এবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা ফেরাতে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়েছে বাজেটে। এবারের বাজেটে মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিতে সামাজিক নিরাপত্তাকে প্রধান্য দেয়া হয়েছে। এই বাজেটটা অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে দেয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষ্যে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, নামিদামি অনেক নেতা থাকলেও পাকিস্তানের বৈষম্যের প্রতিবাদ করেছিলেন একমাত্র বঙ্গবন্ধু।
এদিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষিত ৬৬ এর ছয়দফা আন্দোলন স্ফুলিঙ্গের মতো ছড়িয়ে পড়ে দেশব্যাপী। ৬ দফার মধ্যে দিয়েই বাংলার স্বাধীনতা আর স্বাধিকার আন্দোলন নতুন মাত্রায় উন্নীত হয়। ঐতিহাসিক ছয়দফা আন্দোলনের ৫৮ বছর পূর্তিতে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আয়োজন করা হয় আলোচনা সভার, যেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু কন্যার বক্তব্যে উঠে আসে ৬ দফার আগে-পরের প্রেক্ষাপট। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার আদর্শ নিয়ে কাজ করে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ, যা আগে কখনই হয়নি।
তিনি বলেন, একটা প্রশ্ন এসেছে কালো টাকা নিয়ে। অনেকে বলে, তাহলে আর কেউ ট্যাক্স দিবে না। বিষয়টা কিন্তু তা না। এটা শুধু কালো টাকা না। জিনিসের দাম বেড়েছে। এখন সরকারি দামে কেউ জমি বিক্রি করে না, বেশি দামে করে। বাড়তি টাকা গুজে রাখে। গুজে যাতে না রাখে, সামান্য কিছু একটা দিয়ে টাকাটা পথে আসুক। জায়গামতো আসুক। তারপর তো ট্যাক্স দিবেই। আমি ঠাট্টা করে বলি, মাছ ধরতে তো আধার দিতে হয়। সেরকম একটা ব্যবস্থা এটা। অন্তত টাকাটা উদ্ধার হোক। এটা কেয়ারটেকার সরকার শুরু করেছে।
বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতির ধাক্কা যে সবার অর্থনীতিতেই আঘাত করেছে তা স্মরণ করিয়ে দিয়ে এবারের বাজেট মানুষের প্রয়োজনের কথা বিবেচনা করেই দেয়া হয়েছে। শিল্প উৎপাদনে গুরুত্ব দেয়ার কথা উল্লেখ করে উৎপাদন বাড়ানোর ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাজেট প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, খুব সংরক্ষিতভাবে আমরা এগোতে চাই। যাতে আমাদের দেশের মানুষের কষ্ট না হয়। মানুষের যে প্রয়োজন সেটা আমরা মেটাতে চাই। সেদিকে লক্ষ্য রেখেই এবারের বাজেট আমরা করেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, সীমিতভাবে এগোতে চায় সরকার। সেভাবেই বাজেট করা হয়েছে। বাজেট ঘাটতি ৫ শতাংশের মতো, উন্নত দেশেও এর চেয়ে বেশি থাকে। সরকারপ্রধান জানান, রিজার্ভ কত সেটার দিকে না তাকিয়ে মানুষের প্রয়োজন পূরণে সরকার জোর দিচ্ছে। বৈশ্বিক অর্থনীতির সংকটের ধাক্কা বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও লাগছে বলে জানান তিনি।
এ সময় ছয় দফা আন্দোলনের প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নামিদামি অনেক নেতা থাকলেও পাকিস্তানের বৈষম্যের প্রতিবাদ একমাত্র বঙ্গবন্ধুই করেছিলেন। ছয় দফার পাশাপাশি দেশ স্বাধীন হলে সংবিধান কী হবে তাও ঠিক করে রেখেছিল বঙ্গবন্ধু।’
