এবার বলিউড অভিনেত্রী-রাজনৈতিক কঙ্গনা রানাওয়াতকে চড় মারার ঘটনায় সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্সের (সিআইএসএফ) কনস্টেবল কুলবিন্দর কৌরকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এবার সেই কনস্টেবলকে চাকরি দেওয়ার প্রস্তাব দিলেন বলিউডের গায়ক ও সংগীত পরিচালক বিশাল দাদলানি।
এদিকে কঙ্গনাকে চড় মারার ঘটনায় গোটা বলিউড নিরব থাকলেও বিষয়টি নিয়ে সরব এই সঙ্গীত পরিচালক। শুক্রবার (৭ জুন) নিজের ইনস্টাগ্রামের স্টোরিতে একটি পোস্ট দিয়েছেন বিশাল দাদলানি।
ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘আমি কখনোই সহিংসতাকে সমর্থন করি না। কিন্তু সিআইএসএফ তাদের এই কর্মীর বিরুদ্ধে যদি কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ নেয়, তাহলে আমি এটা নিশ্চিত করছি যে, তার জন্য চাকরি অপেক্ষা করছে। যদি সে চাকরির প্রস্তাব গ্রহণ করে।’
চলতি বছর ভারতের লোকসভা নির্বাচনে হিমাচলের মান্ডি আসন থেকে জয়লাভ করেছেন বিজেপি প্রার্থী কঙ্গনা। ভোটে জয়ের পর অভিনেত্রী দিল্লির উদ্দেশে রওনা দিতে চন্ডীগড় এয়ারপোর্টে পৌঁছালে হঠাৎ কঙ্গনাকে চড় মেরে বসেন কনস্টেবল কুলবিন্দর।
জানা গেছে, সেখানে সিকিউরিটি চেকিংয়ের সময় কুলবিন্দরের সঙ্গে তর্কে জড়ালে কঙ্গনাকে চড় মারেন তিনি। অন্যদিকে কঙ্গনার সঙ্গে থাকা এক ব্যক্তিও কুলবিন্দরকে পাল্টা চড় মারেন। কঙ্গনাকে চড় মারার কারণ উল্লেখ করে কুলবিন্দর বলেন, কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে ভারতীয় কৃষকরা ১৫ মাস আন্দোলন করেন। ওই সময়ে ‘বেফাঁস’ মন্তব্য করেছিলেন কঙ্গনা। তিনি বলেছিলেন, কৃষকরা ১০০ রুপির জন্য সেখানে বসেছিল। সে কি সেখানে যাবে, সেখানে বসবে? আমার মা সেখানে বসে প্রতিবাদ করেছিলেন।’
প্রসঙ্গত, কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে ১৫ মাস আন্দোলন করেছিলেন ভারতীয় কৃষকরা। সেসময় ওই আন্দোলন সম্পর্কে কঙ্গনা বলেছিলেন, কৃষকেরা ১০০ রুপির জন্য সেখানে বসেছিল। এদিকে ওই আন্দোলনের একজন কর্মী ছিলেন কুলবিন্দরের মা। মূলত ওই ঘটনার জেরেই অভিনেত্রীকে কষে চড়ে মারেন ওই নারী কনস্টেবল।
এদিকে কঙ্গনাকে চড় মারার ঘটনায় গোটা বলিউড নিরব থাকলেও বিষয়টি নিয়ে সরব এই সঙ্গীত পরিচালক। শুক্রবার (৭ জুন) নিজের ইনস্টাগ্রামের স্টোরিতে একটি পোস্ট দিয়েছেন বিশাল দাদলানি।
ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘আমি কখনোই সহিংসতাকে সমর্থন করি না। কিন্তু সিআইএসএফ তাদের এই কর্মীর বিরুদ্ধে যদি কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ নেয়, তাহলে আমি এটা নিশ্চিত করছি যে, তার জন্য চাকরি অপেক্ষা করছে। যদি সে চাকরির প্রস্তাব গ্রহণ করে।’
চলতি বছর ভারতের লোকসভা নির্বাচনে হিমাচলের মান্ডি আসন থেকে জয়লাভ করেছেন বিজেপি প্রার্থী কঙ্গনা। ভোটে জয়ের পর অভিনেত্রী দিল্লির উদ্দেশে রওনা দিতে চন্ডীগড় এয়ারপোর্টে পৌঁছালে হঠাৎ কঙ্গনাকে চড় মেরে বসেন কনস্টেবল কুলবিন্দর।
জানা গেছে, সেখানে সিকিউরিটি চেকিংয়ের সময় কুলবিন্দরের সঙ্গে তর্কে জড়ালে কঙ্গনাকে চড় মারেন তিনি। অন্যদিকে কঙ্গনার সঙ্গে থাকা এক ব্যক্তিও কুলবিন্দরকে পাল্টা চড় মারেন। কঙ্গনাকে চড় মারার কারণ উল্লেখ করে কুলবিন্দর বলেন, কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে ভারতীয় কৃষকরা ১৫ মাস আন্দোলন করেন। ওই সময়ে ‘বেফাঁস’ মন্তব্য করেছিলেন কঙ্গনা। তিনি বলেছিলেন, কৃষকরা ১০০ রুপির জন্য সেখানে বসেছিল। সে কি সেখানে যাবে, সেখানে বসবে? আমার মা সেখানে বসে প্রতিবাদ করেছিলেন।’
প্রসঙ্গত, কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে ১৫ মাস আন্দোলন করেছিলেন ভারতীয় কৃষকরা। সেসময় ওই আন্দোলন সম্পর্কে কঙ্গনা বলেছিলেন, কৃষকেরা ১০০ রুপির জন্য সেখানে বসেছিল। এদিকে ওই আন্দোলনের একজন কর্মী ছিলেন কুলবিন্দরের মা। মূলত ওই ঘটনার জেরেই অভিনেত্রীকে কষে চড়ে মারেন ওই নারী কনস্টেবল।