এবার রানওয়ে থেকে উড্ডয়নের কয়েক মিনিটের মধ্যেই উড়োজাহাজের ইঞ্জিন থেকে আগুনের শিখা বিস্ফোরণ হতে থাকে। ৩৮৯ জন যাত্রী এবং ১৩ জন ক্রুসহ কোন হতাহতের ঘটনা ছাড়াই বিমানটি নিরাপদে অবতরণ করতে সক্ষম হয়েছেন পাইলট।
গতকাল শনিবার (৮ জুন) ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার টরন্টো পিয়ারসন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কয়েক মিনিট পর এই ঘটনা ঘটে। এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরালও হয়েছে।
এদিকে প্রতিবেদন সূত্রে ও ভিডিওতে দেখা যায়, শুক্রবার স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ১৭ মিনিটে বোয়িং ৭৭৭ উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পর উড়োজাহাজের ইঞ্জিন থেকে প্রথমবার শিখা বিস্ফোরণ দেখা যায়। তখনও বিমানটি রানওয়ের ওপর দিয়ে উড়ছিল। এরপর আরও কয়েকটি বিস্ফোরণ দেখা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রথমবার শিখা বিস্ফোরণের সাথে সাথে ফ্লাইটে থাকা ক্রু সদস্যদের সতর্ক করেন কর্তৃপক্ষ। এবং পাইলটের দক্ষ পরিচালনায় বিমানটি নিরাপদে অবতরণে সক্ষম হয়। এই ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি বলেও জানানো হয়।
কয়েক মাস ধরে চলতে থাকা বোয়িং-এর ক্রাফটগুলো নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদনের সাথে যুক্ত হয়েছে এই ঘটনা। মহাকাশচারী ক্রিস হ্যাডফিল্ড উড়ন্ত বিমানের একটি ভিডিও শেয়ার করে লিখেছেন, ‘টেকঅফের সময় একটি ব্যাকফায়ারিং ইঞ্জিনের সাথে চ্যালেঞ্জিংভাবে মোকাবিলা করা পাইলট এবং তাদের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারদের দুর্দান্ত কাজ।’
গতকাল শনিবার (৮ জুন) ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার টরন্টো পিয়ারসন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কয়েক মিনিট পর এই ঘটনা ঘটে। এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরালও হয়েছে।
এদিকে প্রতিবেদন সূত্রে ও ভিডিওতে দেখা যায়, শুক্রবার স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ১৭ মিনিটে বোয়িং ৭৭৭ উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পর উড়োজাহাজের ইঞ্জিন থেকে প্রথমবার শিখা বিস্ফোরণ দেখা যায়। তখনও বিমানটি রানওয়ের ওপর দিয়ে উড়ছিল। এরপর আরও কয়েকটি বিস্ফোরণ দেখা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রথমবার শিখা বিস্ফোরণের সাথে সাথে ফ্লাইটে থাকা ক্রু সদস্যদের সতর্ক করেন কর্তৃপক্ষ। এবং পাইলটের দক্ষ পরিচালনায় বিমানটি নিরাপদে অবতরণে সক্ষম হয়। এই ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি বলেও জানানো হয়।
কয়েক মাস ধরে চলতে থাকা বোয়িং-এর ক্রাফটগুলো নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদনের সাথে যুক্ত হয়েছে এই ঘটনা। মহাকাশচারী ক্রিস হ্যাডফিল্ড উড়ন্ত বিমানের একটি ভিডিও শেয়ার করে লিখেছেন, ‘টেকঅফের সময় একটি ব্যাকফায়ারিং ইঞ্জিনের সাথে চ্যালেঞ্জিংভাবে মোকাবিলা করা পাইলট এবং তাদের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারদের দুর্দান্ত কাজ।’