এবার মাদারীপুরের শিবচরে অগ্নিকাণ্ডে একটি খামারের ১৩টি গরু ও সাড়ে তিন হাজার মুরগি পুড়ে মারা গেছে। গত মঙ্গলবার (১১ জুন) দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার উমেদপুর ইউনিয়নের কালীখোলা এলাকার মিলন মুন্সির গরুর খামারে আগুন লাগে। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ভুক্তভোগী খামারি। তবে অগ্নিকাণ্ডের কারণ জানা যায়নি।
এলাকাবাসীর ধারণা, বিদ্যুতের শর্টসার্কিট থেকে আগুন লাগতে পারে। তবে নাশকতা কিনা খতিয়ে দেখার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মঙ্গলবার রাতে মিলন মুন্সির গরুর খামারে প্রথমে আগুন লাগে। ওই খামারে ১৪টি গরু বাঁধা ছিল। আগুন টের পেয়ে রশি কেটে দিলে একটি গরু ছুটে যায়। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা ছড়িয়ে পড়লে খামারে থাকা বাকি গরু ও মুরগি পুড়ে মারা যায়।
খামারের মালিক মিলন মুন্সি বলেন, এ বছর কোরবানির ঈদে বিক্রির জন্য গরুগুলো প্রস্তুত করা হয়েছিল। আমি অনেক কষ্ট করে তিল তিল করে গরুগুলোকে লালনপালন করেছি। আজ হাটে গরুগুলো নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু রাতেই আগুনে খামারের ১৩টি গরু ও পাশের মুরগির খামারের প্রায় সাড়ে তিন হাজার মুরগি পুড়ে মারা যায়।
এদিকে উমেদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান মুন্সি বলেন, অগ্নিকাণ্ডের বিষয়টি নাশকতা না দুর্ঘটনা তা স্থানীয় প্রশাসনের কাছে তদন্তের দাবি জানাচ্ছি। শিবচর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুব্রত গোলদার বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এলাকাবাসীর ধারণা, বিদ্যুতের শর্টসার্কিট থেকে আগুন লাগতে পারে। তবে নাশকতা কিনা খতিয়ে দেখার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মঙ্গলবার রাতে মিলন মুন্সির গরুর খামারে প্রথমে আগুন লাগে। ওই খামারে ১৪টি গরু বাঁধা ছিল। আগুন টের পেয়ে রশি কেটে দিলে একটি গরু ছুটে যায়। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা ছড়িয়ে পড়লে খামারে থাকা বাকি গরু ও মুরগি পুড়ে মারা যায়।
খামারের মালিক মিলন মুন্সি বলেন, এ বছর কোরবানির ঈদে বিক্রির জন্য গরুগুলো প্রস্তুত করা হয়েছিল। আমি অনেক কষ্ট করে তিল তিল করে গরুগুলোকে লালনপালন করেছি। আজ হাটে গরুগুলো নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু রাতেই আগুনে খামারের ১৩টি গরু ও পাশের মুরগির খামারের প্রায় সাড়ে তিন হাজার মুরগি পুড়ে মারা যায়।
এদিকে উমেদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান মুন্সি বলেন, অগ্নিকাণ্ডের বিষয়টি নাশকতা না দুর্ঘটনা তা স্থানীয় প্রশাসনের কাছে তদন্তের দাবি জানাচ্ছি। শিবচর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুব্রত গোলদার বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।