনের মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ঘটনায় অনেকেই শোক প্রকাশ করেছেন। এফ আই বাবু নামে একজন লিখেছেন, ‘মা এমনিই হয়। সকালে ছেলেকে দুনিয়ার আলো দেখিয়েছে। রাতে মা শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করল।’
নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে তিনি লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, পুত্র সন্তানের মা হলাম।’ কিন্তু এই আনন্দ তার স্থায়ী হয়নি। এদিন রাতেই শারীরিক অবস্থার অবনতি হয় নাজমিনের। একপর্যায়ে হাসপাতালে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি।
এদিকে নাজমিনের স্বামী দুবাই প্রবাসী মো. রিমনও সেখানে বসে সন্তান জন্মের আনন্দে শামিল হয়েছিলেন। তিনিও ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। ফেসবুকে রিমন লিখেছিলেন, ‘আল্লাহ তায়লার দরবারে লাখো কোটি শুকরিয়া, আমাকে রাজপুত্র দান করেছেন। মা ও সন্তান দুজনেই সুস্থ আছেন, আলহামদুলিল্লাহ। সকলের কাছে দোয়া প্রার্থী।’
রিমনের এই আনন্দ স্থায়ী হয়নি। স্ত্রীকে দাফন করতে দেশে আসবেন তিনি। দেখবেন তার শিশুপুত্রকেও। তবে সেই দেখায় আর আনন্দ থাকবে না। জানা যায়, সোমবার (১০ জুন) রাতে নাজমিনের প্রসব ব্যথা উঠলে স্বজনরা তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান।
মঙ্গলবার সকালে সিজারিয়ার অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নাজমিনের পুত্র সন্তানের জন্ম হয়। এরপর তিনি সুস্থ ছিলেন বলে জানান স্বজনেরা। তবে বিকেলের পর তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। রাতে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা। নাজমিনের স্বজনদের দাবি, প্রসবজনিত জটিলতা থেকে নাজমিনের মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ঘটনায় অনেকেই শোক প্রকাশ করেছেন। এফ আই বাবু নামে একজন লিখেছেন, ‘মা এমনিই হয়। সকালে ছেলেকে দুনিয়ার আলো দেখিয়েছে। রাতে মা শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করল।’