পবিত্র জিলহজ আত্মত্যাগের মাস। মুসলিম জাতির পিতা ইব্রাহিম (আ.) এ মাসেই নিজের প্রিয় সন্তান ইসমাইলকে (আ.)-কোরবানির মাধ্যমে প্রভুপ্রেমের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। যদিও আল্লাহর বিশেষ রহমতে ইসমাইল (আ.) এর পরিবর্তে একটি পশু কোরবানি হয়েছে।
চলতি মাসের ৭ তারিখ মোতাবেক আরবি ২৯ জিলকদ সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা গেলে সন্ধ্যা থেকেই শুরু হবে সম্মানিত মাস জিলহজ। ৮ জুন জিলহজ মাসের প্রথম দিন গণনা শুরু হবে। সেক্ষেত্রে ঈদুল আজহা ও কোরবানি হবে ১৭ জুন। আর যদি ৭ জুন চাঁদ দেখা না যায়, তবে ৮ জুন জিলকদ মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে। ৯ জুন শুরু হবে জিলহজ মাস। সেক্ষেত্রে পবিত্র ঈদুল আজহা ও কোরবানি হবে ১৮ জুন।
কোরআনে আল্লাহ বলেছেন, তারা তোমাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে প্রশ্ন করে। বল, তা মানুষের ও হজের জন্য সময় নির্ধারক। (সুরা বাকারা: ১৮৯) রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নতুন চাঁদ দেখে দোয়া পড়তেন। জিলহজ, রমজান, শাওয়ালসহ আরবি যে কোনো মাসের নতুন চাঁদ দেখে এ দোয়াটি পড়া রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সুন্নত।
তালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ (রা.) বলেন, নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নতুন চাঁদ দেখে বলতেন, আল্লাহুম্মা আহিল্লাহূ আলায়না বিল আমনি ওয়াল ঈমানি ওয়াসসালামাতি ওয়াল ইসলামি রাব্বী ওয়া রাব্বুকাল্লাহু। অর্থ: হে আল্লাহ! এ নতুন চাঁদ নিরাপত্তা, ঈমান, শান্তি ও ইসলামের সঙ্গে উদয় করো। (হে চাঁদ!) আমার রব ও তোমার রব এক আল্লাহ। (সুনানে তিরমিজি: ৩৪৫১)
সুনানে দারেমিতে ইবনে ওমর (রা.) থেকে দোয়াটি এভাবেও বর্ণিত হয়েছে, আল্লাহু আকবার। আল্লাহুম্মা আহিল্লাহু আলাইনা বিল আমনি ওয়াল ঈমান; ওয়াস সালামাতি ওয়াল ইসলাম; ওয়াত তাওফীকি লিমা ইউহিব্বু রাব্বুনা ওয়া ইয়ারযা। রাব্বানা ওয়া রব্বুকাল্লাহ।
অর্থ: আল্লাহ মহান, হে আল্লাহ! এ নতুন চাঁদকে আমাদের নিরাপত্তা, ঈমান, শান্তি ও ইসলামের সঙ্গে উদয় কর। আর তুমি যা ভালোবাস এবং যাতে তুমি সন্তুষ্ট হও, সেটাই আমাদের করার তাওফিক দাও। (হে চাঁদ) আমাদের ও তোমার রব এক আল্লাহ। (সুনানে দারেমি: ১৭২৪)
চলতি মাসের ৭ তারিখ মোতাবেক আরবি ২৯ জিলকদ সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা গেলে সন্ধ্যা থেকেই শুরু হবে সম্মানিত মাস জিলহজ। ৮ জুন জিলহজ মাসের প্রথম দিন গণনা শুরু হবে। সেক্ষেত্রে ঈদুল আজহা ও কোরবানি হবে ১৭ জুন। আর যদি ৭ জুন চাঁদ দেখা না যায়, তবে ৮ জুন জিলকদ মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে। ৯ জুন শুরু হবে জিলহজ মাস। সেক্ষেত্রে পবিত্র ঈদুল আজহা ও কোরবানি হবে ১৮ জুন।
কোরআনে আল্লাহ বলেছেন, তারা তোমাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে প্রশ্ন করে। বল, তা মানুষের ও হজের জন্য সময় নির্ধারক। (সুরা বাকারা: ১৮৯) রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নতুন চাঁদ দেখে দোয়া পড়তেন। জিলহজ, রমজান, শাওয়ালসহ আরবি যে কোনো মাসের নতুন চাঁদ দেখে এ দোয়াটি পড়া রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সুন্নত।
তালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ (রা.) বলেন, নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নতুন চাঁদ দেখে বলতেন, আল্লাহুম্মা আহিল্লাহূ আলায়না বিল আমনি ওয়াল ঈমানি ওয়াসসালামাতি ওয়াল ইসলামি রাব্বী ওয়া রাব্বুকাল্লাহু। অর্থ: হে আল্লাহ! এ নতুন চাঁদ নিরাপত্তা, ঈমান, শান্তি ও ইসলামের সঙ্গে উদয় করো। (হে চাঁদ!) আমার রব ও তোমার রব এক আল্লাহ। (সুনানে তিরমিজি: ৩৪৫১)
সুনানে দারেমিতে ইবনে ওমর (রা.) থেকে দোয়াটি এভাবেও বর্ণিত হয়েছে, আল্লাহু আকবার। আল্লাহুম্মা আহিল্লাহু আলাইনা বিল আমনি ওয়াল ঈমান; ওয়াস সালামাতি ওয়াল ইসলাম; ওয়াত তাওফীকি লিমা ইউহিব্বু রাব্বুনা ওয়া ইয়ারযা। রাব্বানা ওয়া রব্বুকাল্লাহ।
অর্থ: আল্লাহ মহান, হে আল্লাহ! এ নতুন চাঁদকে আমাদের নিরাপত্তা, ঈমান, শান্তি ও ইসলামের সঙ্গে উদয় কর। আর তুমি যা ভালোবাস এবং যাতে তুমি সন্তুষ্ট হও, সেটাই আমাদের করার তাওফিক দাও। (হে চাঁদ) আমাদের ও তোমার রব এক আল্লাহ। (সুনানে দারেমি: ১৭২৪)