এবার ঢাকা মেইল ট্রেনে জানালার পাশে বসা নিয়ে দুই যাত্রীর দ্বন্দ্বের ঘটনায় একজন নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সকালে নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেন দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে নিহত ওই যাত্রী হলেন, নরসিংদী সদরের বীরপুর এলাকার প্রত্যুত কুমার বাউলের ছেলে ঝুমুর কান্তি বাউল (৪২)। অপরদিকে, অভিযুক্ত যাত্রীর নাম মনজুর মিয়া (৫৫)। তিনি চট্রগ্রামের সীতাকুণ্ডের বাসিন্দা।
ট্রেনের যাত্রীরা জানান, চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকা অভিমুখী ঢাকা মেইল এক্সপ্রেস ট্রেনটি নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছানোর পর ঝুমুর কান্তি বাউল নামের ওই যাত্রী ট্রেনের শেষ বগিতে ওঠেন এবং জানালার পাশে দাঁড়াতে চান।
সেই জানালার পাশের সিটে বসা মনজুর মিয়া নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে এ নিয়ে তার বচসা শুরু হয়। একপর্যায়ে মনজুর মিয়া ঝুমুর কান্তি বাউলকে লাথি এবং ঘুষি দিলে সঙ্গে সঙ্গেই তিনি অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।
এসময় বগির অন্যান্য যাত্রীরা অজ্ঞান হওয়া ঝুমুর কান্তি বাউলকে নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশনে নামিয়ে দিলে ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এরপর স্টেশন কর্তৃপক্ষ অজ্ঞান হওয়া যাত্রী ঝুমুর কান্তিকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে নরসিংদী রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শহিদুল্লা বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তিকে কমলাপুর রেলওয়ে পুলিশ আটক করেছে। নিহতের মরদেহ হাসপাতাল থেকে নিজ বাড়িতে নিয়ে গেছেন স্বজনেরা। ময়নাতদন্তসহ অন্যান্য আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে জানান তিনি।
এদিকে নিহত ওই যাত্রী হলেন, নরসিংদী সদরের বীরপুর এলাকার প্রত্যুত কুমার বাউলের ছেলে ঝুমুর কান্তি বাউল (৪২)। অপরদিকে, অভিযুক্ত যাত্রীর নাম মনজুর মিয়া (৫৫)। তিনি চট্রগ্রামের সীতাকুণ্ডের বাসিন্দা।
ট্রেনের যাত্রীরা জানান, চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকা অভিমুখী ঢাকা মেইল এক্সপ্রেস ট্রেনটি নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছানোর পর ঝুমুর কান্তি বাউল নামের ওই যাত্রী ট্রেনের শেষ বগিতে ওঠেন এবং জানালার পাশে দাঁড়াতে চান।
সেই জানালার পাশের সিটে বসা মনজুর মিয়া নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে এ নিয়ে তার বচসা শুরু হয়। একপর্যায়ে মনজুর মিয়া ঝুমুর কান্তি বাউলকে লাথি এবং ঘুষি দিলে সঙ্গে সঙ্গেই তিনি অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।
এসময় বগির অন্যান্য যাত্রীরা অজ্ঞান হওয়া ঝুমুর কান্তি বাউলকে নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশনে নামিয়ে দিলে ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এরপর স্টেশন কর্তৃপক্ষ অজ্ঞান হওয়া যাত্রী ঝুমুর কান্তিকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে নরসিংদী রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শহিদুল্লা বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তিকে কমলাপুর রেলওয়ে পুলিশ আটক করেছে। নিহতের মরদেহ হাসপাতাল থেকে নিজ বাড়িতে নিয়ে গেছেন স্বজনেরা। ময়নাতদন্তসহ অন্যান্য আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে জানান তিনি।