এবার জন্মহার বাড়াতে সরকারিভাবে ডেটিং অ্যাপ চালু করেছে জাপান সরকার। ২০২৩ সালের তুলনায় চলতি বছর দেশটিতে জন্মহারের গ্রাফ নিম্নমুখী। এ কারণে এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে দেশটির প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা।
এদিকে জাপানের সংবাদমাধ্যম দ্য জাপান টাইমস জানিয়েছে, জাপানের সরকারি ডেটিং অ্যাপটি ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট কিছু নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। প্রথমত, ব্যবহারকারী অবিবাহিত, তার প্রমাণ দিতে হবে। দ্বিতীয়ত, ব্যবহারকারীদের স্বাক্ষর করে জানাতে হবে তাদের বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার ইচ্ছা আছে।
আর তৃতীয়ত, তাদের বার্ষিক আয়ের নথি পেশ করতে হবে। সবশেষ, ডেটিং অ্যাপ ব্যবহারের আগে তাদের সাক্ষৎকার নেয়া হবে। কয়েক বছর ধরে জাপানের জনসংখ্যার হার নিম্নমুখী। ১২ কোটির বেশি মানুষের দেশটিতে গত বছর জন্ম নিয়েছে মাত্র ৭ লাখ ২৭ হাজার ২৭৭ শিশু। অন্যদিকে প্রাণ হারিয়েছে ১৫ লাখ ৭০ হাজার নাগরিক, যা জন্মের তুলনায় দ্বিগুণ।
জন্মহারের নিম্নগতি ও বিয়ের সংকট মোকাবিলায় সরকারিভাবে এই ডেটিং অ্যাপ চালু করতে যাচ্ছে টোকিও। মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে মানুষকে বিবাহমুখী করার বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য এরইমধ্যে ২০২৪ সালের বাজেটে ৩০০ মিলিয়ন ইয়েন বরাদ্দ করেছে জাপান সরকার।
প্রসঙ্গত, গত কয়েক দশক ধরে ভীষণভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এ ধরনের ডেটিং অ্যাপ। এর মাধ্যমে ভালোবাসার মানুষ এবং জীবনসঙ্গী খুঁজে পেয়েছেন অনেকেই। তাই এবার দেশের এই সংকট মেটাতে এ ধরনের অ্যাপের সাহায্য নিচ্ছে জাপান সরকার। এ বিষয়ে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেন, জন্মহার হ্রাসের প্রবণতা তাদের দেশে সবচেয়ে বড় সংকট হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এদিকে জাপানের সংবাদমাধ্যম দ্য জাপান টাইমস জানিয়েছে, জাপানের সরকারি ডেটিং অ্যাপটি ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট কিছু নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। প্রথমত, ব্যবহারকারী অবিবাহিত, তার প্রমাণ দিতে হবে। দ্বিতীয়ত, ব্যবহারকারীদের স্বাক্ষর করে জানাতে হবে তাদের বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার ইচ্ছা আছে।
আর তৃতীয়ত, তাদের বার্ষিক আয়ের নথি পেশ করতে হবে। সবশেষ, ডেটিং অ্যাপ ব্যবহারের আগে তাদের সাক্ষৎকার নেয়া হবে। কয়েক বছর ধরে জাপানের জনসংখ্যার হার নিম্নমুখী। ১২ কোটির বেশি মানুষের দেশটিতে গত বছর জন্ম নিয়েছে মাত্র ৭ লাখ ২৭ হাজার ২৭৭ শিশু। অন্যদিকে প্রাণ হারিয়েছে ১৫ লাখ ৭০ হাজার নাগরিক, যা জন্মের তুলনায় দ্বিগুণ।
জন্মহারের নিম্নগতি ও বিয়ের সংকট মোকাবিলায় সরকারিভাবে এই ডেটিং অ্যাপ চালু করতে যাচ্ছে টোকিও। মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে মানুষকে বিবাহমুখী করার বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য এরইমধ্যে ২০২৪ সালের বাজেটে ৩০০ মিলিয়ন ইয়েন বরাদ্দ করেছে জাপান সরকার।
প্রসঙ্গত, গত কয়েক দশক ধরে ভীষণভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এ ধরনের ডেটিং অ্যাপ। এর মাধ্যমে ভালোবাসার মানুষ এবং জীবনসঙ্গী খুঁজে পেয়েছেন অনেকেই। তাই এবার দেশের এই সংকট মেটাতে এ ধরনের অ্যাপের সাহায্য নিচ্ছে জাপান সরকার। এ বিষয়ে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেন, জন্মহার হ্রাসের প্রবণতা তাদের দেশে সবচেয়ে বড় সংকট হয়ে দাঁড়িয়েছে।