এবার বিমান দুর্ঘটনায় মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার নভোচারী উইলিয়াম অ্যান্ডার্স মারা গেছেন। শুক্রবার (৭ জুন) ওয়াশিংটনের সান হুয়ান দ্বীপপুঞ্জে এক ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় তিনি মারা যান। অ্যান্ডার্সের ছেলে গ্রেগরি অ্যান্ডার্স মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, খবরটি পেয়ে আমরা খুব বিধ্বস্ত এবং একজন মহান বৈমানিককে হারিয়ে শোকাহত। উইলিয়াম অ্যান্ডার্স ১৯৬৮ সালে অ্যাপোলো-৮ মহাকাশযানের সদস্য ছিলেন। মৃত্যুকালে তা বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।
এদিকে সান হুয়ান কাউন্টি শেরিফ কার্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, জোন্স দ্বীপের উপকূলে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়। স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে তাদের ডেসপ্যাচ সেন্টার একটি প্রাথমিক প্রতিবেদন পায়, এতে বলা হয়, পুরোনো মডেলের একটি বিমান উত্তর থেকে দক্ষিণে উড়ছিল, তারপর জোন্স আইল্যান্ডের উত্তর প্রান্তের কাছে পানিতে পড়ে ডুবে যায়।
উদ্ধারকারী বিভিন্ন সংস্থার অনুসন্ধানের পর উইলিয়াম অ্যান্ডার্সের মরদেহ উদ্ধার করা হয় বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ড। উইলিয়াম অ্যান্ডার্সের জন্ম ১৯৩৩ সালের ১৭ অক্টোবর হংকংয়ে। ১৯৫৫ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নেভাল একাডেমি থেকে স্নাতকের পর নৌবাহিনীতে কমিশনপ্রাপ্ত হন।
ইউএস নেভাল একাডেমি জানিয়েছে, অ্যান্ডার্স ক্যালিফোর্নিয়া এবং আইসল্যান্ডের এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের অল-ওয়েদার ইন্টারসেপশন স্কোয়াড্রনে ফাইটার পাইলট হিসেবেও কাজ করেছেন। নাসায় তার জীবনী থেকে জানা যায়, নিউ মেক্সিকোতে এয়ার ফোর্স ওয়েপনস ল্যাবরেটরিতে থাকার সময় অ্যান্ডার্স পারমাণবিক শক্তি চুল্লি সুরক্ষা এবং বিকিরণ প্রভাব কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন।
অ্যান্ডার্স ১৯৬৪ সালে নাসার নভোচারী হিসেবে নির্বাচিত হন এবং ১৯৬৬ সালে জেমিনি-১১ মিশন এবং ১৯৬৯ সালে অ্যাপোলো-১১ ফ্লাইটের ব্যাকআপ পাইলট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মহাকাশযান থেকে অ্যান্ডার্স ১৯৬৮ সালের ক্রিসমাসের প্রাক্কালে অ্যাপোলো-৮ উড্ডয়নের সময় পৃথিবীর অগ্রভাগে চাঁদের পৃষ্ঠের একটি আইকনিক ছবি তুলেছিলেন, যার শিরোনাম ছিল ‘আর্থরাইজ’।
তিনি বলেন, খবরটি পেয়ে আমরা খুব বিধ্বস্ত এবং একজন মহান বৈমানিককে হারিয়ে শোকাহত। উইলিয়াম অ্যান্ডার্স ১৯৬৮ সালে অ্যাপোলো-৮ মহাকাশযানের সদস্য ছিলেন। মৃত্যুকালে তা বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।
এদিকে সান হুয়ান কাউন্টি শেরিফ কার্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, জোন্স দ্বীপের উপকূলে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়। স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে তাদের ডেসপ্যাচ সেন্টার একটি প্রাথমিক প্রতিবেদন পায়, এতে বলা হয়, পুরোনো মডেলের একটি বিমান উত্তর থেকে দক্ষিণে উড়ছিল, তারপর জোন্স আইল্যান্ডের উত্তর প্রান্তের কাছে পানিতে পড়ে ডুবে যায়।
উদ্ধারকারী বিভিন্ন সংস্থার অনুসন্ধানের পর উইলিয়াম অ্যান্ডার্সের মরদেহ উদ্ধার করা হয় বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ড। উইলিয়াম অ্যান্ডার্সের জন্ম ১৯৩৩ সালের ১৭ অক্টোবর হংকংয়ে। ১৯৫৫ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নেভাল একাডেমি থেকে স্নাতকের পর নৌবাহিনীতে কমিশনপ্রাপ্ত হন।
ইউএস নেভাল একাডেমি জানিয়েছে, অ্যান্ডার্স ক্যালিফোর্নিয়া এবং আইসল্যান্ডের এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের অল-ওয়েদার ইন্টারসেপশন স্কোয়াড্রনে ফাইটার পাইলট হিসেবেও কাজ করেছেন। নাসায় তার জীবনী থেকে জানা যায়, নিউ মেক্সিকোতে এয়ার ফোর্স ওয়েপনস ল্যাবরেটরিতে থাকার সময় অ্যান্ডার্স পারমাণবিক শক্তি চুল্লি সুরক্ষা এবং বিকিরণ প্রভাব কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন।
অ্যান্ডার্স ১৯৬৪ সালে নাসার নভোচারী হিসেবে নির্বাচিত হন এবং ১৯৬৬ সালে জেমিনি-১১ মিশন এবং ১৯৬৯ সালে অ্যাপোলো-১১ ফ্লাইটের ব্যাকআপ পাইলট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মহাকাশযান থেকে অ্যান্ডার্স ১৯৬৮ সালের ক্রিসমাসের প্রাক্কালে অ্যাপোলো-৮ উড্ডয়নের সময় পৃথিবীর অগ্রভাগে চাঁদের পৃষ্ঠের একটি আইকনিক ছবি তুলেছিলেন, যার শিরোনাম ছিল ‘আর্থরাইজ’।