এবার ভারতের লোকসভা নির্বাচনে মুসলিম প্রার্থী জিতেছেন ২৪ জন। মঙ্গলবার নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। সবচেয়ে বেশি মুসলিম প্রার্থী জিতেছেন কংগ্রেস থেকে। এই দলটি থেকে সাতজন মুসলিম জয়ী হয়েছেন। আর পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেস থেকে জয়ী হয়েছেন পাঁচজন।
এছাড়া সমাজবাদী দল থেকে জয়ী হয়েছেন চারজন। অন্যরা অন্যান্য দল থেকে জয়ী হয়েছেন। প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা যায়, ভারতের সবচেয়ে বড় সংখ্যালঘু ধর্মীয় গোষ্ঠী মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রার্থী ছিল মোট ৭৮ জন, বিভিন্ন দলের এসব প্রার্থীর মধ্যে ২৪ জন জয় পেয়েছেন।
২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে মুসলিম প্রার্থী ১১৫ জন থাকলেও এবার সংখ্যাটি উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে । জয়ী ২৪ জন প্রার্থীর মধ্যে অন্যতম ভারতের সাবেক ক্রিকেট তারকা ইউসুফ পাঠান। তিনি অল ইন্ডিয়া তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হিসেবে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বহরমপুর আসনের প্রার্থী হয়েছিলেন।
এই আসনটি ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসের প্রার্থী ছয়বারের এমপি অধীর রঞ্জন চৌধুরির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। কিন্তু রাজনীতিতে নবাগত ইউসুফ পাঠান অভিজ্ঞ রাজনীতিক অধীর রঞ্জনকে ৮৫০২২ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেছেন। উত্তর প্রদেশের সাহারানপুর আসনে কংগ্রেসের ইমরান মাসুদ জয়ী হয়েছেন।
তিনি নিকটতম বিজেপি প্রার্থী রাঘব লখনপাল থেকে ৬৪৫৪২ ভোট বেশি পেয়েছেন। উত্তর প্রদেশের কাইরানা আসন থেকে জয়ী হয়েছেন সমাজবাদী পার্টির ২৯ বছর বয়সী নারী প্রার্থী ইকরা চৌধুরী। তিনি ভারতীয় জনতা দলের (বিজেপি) প্রার্থী প্রদীপ কুমারকে ৬৯,১১৬ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেছেন। তিনি অন্যতম সর্বকনিষ্ঠ প্রার্থী হিসেবে জয়ী হন।
উত্তর প্রদেশের গাজীপুর আসন থেকে জয়ী সমাজবাদী পার্টির আরেক প্রার্থী আফজাল আনসারি। প্রায় ৫ লাখ ৪০ হাজার ভোট পাওয়া আনসারি এর আগেও এই আসন থেকে লোকসভার সদস্য ছিলেন।
এদিকে অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমীন (এআইএমআইএম) দলের নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি তিন লাখ ৩৮ হাজারেরও বেশি ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়ে তার হায়দ্রাবাদের আসন ধরে রেখেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল বিজেপির মাধবী লতা কমপেল্লা। সূত্র : এপিবি লাইভ ও এনডিটিভি
এছাড়া সমাজবাদী দল থেকে জয়ী হয়েছেন চারজন। অন্যরা অন্যান্য দল থেকে জয়ী হয়েছেন। প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা যায়, ভারতের সবচেয়ে বড় সংখ্যালঘু ধর্মীয় গোষ্ঠী মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রার্থী ছিল মোট ৭৮ জন, বিভিন্ন দলের এসব প্রার্থীর মধ্যে ২৪ জন জয় পেয়েছেন।
২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে মুসলিম প্রার্থী ১১৫ জন থাকলেও এবার সংখ্যাটি উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে । জয়ী ২৪ জন প্রার্থীর মধ্যে অন্যতম ভারতের সাবেক ক্রিকেট তারকা ইউসুফ পাঠান। তিনি অল ইন্ডিয়া তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হিসেবে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বহরমপুর আসনের প্রার্থী হয়েছিলেন।
এই আসনটি ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসের প্রার্থী ছয়বারের এমপি অধীর রঞ্জন চৌধুরির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। কিন্তু রাজনীতিতে নবাগত ইউসুফ পাঠান অভিজ্ঞ রাজনীতিক অধীর রঞ্জনকে ৮৫০২২ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেছেন। উত্তর প্রদেশের সাহারানপুর আসনে কংগ্রেসের ইমরান মাসুদ জয়ী হয়েছেন।
তিনি নিকটতম বিজেপি প্রার্থী রাঘব লখনপাল থেকে ৬৪৫৪২ ভোট বেশি পেয়েছেন। উত্তর প্রদেশের কাইরানা আসন থেকে জয়ী হয়েছেন সমাজবাদী পার্টির ২৯ বছর বয়সী নারী প্রার্থী ইকরা চৌধুরী। তিনি ভারতীয় জনতা দলের (বিজেপি) প্রার্থী প্রদীপ কুমারকে ৬৯,১১৬ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেছেন। তিনি অন্যতম সর্বকনিষ্ঠ প্রার্থী হিসেবে জয়ী হন।
উত্তর প্রদেশের গাজীপুর আসন থেকে জয়ী সমাজবাদী পার্টির আরেক প্রার্থী আফজাল আনসারি। প্রায় ৫ লাখ ৪০ হাজার ভোট পাওয়া আনসারি এর আগেও এই আসন থেকে লোকসভার সদস্য ছিলেন।
এদিকে অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমীন (এআইএমআইএম) দলের নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি তিন লাখ ৩৮ হাজারেরও বেশি ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়ে তার হায়দ্রাবাদের আসন ধরে রেখেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল বিজেপির মাধবী লতা কমপেল্লা। সূত্র : এপিবি লাইভ ও এনডিটিভি