এবার নেত্রকোণার পূর্বধলায় নেপিয়ার ঘাস খেয়ে একটি খামারের ২৭টি গরু মারা গেছে। গত শনিবার (৮ জুন) থেকে মঙ্গলবার (১১ জুন) রাত পর্যন্ত সদর ইউনিয়নের পশ্চিমপাড়া গ্রামের তাহাযিদ এগ্রো ফার্মে এ ঘটনা ঘটে। মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে খামারের মালিক জাহেরুল ইসলাম বলেন, গত শনিবার আমার খামারে কর্মরত লোকজন বৃষ্টির পর নিজস্ব খেত থেকে নেপিয়ার কাঁচা ঘাস গরুগুলোকে খাওয়ান। এরপরই গরুগুলো অসুস্থ হতে শুরু করে। পরে একে একে খামারের ২৭টি গরু মারা গেছে। এর মধ্যে দুটি দুধের গাভি ও দুটি বাছুর ছাড়া অন্য ২৩টি ষাঁড়। এতে সব মিলিয়ে আমার আনুমানিক ৭০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। খামারে সব মিলিয়ে দুই শতাধিক গরু ছিল।
তিনি আরও বলেন, আমরা ধারণা করছি ঘাসের নাইট্রেট বিষক্রিয়ার কারণেই ফুড পয়জনিংয়ের কারণে এই গরুগুলো মারা যাচ্ছে। আমি তিন বছর ধরে এই খামার পরিচালনা করি, কখনোই এ ধরনের সমস্যা হয়নি। এই প্রথমবার এ ধরনের সমস্যা হল। সমস্যা হওয়ার পরপরই উপজেলা লাইভস্টক অফিসার, জেলা লাইভস্টক অফিসার বিভাগীয় অফিসারেরা এসে পরিদর্শন করেছেন।
এদিকে পূর্বধলা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. এম.এম.এ আউয়াল তালুকদার জানান, বৃষ্টির সময় কচি ঘাসে নাইট্রোজেনের মাত্রা বেশি থাকে। নাইট্রেট বিষক্রিয়ায় গরুগুলো মারা যেতে পারে। তারা ঘাসের নমুনা সংগ্রহ করছেন। পরীক্ষার পর আরও বিস্তারিত জানা যাবে।
এ বিষয়ে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোহাম্মদ ওয়াহেদুল আলম জানান, খামারি আমাদের আগে জানাননি। আমি সাংবাদিকদের মাধ্যমে জানতে পেরে উপজেলা অফিসারকে জানাই। এখানকার খাবারের নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠিয়েছি। পরীক্ষার পর প্রকৃত সমস্যার কারণ জানা যাবে। বর্তমানে খামারটি আমাদের তত্ত্বাবধানে আছে। এ ব্যাপারে খামারির সঙ্গে আমাদের মেডিকেল টিম সার্বক্ষণিক চিকিৎসা সেবা প্রদান করছে এবং খোঁজ খবর রাখছে।
এদিকে খামারের মালিক জাহেরুল ইসলাম বলেন, গত শনিবার আমার খামারে কর্মরত লোকজন বৃষ্টির পর নিজস্ব খেত থেকে নেপিয়ার কাঁচা ঘাস গরুগুলোকে খাওয়ান। এরপরই গরুগুলো অসুস্থ হতে শুরু করে। পরে একে একে খামারের ২৭টি গরু মারা গেছে। এর মধ্যে দুটি দুধের গাভি ও দুটি বাছুর ছাড়া অন্য ২৩টি ষাঁড়। এতে সব মিলিয়ে আমার আনুমানিক ৭০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। খামারে সব মিলিয়ে দুই শতাধিক গরু ছিল।
তিনি আরও বলেন, আমরা ধারণা করছি ঘাসের নাইট্রেট বিষক্রিয়ার কারণেই ফুড পয়জনিংয়ের কারণে এই গরুগুলো মারা যাচ্ছে। আমি তিন বছর ধরে এই খামার পরিচালনা করি, কখনোই এ ধরনের সমস্যা হয়নি। এই প্রথমবার এ ধরনের সমস্যা হল। সমস্যা হওয়ার পরপরই উপজেলা লাইভস্টক অফিসার, জেলা লাইভস্টক অফিসার বিভাগীয় অফিসারেরা এসে পরিদর্শন করেছেন।
এদিকে পূর্বধলা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. এম.এম.এ আউয়াল তালুকদার জানান, বৃষ্টির সময় কচি ঘাসে নাইট্রোজেনের মাত্রা বেশি থাকে। নাইট্রেট বিষক্রিয়ায় গরুগুলো মারা যেতে পারে। তারা ঘাসের নমুনা সংগ্রহ করছেন। পরীক্ষার পর আরও বিস্তারিত জানা যাবে।
এ বিষয়ে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোহাম্মদ ওয়াহেদুল আলম জানান, খামারি আমাদের আগে জানাননি। আমি সাংবাদিকদের মাধ্যমে জানতে পেরে উপজেলা অফিসারকে জানাই। এখানকার খাবারের নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠিয়েছি। পরীক্ষার পর প্রকৃত সমস্যার কারণ জানা যাবে। বর্তমানে খামারটি আমাদের তত্ত্বাবধানে আছে। এ ব্যাপারে খামারির সঙ্গে আমাদের মেডিকেল টিম সার্বক্ষণিক চিকিৎসা সেবা প্রদান করছে এবং খোঁজ খবর রাখছে।