এবার দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান বলেছেন, রাজধানী ঢাকায় সর্বোচ্চ আট মাত্রার ভূমিকম্প হতে পারে। আট মাত্রার ভূমিকম্প হলে ২০ শতাংশ বিল্ডিং ধ্বংস হতে পারে বলেও শঙ্কা রয়েছে। এতে ঢাকা শহরের লাখ লাখ লোক আটকা পড়তে পারেন।
আজ বুধবার (১২ জুন) বাংলাদেশের সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) আয়োজিত ‘বিএসআরএফ সংলাপে’ অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, আট মাত্রার ভূমিকম্প হলেও ভয়ের কারণ নেই। এমন পরিস্থিতি বহু দেশে হয়ে আসছে। যেমন, তুরস্কে ভূমিকম্প হয়। কিন্তু তারা দুর্যোগ সহনীয় অবকাঠামো ও সমাজব্যবস্থা গড়ে তুলেছে। যে কারণে সমস্যা এলে তা সমাধান করার সক্ষমতা তারা তৈরি করেছে।
এত উচ্চমাত্রার ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা তিনি কীসের ভিত্তিতে দিচ্ছেন- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্দিষ্ট গবেষণার ভিত্তিতেই আমি এমন কথা বলেছি। এ নিয়ে আমাদের সুনির্দিষ্ট তথ্য আছে।
সরকারের প্রস্তুতির বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, যদি কোনো রকম ভূমিকম্প হয়, সেজন্য শহুরে অঞ্চলে ব্যাপকভাবে স্বেচ্ছাসেবী তৈরি করতে কাজ করছি। ভবনগুলো যদি ধসে যায়, তাহলে সেগুলো পরিষ্কার করা ও মানুষকে উদ্ধারে আমরা ব্যাপকভাবে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি।
তিনি আরও বলেন, ভবিষ্যতে একটি নিরাপদ বাংলাদেশ রেখে যেতে চাইলে পুরোজাতিকে দুর্যোগের বিষয়ে সচেতন করতে হবে। বিশেষ করে আমার ভয়ের কারণ ভূমিকম্প। বাংলাদেশ ভূমিকম্প প্রবণ দেশগুলোর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত।
আজ বুধবার (১২ জুন) বাংলাদেশের সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) আয়োজিত ‘বিএসআরএফ সংলাপে’ অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, আট মাত্রার ভূমিকম্প হলেও ভয়ের কারণ নেই। এমন পরিস্থিতি বহু দেশে হয়ে আসছে। যেমন, তুরস্কে ভূমিকম্প হয়। কিন্তু তারা দুর্যোগ সহনীয় অবকাঠামো ও সমাজব্যবস্থা গড়ে তুলেছে। যে কারণে সমস্যা এলে তা সমাধান করার সক্ষমতা তারা তৈরি করেছে।
এত উচ্চমাত্রার ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা তিনি কীসের ভিত্তিতে দিচ্ছেন- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্দিষ্ট গবেষণার ভিত্তিতেই আমি এমন কথা বলেছি। এ নিয়ে আমাদের সুনির্দিষ্ট তথ্য আছে।
সরকারের প্রস্তুতির বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, যদি কোনো রকম ভূমিকম্প হয়, সেজন্য শহুরে অঞ্চলে ব্যাপকভাবে স্বেচ্ছাসেবী তৈরি করতে কাজ করছি। ভবনগুলো যদি ধসে যায়, তাহলে সেগুলো পরিষ্কার করা ও মানুষকে উদ্ধারে আমরা ব্যাপকভাবে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি।
তিনি আরও বলেন, ভবিষ্যতে একটি নিরাপদ বাংলাদেশ রেখে যেতে চাইলে পুরোজাতিকে দুর্যোগের বিষয়ে সচেতন করতে হবে। বিশেষ করে আমার ভয়ের কারণ ভূমিকম্প। বাংলাদেশ ভূমিকম্প প্রবণ দেশগুলোর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত।