এবার হাতে যথেষ্ট সময় রেখেই বিশ্বকাপ মিশনে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। তারপরও সেখানকার উইকেটের সঙ্গে মানিয়ে নিতে না পারার হতাশা তাদের। অভিযোগ অনুশীলনের জন্য আদর্শ পিচ না পাওয়ার। দক্ষিণ আফ্রিকার পর বাংলাদেশের বিপক্ষে হারে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট আক্ষেপ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে না পারার।
এদিকে বাংলাদেশের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে শনিবার (৮ জুন) ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে মাত্র ১২৪ রান তুলতে সক্ষম হয় শ্রীলঙ্কা। অনেক লড়াই করলেও ম্যাচটি তারা হেরে যায় ২ উইকেটের ব্যবধানে।
এর আগে নিউ ইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথমে ব্যাট করতে মাত্র ৭৭ রানে গুঁড়িয়ে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। ম্যাচটি তারা হেরেছিল ৬ উইকেটের ব্যবধানে। বিশ্বকাপ মিশনে টানা দুই হারের পর ব্যাটারদের এমন ব্যর্থতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে সংবাদ সম্মেলনে।
১৫ দিনের বেশি সময় হাতে রেখে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দিয়েছিল লঙ্কানরা। তারপরও কেন উইকেট ও কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হিমশিম খাচ্ছে দল। শ্রীলঙ্কা দলের ম্যানেজার মাহিন্দা হালানগোদা, ‘কন্ডিশন আর পিচ আলাদা। হ্যাঁ, আমরা আগে এসেছি। তবে অনুশীলনের জন্য আদর্শ উইকেট পাইনি। আমাদের কাছে কঠিন মনে হয়েছে। আপনি দেখতেই পারছেন যুক্তরাষ্ট্রের পিচে লো স্কোর হচ্ছে।’
অনুশীলনের পিচ ও আর ম্যাচের পিচের মধ্যে পার্থক্য থাকাটা স্বাভাবিক। তাই ম্যাচের পিচ কন্ডিশন বুঝে নিতে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে বিশ্বকাপ শুরুর আগে সিরিজ খেলার পরিকল্পনাও চালিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। তবে আগে থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে সিরিজ থাকায় সে সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয় হাসারাঙ্গারা। ম্যাচশেষে তাই আক্ষেপ প্রকাশ করেন লঙ্কান টিম ম্যানেজার।
তিনি বলেন, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ খেলার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে বাংলাদেশ তাদের বিপক্ষে সিরিজ খেলার সুযোগ পেয়েছিল।’ টানা দুই হারে গ্রুপ ‘ডি’ থেকে সুপার এইটের পথ একপ্রকার বন্ধ হয়ে গেল শ্রীলঙ্কার। দক্ষিণ আফ্রিকার পর বাংলাদেশের বিপক্ষেও হারে হতাশ তারা। তবে নেদারল্যান্ডস ও নেপালের বিপক্ষে পরের দুই ম্যাচে ঘুরে দাঁড়িয়ে সমর্থকদের জয় উপহার দিতে চায় লঙ্কানরা। ম্যাচগুলো ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফ্লোরিডায় হওয়াতে আশাবাদী তারা। মাহিন্দার মতে, সেখানকার পিচ নিউ ইয়র্ক ও ডালাসের চেয়ে অনেক ভালো।
তিনি বলেন, ‘দল খুবই হতাশ। ড্রেসিংরুমে সবাইকে হতাশ দেখেছি। কোচ ও ম্যানেজমেন্ট সবার সঙ্গে কথা বলবে। আশা করি, আমরা পরের ম্যাচে ঘুরে দাঁড়াব। কারণ ফ্লোরিডার উইকেট এর চেয়ে ভালো। আশা করি, নেদারল্যান্ডস ও নেপালের বিপক্ষে আমরা ভালো করব।’ ফ্লোরিডায় এর আগে নেদারল্যান্ডস ও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছিল হাসারাঙ্গারা। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে হারলেও জয় পেয়েছিল আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে। আগামী ১২ জুন নেপালের বিপক্ষে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নামবে শ্রীলঙ্কা।
