আজ সোমবার (১০ জুন) দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামার আগেও ব্যাটিং নিয়ে দুশ্চিন্তা কাটছে না টাইগারদের। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ফের ব্যর্থ হয়েছে টপ অর্ডার। সেদিন ১২৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে মাত্র ২৮ রানে ৩ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। সৌম্য সরকার রানের খাতা খুলতে পারেননি। ব্যর্থ হয়েছেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
বলার মতো রান করেছেন কেবল লিটন দাস। ৩৬ রানের ইনিংস খেললেও বল খেলেছেন ৩৮টি। সেদিন মিডল অর্ডারে তাওহীদ হৃদয়ের ২০ বলে ৪০ রান ও মাহমুদউল্লাহর ব্যাটে ভর করেই জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামার আগে দলের টপ অর্ডারের ব্যাটিং ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলতে হয়েছে টাইগারদের প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহেকে।
এদিকে ম্যাচ পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে দলের টপ অর্ডারের ব্যাটিং ব্যর্থতা নিয়ে হাথুরুসিংহে বলেন, ‘আমি (তাদের কাছ থেকে) আরও ভালো পারফরম্যান্স আশা করছি। ২-৩ ম্যাচ আগে আমাদের শতরানের জুটি হয়েছিল। আমরা কিছুটা অধারাবাহিক রয়েছি এখানে। এখানে আত্মবিশ্বাসের ঘাটতিও আছে।’
নিজেদের করনীয় নিয়ে এই লঙ্কান কোচ বলেন, ‘ফরম্যাটটা কঠিন, নিজের মত করে সময় নিয়ে ফর্মে ফেরা বা সময় নেওয়ার ক্ষেত্রে কারণ আপনাকে শুরু থেকেই মেরে খেলতে হবে। আত্মবিশ্বাস টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে অনেক জরুরি ব্যাপার। অনেকে রানে নেই। এখানে টেকনিক্যাল কোনো বিষয় নেই কারণ তারা ট্রেনিং করছে সেখানে ভালো করছে। এখানে আত্মবিশ্বাসের ঘাটতির কারণে রান কম পাচ্ছে। ভালো ব্যাপার হল, লিটন পরিস্থিতি অনুযায়ী ভালো রান করেছে। বিষয়টা ইতিবাচক ছিল।’
যে কোনো কন্ডিশনে নিজেদের সামর্থের ওপর আস্থা রাখাটা জরুরি বলে জানান হাথুরুসিংহে। কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াটাই ব্যাটারদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ বলেও জানান তিনি, ‘আসলে যেকোনো খেলায় যেকোনো কন্ডিশনে আপনাকে নিজের শক্তির জায়গায় আস্থা রাখতে হবে। ব্যাটারের জন্য যেকোনো সময় কন্ডিশন চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠতে পারে। যদি তারা কন্ডিশনের সাথে মানিয়ে নিতে না পারে তাহলে বিষয়টা তাদের জন্য কঠিন হয়ে উঠতে পারে। কারণ আপনার সাফল্য এর উপর নির্ভর করে।’
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামাতে তার দল প্রস্তুত বলেও জানান এই লঙ্কান, ‘আমাদের গেমপ্ল্যান সাজানো আছে। আমরা আগে ব্যাট করলে কী করতে চাই, পরে ব্যাট করলে কী করতে চাইব এসব নিয়েও কথা হয়েছে। অবশ্যই নিজের শক্তিতে থাকতে হবে। কন্ডিশনও বড় ভূমিকা রাখবে, কীভাবে আপনি মানিয়ে নিচ্ছেন।’
প্রধান কোচ বলেন, ‘তারা যখন মাঠে যায় তাদেরই খেলা বুঝতে হবে, কী মনে হচ্ছে জানতে হবে। এখানে টেকনিক্যাল বিষয় নয়। আউটগুলো যদি দেখেন শুধু তার নয়, অন্যদেরগুলোও। তারা নানা উপায়ে আউট হচ্ছে। আমার মনে হয় তাদের শান্ত হতে হবে। নিজেদের শক্তির কথা চিন্তা করতে হবে। যখন আপনি আত্মবিশ্বাসী থাকবেন তখন আপনি নিজে নিজের শক্তিতে খেলা শুরু করতে চাইবেন। ফলে এটা যেকোনো ব্যাটারের প্রতি বার্তা যে তোমাদের ভালো সময়ের কথাটা মনে রাখো।’
এদিকে শ্রীলঙ্কাকে হারানোর পর আজ দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারাতে পারলেই সুপার এইটের পথটা আরও সহজ জয়ে যাবে টাইগারদের জন্য। সুযোগ কাজে লাগাতে টাইগারদের পরিকল্পনা নিয়ে হাথুরুসিংহে বলেন, ‘আমরা পিচ দেখে ধারণা করার চেষ্টা করব কীভাবে পিচ আচরণ করতে যাচ্ছে। আমরা অবশ্যই কিছুটা জানি দক্ষিণ আফ্রিকার শক্তি কোথায় আর আমাদের শক্তি কোথায়।’