বাঙালির সব অর্জন বুকের রক্ত দিয়েই অর্জিত হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর জাতির পিতার আদর্শে দেশ পরিচালনা করা হচ্ছে বলেই দেশের উন্নতি হচ্ছে। আওয়ামী লীগের আমলে দেশের যে অগ্রগতি হয়েছে তা আর সব সরকার মিলেও করতে পারেনি। আওয়ামী লীগ প্রমাণ করেছে সরকারে একমাত্র আওয়ামী লীগ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের উন্নতি হয়।
এদিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষিত ৬৬ এর ছয়দফা আন্দোলন স্ফুলিঙ্গের মতো ছড়িয়ে পড়ে দেশব্যাপী। ৬ দফার মধ্যে দিয়েই বাংলার স্বাধীনতা আর স্বাধিকার আন্দোলন নতুন মাত্রায় উন্নীত হয়। ঐতিহাসিক ছয়দফা আন্দোলনের ৫৮ বছর পূর্তিতে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আয়োজন করা হয় আলোচনা সভার, যেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু কন্যার বক্তব্যে উঠে আসে ৬ দফার আগে-পরের প্রেক্ষাপট। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার আদর্শ নিয়ে কাজ করে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ, যা আগে কখনই হয়নি।
তিনি বলেন, একটা প্রশ্ন এসেছে কালো টাকা নিয়ে। অনেকে বলে, তাহলে আর কেউ ট্যাক্স দিবে না। বিষয়টা কিন্তু তা না। এটা শুধু কালো টাকা না। জিনিসের দাম বেড়েছে। এখন সরকারি দামে কেউ জমি বিক্রি করে না, বেশি দামে করে। বাড়তি টাকা গুজে রাখে। গুজে যাতে না রাখে, সামান্য কিছু একটা দিয়ে টাকাটা পথে আসুক। জায়গামতো আসুক। তারপর তো ট্যাক্স দিবেই। আমি ঠাট্টা করে বলি, মাছ ধরতে তো আধার দিতে হয়। সেরকম একটা ব্যবস্থা এটা। অন্তত টাকাটা উদ্ধার হোক। এটা কেয়ারটেকার সরকার শুরু করেছে।
বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতির ধাক্কা যে সবার অর্থনীতিতেই আঘাত করেছে তা স্মরণ করিয়ে দিয়ে এবারের বাজেট মানুষের প্রয়োজনের কথা বিবেচনা করেই দেয়া হয়েছে। শিল্প উৎপাদনে গুরুত্ব দেয়ার কথা উল্লেখ করে উৎপাদন বাড়ানোর ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাজেট প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, খুব সংরক্ষিতভাবে আমরা এগোতে চাই। যাতে আমাদের দেশের মানুষের কষ্ট না হয়। মানুষের যে প্রয়োজন সেটা আমরা মেটাতে চাই। সেদিকে লক্ষ্য রেখেই এবারের বাজেট আমরা করেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, সীমিতভাবে এগোতে চায় সরকার। সেভাবেই বাজেট করা হয়েছে। বাজেট ঘাটতি ৫ শতাংশের মতো, উন্নত দেশেও এর চেয়ে বেশি থাকে। সরকারপ্রধান জানান, রিজার্ভ কত সেটার দিকে না তাকিয়ে মানুষের প্রয়োজন পূরণে সরকার জোর দিচ্ছে। বৈশ্বিক অর্থনীতির সংকটের ধাক্কা বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও লাগছে বলে জানান তিনি।
এ সময় ছয় দফা আন্দোলনের প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নামিদামি অনেক নেতা থাকলেও পাকিস্তানের বৈষম্যের প্রতিবাদ একমাত্র বঙ্গবন্ধুই করেছিলেন। ছয় দফার পাশাপাশি দেশ স্বাধীন হলে সংবিধান কী হবে তাও ঠিক করে রেখেছিল বঙ্গবন্ধু।’
বাঙালির সব অর্জন বুকের রক্ত দিয়েই অর্জিত হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর জাতির পিতার আদর্শে দেশ পরিচালনা করা হচ্ছে বলেই দেশের উন্নতি হচ্ছে। আওয়ামী লীগের আমলে দেশের যে অগ্রগতি হয়েছে তা আর সব সরকার মিলেও করতে পারেনি। আওয়ামী লীগ প্রমাণ করেছে সরকারে একমাত্র আওয়ামী লীগ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের উন্নতি হয়।