এবার খুলনার কয়রা থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মাসুমের মাথা ফাটিয়েছেন নিরঞ্জন মন্ডল নামে আরেক এসআই। তাদের মধ্যে একটি খাবার হোটেলে মারামারির ঘটনায় এসআই মো. মাসুমের মাথা ফেটে যায়। গতকাল শুক্রবার (৭ জুন) দুপুরে উপজেলার আঁখি হোটেলে পুলিশের দুই কর্মকর্তা মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, এসআই মাসুম উপজেলার সদরের আঁখি হোটেলে খাবার জন্য বসেছিলেন। কিছুক্ষণ পর একটি মোটরসাইকেলযোগে এসআই নিরাঞ্জন সেখানে আসেন। মোটরসাইকেল থেকে নেমেই তিনি এসআই মাসুমকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন।
এসআই মাসুমও তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ করেন। এক পর্যায়ে এসআই নিরঞ্জন প্লাস্টিকের চেয়ার তুলে মাসুমকে মারপিট করতে উদ্যত হন। এতে তিনিও চেয়ার তুলে রুখে যান। দু’জনের মারামারির এক পর্যায়ে মাসুমের মাথা ফেটে যায়। পরে হোটেলে উপস্থিত লোকজন এসে তাদেরকে শান্ত করেন।
এদিকে কয়রা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, দুজনে সব সময় একসাথে থাকে। হঠাৎ কথা কাটাকাটি এক পর্যায়ে এ ঘটনা ঘটে। স্যারেরা এসেছেন। ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে খুলনার সহকারী পুলিশ সুপার (ডি সার্কেল) মো: সাইফুল ইসলাম বলেন, পাবলিক প্লেসে এ ধরনের ঘটনা দুঃখজনক। উপ-পুলিশ পরিদর্শক নিরঞ্জনকে পুলিশ লাইনে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, এসআই মাসুম উপজেলার সদরের আঁখি হোটেলে খাবার জন্য বসেছিলেন। কিছুক্ষণ পর একটি মোটরসাইকেলযোগে এসআই নিরাঞ্জন সেখানে আসেন। মোটরসাইকেল থেকে নেমেই তিনি এসআই মাসুমকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন।
এসআই মাসুমও তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ করেন। এক পর্যায়ে এসআই নিরঞ্জন প্লাস্টিকের চেয়ার তুলে মাসুমকে মারপিট করতে উদ্যত হন। এতে তিনিও চেয়ার তুলে রুখে যান। দু’জনের মারামারির এক পর্যায়ে মাসুমের মাথা ফেটে যায়। পরে হোটেলে উপস্থিত লোকজন এসে তাদেরকে শান্ত করেন।
এদিকে কয়রা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, দুজনে সব সময় একসাথে থাকে। হঠাৎ কথা কাটাকাটি এক পর্যায়ে এ ঘটনা ঘটে। স্যারেরা এসেছেন। ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে খুলনার সহকারী পুলিশ সুপার (ডি সার্কেল) মো: সাইফুল ইসলাম বলেন, পাবলিক প্লেসে এ ধরনের ঘটনা দুঃখজনক। উপ-পুলিশ পরিদর্শক নিরঞ্জনকে পুলিশ লাইনে নেওয়া হয়েছে।