এবার পবিত্র হজ পালন করতে গিয়ে সৌদি আরবে এখন পর্যন্ত ১৫ বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। যার মধ্যে ১৪ জন পুরুষ ও একজন নারী। এর মধ্যে মক্কায় মারা গেছেন ১১ জন ও মদিনায় চারজন। আজ মঙ্গলবার (১১ জুন) হজ সম্পর্কিত সবশেষ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এয়ারলাইন্স, সিভিল অ্যাভিয়েশন অথরিটি অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ হজ অফিস ঢাকা ও সৌদি আরব সূত্রে এ তথ্য জানিয়েছে হেল্পডেস্ক।
জানা যায়, গত ১৫ মে প্রথম বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা যান। এরপর ২৫ দিনের ব্যবধানে মক্কা ও মদিনার স্থানীয় বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ১৪ জন বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন। সবশেষ ১০ জুন একদিনে গোলাম কুদ্দুস (৫৪) ও শাহাজুদ আলী (৫৫) নামে দুই জন হজযাত্রী মারা গেছেন। এর মধ্যে গোলাম কুদ্দুসের বাড়ি রংপুরের তারাগঞ্জে, শাহাজুদ আলীর বাড়ি রংপুরের পীরগঞ্জে।
মারা যাওয়া অপর হজযাত্রীরা হলেন- নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার মো. আসাদুজ্জামান (৫৭), ভোলা জেলার মো. মোস্তফা (৯০), কুড়িগ্রাম জেলার মো. লুৎফর রহমান (৬৫), ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জের মো. মুরতাজুর রহমান (৬৩), চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার মোহাম্মদ ইদ্রিস (৬৪), ঢাকা জেলার কদমতলির মোহাম্মদ শাহজাহান (৪৮), কুমিল্লা জেলার মো. আলী ইমাম ভুঁইয়া (৬৫),
কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার মো. জামাল উদ্দিন (৬৯), কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার মোহাম্মদ নুরুল আলম (৬১), কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার মাকসুদ আহমদ (৬১), ফরিদপুর জেলার নগরকান্দার মমতাজ বেগম (৬৩), ঢাকার রামপুরার বাসিন্দা আরিফুল ইসলাম (৫৭), গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার মো. সোলাইমান (৭৩)।
হজের সফরে মৃত্যু নিয়ে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সুসংবাদ ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন, যে ব্যক্তি হজের উদ্দেশে বের হলো, এরপর মৃত্যুবরণ করল, কেয়ামত পর্যন্ত তার জন্য হজের সওয়াব লেখা হবে। আর যে ব্যক্তি ওমরাহর উদ্দেশে বের হলো, আর সে অবস্থায় তার মৃত্যু হলো, কেয়ামত পর্যন্ত তার জন্য ওমরাহর সওয়াব লেখা হবে। (মুসনাদে আবু ইয়ালা ৬৩৫৭)
জানা যায়, গত ১৫ মে প্রথম বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা যান। এরপর ২৫ দিনের ব্যবধানে মক্কা ও মদিনার স্থানীয় বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ১৪ জন বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন। সবশেষ ১০ জুন একদিনে গোলাম কুদ্দুস (৫৪) ও শাহাজুদ আলী (৫৫) নামে দুই জন হজযাত্রী মারা গেছেন। এর মধ্যে গোলাম কুদ্দুসের বাড়ি রংপুরের তারাগঞ্জে, শাহাজুদ আলীর বাড়ি রংপুরের পীরগঞ্জে।
মারা যাওয়া অপর হজযাত্রীরা হলেন- নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার মো. আসাদুজ্জামান (৫৭), ভোলা জেলার মো. মোস্তফা (৯০), কুড়িগ্রাম জেলার মো. লুৎফর রহমান (৬৫), ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জের মো. মুরতাজুর রহমান (৬৩), চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার মোহাম্মদ ইদ্রিস (৬৪), ঢাকা জেলার কদমতলির মোহাম্মদ শাহজাহান (৪৮), কুমিল্লা জেলার মো. আলী ইমাম ভুঁইয়া (৬৫),
কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার মো. জামাল উদ্দিন (৬৯), কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার মোহাম্মদ নুরুল আলম (৬১), কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার মাকসুদ আহমদ (৬১), ফরিদপুর জেলার নগরকান্দার মমতাজ বেগম (৬৩), ঢাকার রামপুরার বাসিন্দা আরিফুল ইসলাম (৫৭), গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার মো. সোলাইমান (৭৩)।
হজের সফরে মৃত্যু নিয়ে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সুসংবাদ ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন, যে ব্যক্তি হজের উদ্দেশে বের হলো, এরপর মৃত্যুবরণ করল, কেয়ামত পর্যন্ত তার জন্য হজের সওয়াব লেখা হবে। আর যে ব্যক্তি ওমরাহর উদ্দেশে বের হলো, আর সে অবস্থায় তার মৃত্যু হলো, কেয়ামত পর্যন্ত তার জন্য ওমরাহর সওয়াব লেখা হবে। (মুসনাদে আবু ইয়ালা ৬৩৫৭)