এবার দেশের চার জেলায় গতকাল বৃহস্পতিবার তীব্র তাপপ্রবাহ এবং ৪৬ জেলায় মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে গেছে। বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকার কারণে ভাপসা গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ে জনজীবন। গরমের এই অনুভূতি অন্তত এক সপ্তাহ থাকবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। তবে জুনের শুরুতে এই তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি বলে মত তাঁদের।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল দিনাজপুরে, ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া রাজশাহীতে ৪০.৫, নীলফামারীর সৈয়দপুরে ৪০.৫ ও রংপুরে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, জুন মাসের প্রথম দিনে গতকাল দেশের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ছিল।
গতকাল রংপুরের তাপমাত্রা ছিল ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা এ সময়কার স্বাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে ৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। অন্যদিকে ঢাকার তাপমাত্রা ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে ৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। দেশের বিভিন্ন স্থানে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ২ থেকে ৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেশি ছিল। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, দিনাজপুর, রাজশাহী ও নীলফামারীর সৈয়দপুরে বয়ে যাওয়া তীব্র তাপপ্রবাহ আজ অব্যাহত থাকতে পারে।
এ ছাড়া ঢাকার ১৩ জেলা, খুলনার ১০ জেলা, ময়মনসিংহের চার জেলা, রাজশাহীর সাত জেলা, রংপুরের পাঁচ জেলা, সিলেট, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, চাঁদপুর, নোয়াখালী ও ফেনীতে বয়ে যাওয়া মৃদু থেকে মাঝারি তাপমাত্রা অব্যাহত থাকতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যান্য স্থানে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। তবে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদরা বলছেন, এই তাপপ্রবাহ এক সপ্তাহ পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। জলীয়বাষ্প বেশি থাকায় ভাপসা গরমও অনুভূত হতে পারে। রাজধানীতে গত ১১ বছর ধরে রিকশা চালান সুনামগঞ্জের রহমত। তিনি বলেন, ‘গরমে কাহিল হইয়া গেছি। দোকানে যাইয়া পানি খামু, আর আধাঘণ্টা আরাম কইরা আবার রিকশা চালামু।’
এদিকে অসময়ের তাপপ্রবাহের কারণ বিশ্লেষণ করেছেন আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম। তিনি বলেন, বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি, বাংলাদেশ ও পাশের অঞ্চলে বাতাসের গতিবেগ কম থাকা, মেঘমুক্ত আকাশের ফলে সূর্যের আলো বেশিক্ষণ ধরে পৃথিবীতে থাকা এবং ভারতের অধিক তাপপ্রবণ অঞ্চল হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, মধ্য প্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ হয়ে গরম হাওয়া বাংলাদেশে প্রবেশ করায় বাংলদেশ একটি উত্তপ্ত ইঞ্জিনের মতো হয়ে গেছে।
সেই সঙ্গে বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকায় এবং দিনরাতের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পার্থক্য কমে আসায় গরম বেশি অনুভূত হচ্ছে। তবে আগামী ৮ থেকে ৯ জুনের দিকে বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে জানিয়ে এই আবহাওয়াবিদ বলেন, এর মধ্যে সিলেট, চট্টগ্রাম, ঢাকা, বরিশালসহ দেশের কোথাও কোথাও বিচ্ছিন্নভাবে বৃষ্টি হতে পারে। তখন তাপপ্রবাহ ও গরম থেকে রক্ষা পাবে মানুষ।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল দিনাজপুরে, ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া রাজশাহীতে ৪০.৫, নীলফামারীর সৈয়দপুরে ৪০.৫ ও রংপুরে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, জুন মাসের প্রথম দিনে গতকাল দেশের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ছিল।
গতকাল রংপুরের তাপমাত্রা ছিল ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা এ সময়কার স্বাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে ৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। অন্যদিকে ঢাকার তাপমাত্রা ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে ৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। দেশের বিভিন্ন স্থানে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ২ থেকে ৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেশি ছিল। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, দিনাজপুর, রাজশাহী ও নীলফামারীর সৈয়দপুরে বয়ে যাওয়া তীব্র তাপপ্রবাহ আজ অব্যাহত থাকতে পারে।
এ ছাড়া ঢাকার ১৩ জেলা, খুলনার ১০ জেলা, ময়মনসিংহের চার জেলা, রাজশাহীর সাত জেলা, রংপুরের পাঁচ জেলা, সিলেট, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, চাঁদপুর, নোয়াখালী ও ফেনীতে বয়ে যাওয়া মৃদু থেকে মাঝারি তাপমাত্রা অব্যাহত থাকতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যান্য স্থানে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। তবে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদরা বলছেন, এই তাপপ্রবাহ এক সপ্তাহ পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। জলীয়বাষ্প বেশি থাকায় ভাপসা গরমও অনুভূত হতে পারে। রাজধানীতে গত ১১ বছর ধরে রিকশা চালান সুনামগঞ্জের রহমত। তিনি বলেন, ‘গরমে কাহিল হইয়া গেছি। দোকানে যাইয়া পানি খামু, আর আধাঘণ্টা আরাম কইরা আবার রিকশা চালামু।’
এদিকে অসময়ের তাপপ্রবাহের কারণ বিশ্লেষণ করেছেন আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম। তিনি বলেন, বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি, বাংলাদেশ ও পাশের অঞ্চলে বাতাসের গতিবেগ কম থাকা, মেঘমুক্ত আকাশের ফলে সূর্যের আলো বেশিক্ষণ ধরে পৃথিবীতে থাকা এবং ভারতের অধিক তাপপ্রবণ অঞ্চল হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, মধ্য প্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ হয়ে গরম হাওয়া বাংলাদেশে প্রবেশ করায় বাংলদেশ একটি উত্তপ্ত ইঞ্জিনের মতো হয়ে গেছে।
সেই সঙ্গে বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকায় এবং দিনরাতের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পার্থক্য কমে আসায় গরম বেশি অনুভূত হচ্ছে। তবে আগামী ৮ থেকে ৯ জুনের দিকে বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে জানিয়ে এই আবহাওয়াবিদ বলেন, এর মধ্যে সিলেট, চট্টগ্রাম, ঢাকা, বরিশালসহ দেশের কোথাও কোথাও বিচ্ছিন্নভাবে বৃষ্টি হতে পারে। তখন তাপপ্রবাহ ও গরম থেকে রক্ষা পাবে মানুষ।