এবার সুন্দরবনে দস্যুতা ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা ২৮৪ জনের মাঝে ঈদসামগ্রী বিতরণ করেছে র্যাব। প্রতিটি পরিবারকে নগদ অর্থসহ চাল, ডাল, সয়াবিন তেল, ঘি, সেমাই, চিনি, গুঁড়া দুধ ও পেয়াজসহ ১২ ধরনের পণ্য দেয়া হয়।
আজ বুধবার (১২ জুন) সকাল ১১টায় বন্দর ফরেস্ট ঘাটের ফুয়েল জেটি সংলগ্ন এলাকায় এ ঈদসামগ্রী বিতরণ করেন র্যাব-৮ এর অধিনায়ক। এদিন মোংলা ছাড়াও বাগেরহাটের ভাঙ্গা বাজার ও সাইনবোর্ড, খুলনা, সাতক্ষীরা ও মুন্সিগঞ্জে পৃথকভাবে ঈদসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
এদিকে র্যাব-৮ এর অধিনায়ক জানান, আত্মসমর্পণকারী বনদস্যুদের প্রতি সরকারের আন্তরিকতা ও সার্বিক খোঁজ খবর রাখার অংশ হিসেবে ঈদসামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে।
গত ২০১৮ ও ২০১৯ সালে সুন্দরবনের ২৭টি দস্যু বাহিনী কয়েক ধাপে আত্নসমর্পণ করে। এরপর সরকার আত্নসমর্পণকারী বনদস্যুদের পুনর্বাসনের মাধ্যমে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু করে। এরইমধ্যে আত্মসমর্পণকারী বন ও জলদস্যুরা পুনর্বাসিত হয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপন করছেন।
আজ বুধবার (১২ জুন) সকাল ১১টায় বন্দর ফরেস্ট ঘাটের ফুয়েল জেটি সংলগ্ন এলাকায় এ ঈদসামগ্রী বিতরণ করেন র্যাব-৮ এর অধিনায়ক। এদিন মোংলা ছাড়াও বাগেরহাটের ভাঙ্গা বাজার ও সাইনবোর্ড, খুলনা, সাতক্ষীরা ও মুন্সিগঞ্জে পৃথকভাবে ঈদসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
এদিকে র্যাব-৮ এর অধিনায়ক জানান, আত্মসমর্পণকারী বনদস্যুদের প্রতি সরকারের আন্তরিকতা ও সার্বিক খোঁজ খবর রাখার অংশ হিসেবে ঈদসামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে।
গত ২০১৮ ও ২০১৯ সালে সুন্দরবনের ২৭টি দস্যু বাহিনী কয়েক ধাপে আত্নসমর্পণ করে। এরপর সরকার আত্নসমর্পণকারী বনদস্যুদের পুনর্বাসনের মাধ্যমে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু করে। এরইমধ্যে আত্মসমর্পণকারী বন ও জলদস্যুরা পুনর্বাসিত হয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপন করছেন।