এদিকে বাংলাদেশের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে শনিবার (৮ জুন) ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে মাত্র ১২৪ রান তুলতে সক্ষম হয় শ্রীলঙ্কা। অনেক লড়াই করলেও ম্যাচটি তারা হেরে যায় ২ উইকেটের ব্যবধানে।
এর আগে নিউ ইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথমে ব্যাট করতে মাত্র ৭৭ রানে গুঁড়িয়ে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। ম্যাচটি তারা হেরেছিল ৬ উইকেটের ব্যবধানে। বিশ্বকাপ মিশনে টানা দুই হারের পর ব্যাটারদের এমন ব্যর্থতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে সংবাদ সম্মেলনে।
১৫ দিনের বেশি সময় হাতে রেখে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দিয়েছিল লঙ্কানরা। তারপরও কেন উইকেট ও কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হিমশিম খাচ্ছে দল। শ্রীলঙ্কা দলের ম্যানেজার মাহিন্দা হালানগোদা, ‘কন্ডিশন আর পিচ আলাদা। হ্যাঁ, আমরা আগে এসেছি। তবে অনুশীলনের জন্য আদর্শ উইকেট পাইনি। আমাদের কাছে কঠিন মনে হয়েছে। আপনি দেখতেই পারছেন যুক্তরাষ্ট্রের পিচে লো স্কোর হচ্ছে।’
অনুশীলনের পিচ ও আর ম্যাচের পিচের মধ্যে পার্থক্য থাকাটা স্বাভাবিক। তাই ম্যাচের পিচ কন্ডিশন বুঝে নিতে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে বিশ্বকাপ শুরুর আগে সিরিজ খেলার পরিকল্পনাও চালিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। তবে আগে থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে সিরিজ থাকায় সে সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয় হাসারাঙ্গারা। ম্যাচশেষে তাই আক্ষেপ প্রকাশ করেন লঙ্কান টিম ম্যানেজার।
তিনি বলেন, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ খেলার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে বাংলাদেশ তাদের বিপক্ষে সিরিজ খেলার সুযোগ পেয়েছিল।’ টানা দুই হারে গ্রুপ ‘ডি’ থেকে সুপার এইটের পথ একপ্রকার বন্ধ হয়ে গেল শ্রীলঙ্কার। দক্ষিণ আফ্রিকার পর বাংলাদেশের বিপক্ষেও হারে হতাশ তারা। তবে নেদারল্যান্ডস ও নেপালের বিপক্ষে পরের দুই ম্যাচে ঘুরে দাঁড়িয়ে সমর্থকদের জয় উপহার দিতে চায় লঙ্কানরা। ম্যাচগুলো ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফ্লোরিডায় হওয়াতে আশাবাদী তারা। মাহিন্দার মতে, সেখানকার পিচ নিউ ইয়র্ক ও ডালাসের চেয়ে অনেক ভালো।
তিনি বলেন, ‘দল খুবই হতাশ। ড্রেসিংরুমে সবাইকে হতাশ দেখেছি। কোচ ও ম্যানেজমেন্ট সবার সঙ্গে কথা বলবে। আশা করি, আমরা পরের ম্যাচে ঘুরে দাঁড়াব। কারণ ফ্লোরিডার উইকেট এর চেয়ে ভালো। আশা করি, নেদারল্যান্ডস ও নেপালের বিপক্ষে আমরা ভালো করব।’ ফ্লোরিডায় এর আগে নেদারল্যান্ডস ও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছিল হাসারাঙ্গারা। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে হারলেও জয় পেয়েছিল আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে। আগামী ১২ জুন নেপালের বিপক্ষে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নামবে শ্রীলঙ্কা।