কোচ বলেন, ‘হয়তবা একই ধরনের দল দেখতে পারবেন আপনারা বা আমাদের সেরা কম্বিনেশনের উপর নির্ভর করবে। নিউইয়র্কে আসলে যা দেখা যাচ্ছে এখানে ব্যাটারদের কাজটা সহজ নয়। এর ফলে দুই দলই সমান অবস্থায় থাকবে। দক্ষিণ আফ্রিকারও দারুণ বোলিং আক্রমণ রয়েছে। আমরা এখনও আত্মবিশ্বাসী যে এই উইকেটে আমরা ভালো লড়াই করতে পারব।’
বলার মতো রান করেছেন কেবল লিটন দাস। ৩৬ রানের ইনিংস খেললেও বল খেলেছেন ৩৮টি। সেদিন মিডল অর্ডারে তাওহীদ হৃদয়ের ২০ বলে ৪০ রান ও মাহমুদউল্লাহর ব্যাটে ভর করেই জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামার আগে দলের টপ অর্ডারের ব্যাটিং ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলতে হয়েছে টাইগারদের প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহেকে।
এদিকে ম্যাচ পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে দলের টপ অর্ডারের ব্যাটিং ব্যর্থতা নিয়ে হাথুরুসিংহে বলেন, ‘আমি (তাদের কাছ থেকে) আরও ভালো পারফরম্যান্স আশা করছি। ২-৩ ম্যাচ আগে আমাদের শতরানের জুটি হয়েছিল। আমরা কিছুটা অধারাবাহিক রয়েছি এখানে। এখানে আত্মবিশ্বাসের ঘাটতিও আছে।’
নিজেদের করনীয় নিয়ে এই লঙ্কান কোচ বলেন, ‘ফরম্যাটটা কঠিন, নিজের মত করে সময় নিয়ে ফর্মে ফেরা বা সময় নেওয়ার ক্ষেত্রে কারণ আপনাকে শুরু থেকেই মেরে খেলতে হবে। আত্মবিশ্বাস টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে অনেক জরুরি ব্যাপার। অনেকে রানে নেই। এখানে টেকনিক্যাল কোনো বিষয় নেই কারণ তারা ট্রেনিং করছে সেখানে ভালো করছে। এখানে আত্মবিশ্বাসের ঘাটতির কারণে রান কম পাচ্ছে। ভালো ব্যাপার হল, লিটন পরিস্থিতি অনুযায়ী ভালো রান করেছে। বিষয়টা ইতিবাচক ছিল।’
যে কোনো কন্ডিশনে নিজেদের সামর্থের ওপর আস্থা রাখাটা জরুরি বলে জানান হাথুরুসিংহে। কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াটাই ব্যাটারদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ বলেও জানান তিনি, ‘আসলে যেকোনো খেলায় যেকোনো কন্ডিশনে আপনাকে নিজের শক্তির জায়গায় আস্থা রাখতে হবে। ব্যাটারের জন্য যেকোনো সময় কন্ডিশন চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠতে পারে। যদি তারা কন্ডিশনের সাথে মানিয়ে নিতে না পারে তাহলে বিষয়টা তাদের জন্য কঠিন হয়ে উঠতে পারে। কারণ আপনার সাফল্য এর উপর নির্ভর করে।’
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামাতে তার দল প্রস্তুত বলেও জানান এই লঙ্কান, ‘আমাদের গেমপ্ল্যান সাজানো আছে। আমরা আগে ব্যাট করলে কী করতে চাই, পরে ব্যাট করলে কী করতে চাইব এসব নিয়েও কথা হয়েছে। অবশ্যই নিজের শক্তিতে থাকতে হবে। কন্ডিশনও বড় ভূমিকা রাখবে, কীভাবে আপনি মানিয়ে নিচ্ছেন।’
প্রধান কোচ বলেন, ‘তারা যখন মাঠে যায় তাদেরই খেলা বুঝতে হবে, কী মনে হচ্ছে জানতে হবে। এখানে টেকনিক্যাল বিষয় নয়। আউটগুলো যদি দেখেন শুধু তার নয়, অন্যদেরগুলোও। তারা নানা উপায়ে আউট হচ্ছে। আমার মনে হয় তাদের শান্ত হতে হবে। নিজেদের শক্তির কথা চিন্তা করতে হবে। যখন আপনি আত্মবিশ্বাসী থাকবেন তখন আপনি নিজে নিজের শক্তিতে খেলা শুরু করতে চাইবেন। ফলে এটা যেকোনো ব্যাটারের প্রতি বার্তা যে তোমাদের ভালো সময়ের কথাটা মনে রাখো।’
এদিকে শ্রীলঙ্কাকে হারানোর পর আজ দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারাতে পারলেই সুপার এইটের পথটা আরও সহজ জয়ে যাবে টাইগারদের জন্য। সুযোগ কাজে লাগাতে টাইগারদের পরিকল্পনা নিয়ে হাথুরুসিংহে বলেন, ‘আমরা পিচ দেখে ধারণা করার চেষ্টা করব কীভাবে পিচ আচরণ করতে যাচ্ছে। আমরা অবশ্যই কিছুটা জানি দক্ষিণ আফ্রিকার শক্তি কোথায় আর আমাদের শক্তি কোথায়।’
কোচ বলেন, ‘হয়তবা একই ধরনের দল দেখতে পারবেন আপনারা বা আমাদের সেরা কম্বিনেশনের উপর নির্ভর করবে। নিউইয়র্কে আসলে যা দেখা যাচ্ছে এখানে ব্যাটারদের কাজটা সহজ নয়। এর ফলে দুই দলই সমান অবস্থায় থাকবে। দক্ষিণ আফ্রিকারও দারুণ বোলিং আক্রমণ রয়েছে। আমরা এখনও আত্মবিশ্বাসী যে এই উইকেটে আমরা ভালো লড়াই করতে পারব।’