এবার ইন্দোনেশিয়ার কালেমপাংয়ে এক নারীকে জীবন্ত গিলে খেয়েছে ২০ ফুট লম্বা অজগর সাপ। গত ৬ জুন ঘটে ভয়াবহ এ ঘটনা। ওই নারীকে পরবর্তীতে সাপের পেট কেটে বের করা হয়। তবে সাপ গিলে খাওয়ার পর তার মৃত্যু হয়। শনিবার (৮ জুন) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল।
এদিকে চার সন্তানের জননী ৫০ বছর বয়সী ওই নারীর নাম ফরিদা। তিনি ঘটনার দিন বনভূমির মধ্যে দিয়ে একটি স্থানীয় বাজারে খাবার বিক্রি করতে যাচ্ছিলেন। সাপটি প্রথমে তার পা কামড়ে ধরে। এরপর তার শরীরকে পেচিয়ে ধরে শ্বাসরুদ্ধ করে। এরপর প্রথমে তার মাথা ও পুরো শরীর গিলে ফেলে।
ফরিদা যখন ওইদিন রাতেও বাড়ি ফেরেননি তখন তার স্বামী ননী চিন্তিত হয়ে পড়েন। তিনি গ্রামবাসীকে তার স্ত্রীর নিখোঁজ হওয়ার তথ্য জানান। এরপর তারা যখন ফরিদাকে খুঁজতে বের হন তখন দেখতে পান ২০ ফুট লম্বা একটি সাপ বনের ভেতর বসে আছে। ওই সময় সাপটির পেট ফোলা ছিল। তখন তাদের সন্দেহ হয় এই সাপটি হয়ত ফরিদাকে গিলে খেয়েছে।
এরপর তারা একটি চাপাতি দিয়ে সাপটির পাতলা পেটের চামড়া কাটেন। তখন ফরিদার নিথর দেহ পাওয়া যায়। সাপটির পেটের ভেতর থেকে ফরিদাকে উদ্ধার করা হয় এবং পরবর্তীতে ধর্মীয়ভাবে তাকে দাফন করা হয়।
ওই গ্রামের বাসিন্দরা জানিয়েছেন, তারা এমন কিছু আগে কখনো দেখেননি। এ ঘটনায় সবাই আতঙ্কিত। সতর্কতার অংশ হিসেবে নারীদের একা চলাচল না করতে বলা হয়েছে।
এদিকে ফরিদার স্বামী জানিয়েছেন, তার দুঃখ একটাই তিনি তার স্ত্রীকে একা যেতে দিয়েছিলেন। যদি তিনি সঙ্গে থাকতেন তাহলে সাপটি তাকে স্পর্শ করার সাহসও পেত না। সূত্র: ডেইলি মেইল
এদিকে চার সন্তানের জননী ৫০ বছর বয়সী ওই নারীর নাম ফরিদা। তিনি ঘটনার দিন বনভূমির মধ্যে দিয়ে একটি স্থানীয় বাজারে খাবার বিক্রি করতে যাচ্ছিলেন। সাপটি প্রথমে তার পা কামড়ে ধরে। এরপর তার শরীরকে পেচিয়ে ধরে শ্বাসরুদ্ধ করে। এরপর প্রথমে তার মাথা ও পুরো শরীর গিলে ফেলে।
ফরিদা যখন ওইদিন রাতেও বাড়ি ফেরেননি তখন তার স্বামী ননী চিন্তিত হয়ে পড়েন। তিনি গ্রামবাসীকে তার স্ত্রীর নিখোঁজ হওয়ার তথ্য জানান। এরপর তারা যখন ফরিদাকে খুঁজতে বের হন তখন দেখতে পান ২০ ফুট লম্বা একটি সাপ বনের ভেতর বসে আছে। ওই সময় সাপটির পেট ফোলা ছিল। তখন তাদের সন্দেহ হয় এই সাপটি হয়ত ফরিদাকে গিলে খেয়েছে।
এরপর তারা একটি চাপাতি দিয়ে সাপটির পাতলা পেটের চামড়া কাটেন। তখন ফরিদার নিথর দেহ পাওয়া যায়। সাপটির পেটের ভেতর থেকে ফরিদাকে উদ্ধার করা হয় এবং পরবর্তীতে ধর্মীয়ভাবে তাকে দাফন করা হয়।
ওই গ্রামের বাসিন্দরা জানিয়েছেন, তারা এমন কিছু আগে কখনো দেখেননি। এ ঘটনায় সবাই আতঙ্কিত। সতর্কতার অংশ হিসেবে নারীদের একা চলাচল না করতে বলা হয়েছে।
এদিকে ফরিদার স্বামী জানিয়েছেন, তার দুঃখ একটাই তিনি তার স্ত্রীকে একা যেতে দিয়েছিলেন। যদি তিনি সঙ্গে থাকতেন তাহলে সাপটি তাকে স্পর্শ করার সাহসও পেত না। সূত্র: ডেইলি মেইল